ময়মনসিংহের জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান
আরো পড়ুনঃ নাটোর জেলার জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান
ময়মনসিংহ বাংলাদশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিভাগীয় একটি শহর। ময়মনসিংহে রয়েছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় এবং ঐতিহাসিক স্থাপনা। আর এই সকল স্থাপনা দেখার জন্য অনেকে গুগলে সার্চ দিয়ে জানতে চান।
ময়মনসিংহের জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান
আপনারা অনেকে আছেন, যারা ময়মনসিংহ ঘুরতে যেতে চান। কিন্তু কোথায়
জাবেন, কিভাবে যাবেন এটি নিয়ে ভাবছেন। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আজকের আর্টিকেলে
আমরা শেয়ার করতে যাচ্ছি ময়মনসিংহ এর জনপ্রিয় কিছু দর্শনীয় স্থানের সকল প্রকার
তথ্য।
ময়মনসিংহ জেলা শহর বা এর পাশের জেলাতে অসংখ্য দর্শনীয় এবং ঐতিহাসিক
স্থান রয়েছে। তার মধ্যে থেকে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি স্থান সম্পর্কে সংক্ষেপে
আপনাদের সমনে তুলে ধরা হলো। চলুন তাহলে আমরা দেখে নেই স্থান সম্পর্কে-
মধুটিলা ইকো পার্ক ময়মনসিংহ
মধুটিলা ইকো পার্কটি ময়মনসিংহ তথা বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ভ্রমন
স্পট। এই পরিবেশ উদ্যানটি নালিতাবাড়ি সীমান্তে অবস্থিত। ৩৮৩ একরের বিশাল এই বনকে
১৯৯৯ সালে ইকো পার্ক এবং পরিবেশ উদ্যান হিসাবে ঘোসণা করা হয়।
ঢাকা থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই পার্কে দর্শনার্থীদের
বিনোদনের জন্য রয়েছে, লেক, প্যাডেল বোট, সাইটভিউ টাওয়ার স্টার ব্রিজ, শিশু পার্ক,
মিনি চিড়িয়াখানাসহ ঔষধি এবং বাহারি ফুল ফলের বাগান এবং জীব বৈচিত্র এবং প্রাণি
সমরাহ।
কিভাবে যাবেন মধুটিলা ইকো পার্কে
মধুটিলা ইকো পার্কে যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে ঢাকা বা যে কোন স্থান
থেকে শেরপুর যেতে হবে। সেখান থেকে আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন মাধ্যমে মধুটিলা ইকো
পার্কে যেতে পারবেন।
মধুটিলা ইকো পার্কে কোথায় থাকবেন
আপনি যদি চান তাহলে খুব কম খরচে শেরপুরে থাকা আবাসিকে রাত্রী জাপন
করতে পারবেন। আবার আপনি ময়মনসিংহ বিভাগীয় শহরে অনেক ধরণের আবাসিক হোটেল রয়েছে
সেখানে ভালোভাবে রাত্রী জাপন করতে পারবেন।
মধুটিলা ইকো পার্কে কোথায় খাবেন
খাবার খাওয়ার জন্য আপনাকে শেরপুর যেতে হবে। আর শেরপুর শহরের নিউ
মার্কেট এলাকায় অনেকগুলো ভালো মানের খাবারের হোটেল রয়েছে, সেখানে খাওয়ার কাজ সেরে
নিতে পারবেন।
ময়না দ্বীপ ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় স্থান হলো ময়না
দ্বীপ। এটি ময়মনসিংহ শহর থেকে মাত্র ৫ কলোমিটার দূরে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ব
বিদ্যালয়ের দক্ষিণ দিকে ভাংনামারি অনন্তবাজারে অবস্থিত এই আকর্ষণীয় দ্বীপটি
অবস্থিত।
এখানে ব্রহ্মপুত্রের নদীটি দুই দিকে ভাগ হয়ে বেশ কিছুদূর গিয়ে আবার
একত্রে মিলিত হওয়ার কারণে যে বৃহৎ দ্বীপের সৃষ্টি হয়েছে সেটিই ময়নামতি দ্বীপ নামে
পরিচিত। এই দ্বীপে দাড়িয় আপনি দেখতে পাবেন, গাছ গাছালির জঙ্গলে ঘেরা উঁচু নিচু
টিলা।
তবে, শুষ্ক মৌসুমে পায়ে হেটে মাত্র ৫ মিনিটে সেখানে গিয়ে সরাসরি
দেখতে পাবেন। এই দ্বীপটি একটি নির্জন স্থান। সেখানে কয়েকজন মিলে দল বেধে গেলে চরের
মাঝে গাছ- গাছালিতে ভরা স্থানটিতে উপভোগ করতে পারবেন ছায়া সুনিবিড় স্থানের
সৌন্দর্য।
কিভাবে যাবেন ময়না দ্বীপ
এই দ্বীপে যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে যেতে হবে ময়মনসিংহ শহরে। সেখান
থেকে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয়ের দক্ষিণ দিকে গেলেই, আপনি খুব সহজে ময়না দ্বীপ
ঝুরে আসতে পারবেন।
ময়না দ্বীপে কোথায় থাকবেন
ময়না দ্বীপে থাকার জন্য কোন ব্যবস্থা নেই। তাই সেখনে ভ্রমনে গেলে
আপনাকে থাকার জন ময়মনসিংহ শহরে থাকতে হবে। আর ময়মনসিংহ শহরে আপনি চাইলে ২৫০ টাকা
থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে আবাসিক হোটেলে রাত্রী জাপন করতে পারবেন।
ময়না দ্বীপে কোথায় খাবেন
ময়না দ্বীপে আশে পাশে খাবারর জন্য কোন ব্যবস্থা নেই। তাই সেখনে
ভ্রমনে গেলে আপনাকে খাবার খাওয়ার জন্য ময়মনসিংহ শহরে যেতে হবে। আর ময়মনসিংহ শহরে
আপনি চাইলে অল্প টাকার মধ্যে বা আপনার সাধ্যের মধ্যে খাবারের কাজ সেরে নিতে
পারবেন।
সন্তোসপুর রাবার বাগান ময়মনসিংহ
রাজধানী ঢাকা থেকে অল্প কিছু দুরেই রয়েছে, রাবার বাগান। যেখানে রয়েছে
দৃষ্টি নন্দন হাজার হাজার রাবার গাছ এবং বন্য বানরের লুকোচুরি। সুন্দর এবং
মনোমুগ্ধকর এই বাগানটি ময়মনসিংহ জেলার ফুলুবাড়িয়া উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামে
অবস্থিত।
রাবার গাছের শক্ত পাতার আবরণে, ফুটে আছে লাল, সাদা, হলুদ বেগুনি
নানান ফুল। প্রায় ২৬ একর এলাকা জুড়ে বিশাল এক অর্কিড বাগান সেখানে রয়েছে। বাগানে
দেশি বিদেশি বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষের মাঝে শুনতে পাবেন পাখির কলতান, ফলে যে কেউ
মুগ্ধ হতে বাধ্য।
তাছাড়া সন্তোষপুরের এই রাবার বাগানে রয়েছে, প্রচুর পরিমাণে বানর। তবে,
ভয় পাওয়ার কিছু নেই, কারণ তারা আপনার কাধে উঠতে পারে, কিন্তু আপনাকে তারা আক্রমণ
করবে না এটি নিশ্চিত। আপনি যদি পারেন তাদের কিছু খাবার দিবেন।
কিভাবে যাবেন সন্তোষপুর রাবার বাগান
সেখানে যাওয়ার জন্য প্রথমে ঢাকা- ময়মনসিংহ মহা সড়কের ফুলবাড়িয়া বাস
স্টান্ডে যেতে হবে। আর ফুলবাড়িয়া বাস স্টান্ড থেকে সরাসরি যেতে পারবেন সন্তোষপুর
রাবার বাগান। তবে আপনি চাইলে প্রথমে ঘুরে আসতে পারেন অর্কিড বাগান।
আরো পড়ুনঃ মাটির মায়া ইকো রিসোর্ট গাজিপুর
সন্তোষপুর রাবার বাগান কোথায় থাকবেন
সন্তোষপুর রাবার বাগান এলাকায় থাকার কোন ব্যবস্থা নেই। তবে, আপনি
চাইলে ঢাকা থেকে সকালে গিয়ে সন্ধ্যায় ফিরে আসতে পারবেন। আবার আপনি ময়মনসিংহ শহরের
আবাসিক হোটেলে রাত্রী জাপন করতে পারবেন।
সন্তোষপুর রাবার বাগান কোথায় খাবেন
সন্তোষপুর রাবার বাগানে ভ্রমনে যেতে চাইলে আপনাকে সঙ্গে কিছু হালকা
খাবার নিতে পারেন অথবা সেখানে থাকা স্থানীয় হোটেলে খাবার খেতে পারেন বা ময়মনসিংহ
শহরের গিয়ে খাবারের কাজ সেরে নিতে পারেন।
পানিহাটা তারানি পাহাড় ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ
বিভাগের শেরপুর জেলা সদর থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পানিহাটা তারানি
পাহাড়। গারো পাহাড়ের সীমান্তবর্তী রামচন্দ্রকুড়ায় পাহাড়ে ঘেরা পানিহাটা তারানি
পাহাড়। এই পাহাড়ের অপূর্ব দৃশ্য পর্যটকদের আকর্ষণ করে তোলে।
আর এই
পাহাড়টি সকলের কাছে পানিহাটা তারানি পাহাড় নামে পরিচিত। এই পাহাড়ের উত্তরে রয়েছে
মেঘের আবছায় আবৃত ভারতের তুবা পাহাড়। তুবা পাহাড় দূর থেকে দেখলে মনে হবে, সে জেন
মেঘের সঙ্গে মিতালী করেছে, জা মনোমুগ্ধকর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
কিভাবে যাবেন পানিহাটা তারানি পাহাড়
ঢাকা থেকে অথবা ময়মনসিংহ থেকে আপনাকে প্রথমে যেতে হবে নকলা উপজেলায়।
সেখান থেক নালিতাবাড়ি যেতে হবে। নালিতাবাড়ি থেকে পানিহাটা খুব সহজেই যেতে পারবেন।
পানিহাটা তারানি পাহাড় কোথায় থাকবেন
আপনি চাইলে নালিতাবাড়ি বা শেরপুরে থাকা আবাসিক হোটেলে থাকতে পারেন।
তাছাড়া, যদি আপনি মনে করেন তবে, ঢাকা ফিরে গিয়ে বা ময়মনসিংহ সদরে গিয়ে থাকত
পারবেন।
পানিহাটা তারানি পাহাড় কোথায় খাবেন
আপনি চাইলে নালিতাবাড়ি বা শেরপুরে থাকা বিভিন্ন মানের খাবারের হোটেলে
খেতে পারেন। তাছাড়া, যদি আপনি মনে করেন তবে, ঢাকা ফিরে গিয়ে বা ময়মনসিংহ সদরে গিয়ে
খাবারের কাজ সেরে নিতে পারবেন।
মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ি ময়মনসিংহ
বাংলাদেশের
প্রাচীনতম জমিদার বাড়ির মধ্যে অন্যতম হল মুক্তা গাছার জমিদার বাড়ি। আর ময়মনসিংহের দর্শনীয়
স্থানের মধ্যে এটি একটি জনপ্রিয় স্থান। এই জমিদার বাড়িটি ময়মনসিংহ শহর থেকে মাত্র ১৬ কিলোমিটার দূরে মুক্তাগাছায় অবস্থিত।
ইতিহাস থেকে
জানা জায় ১৭২৫ সালে শ্রীকৃষ্ণ আচার্য জমিদারি শুরু করেন। তিনি জমিদারি শুরু করলে বিনোদবাড়ির
নাম পরিবর্তন করে মুক্তাগাছা করেন। আর এই জমিদারির বিভক্ত ছিল ১৬ অংশে এবং ১৬ অংশ শাসন
করতেন ১৬ জন জমিদার।
মুক্তাগাছা
জমিদার বাড়ি গেলে আপনি দেখতে পাবেন বিশালাকার সিংহ দরজার প্রবেশ মুখ। ভেতরে রয়েছে,
দরবার হল, কাচারি ঘর, জমিদারের মায়ের ঘর, সিন্দুক ঘর, অতিথি ঘরসহ বিভিন্ন ভবন। তাছাড়া
এখানে ছিল দুর্লভ একটি লাইব্রেরী, যেখানে প্রায় ১০০০০ বই ছিল।
কিভাবে যাবেন মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ি
ঢাকা থেকে
সরাসরি অথবা ময়মনসিং শহরে নামার পরে, সেখান থেকে মুক্তাগাছা যেতে পারবেন, ময়মনসিং থেকে মুক্তাগাছা মাত্র ১৬ কিলোমিটার। আর মুক্তা গাছা বাজারের নেমে সামনের দিকে একটু
এগিয়ে গেলেই পেয়ে যাবেন ঐতিহাসিক মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ি।
মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ি কোথায় থাকবেন
মুক্তাগাছা
উপজেলা সদরে বেশ কয়েকটা আবাসিক হোটেল রয়েছে, সেখানে থাকতে পারেন বা আপনি চাইলে ময়মনসিংহ এ অনেক ধরণের আবাসিক হোটেল রয়েছে সেখানেও নিরাপদে রাত্রী জাপন করতে পারবেন।
মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ি কোথায় খাবেন
খাওয়ার জন্য মুক্তাগাছা অনেক ধরণের হোটেল রয়েছে, সেখানে খেতে পারবেন। তাছাড়া, মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ির গেটের সামনেই রয়েছে, ঐতিহ্যবাহী মুক্তাগাছার মন্ডা যে, সারাদেশে বিখ্যাত।
শশী লজ ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের
দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় হলো শশীলজ। একসময় শশীলজ ছিল ময়মনসিংহের সবচেয়ে
বিলাশবহুল বাড়ি। যদিও, বর্তমানে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হয়ে গেছে, কিন্তু জমিদারি
আমলের দড়িয়ে থাকা স্মৃতিবিজড়িত অনেক স্থানে মধ্যে অন্যতম শশীলজ।
ঐতিহাসিক
শশীলজ এর বিশাল বাউন্ডারীর ভেতর অবস্থিত এই বাড়িটি। যদিও একসময় এই লজটি ব্যবহৃত হত
মহিলা টিচার্স সেন্টার হিসাবে। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষের সরগরমে মুখরিত কালের সাক্ষী
হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এই ভবনটির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
কিভাবে যাবেন শশী লজ ময়মনসিংহ
ঢাকা বা যে কোন স্থান থেকে প্রথমে আপনাকে
যেতে হবে ময়মনসিংহ বিভাগীয় শহরে। সেখানে থেকে মাসাকান্দা বাসস্টান্ডে গেলেই আপনি পেয়ে
যাবেন ঐতিহাসিক শশী লজ।
রাজার পাহাড় ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের
জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম রাজার পাহাড়। এখানে রয়েছে, বিট অফিস, বিডিয়ার
ক্যাম্প, রাবার বাগান, ওয়ার্ল্ড ভিশন এবং কারিতাস অফিস। রাজার পাহাড়ের চুড়ায় দাঁড়িয়ে
উপভোগ করা যায়, দূরে ভারতের সৌন্দর্য।
রাজার পাহাড়টি
অবস্থিত শ্রীবরদী উপজেলা থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দূরে। এই পাহাড়টি এই এলাকার মানুষের
কাছে অন্যতম জনপ্রিয় বিনোদন স্পট পরিচিত। বাবেলাকোনায় রয়েছে আদিবাসী জনগোস্টির অপরূপ
জনপদ এবং প্রকৃতির রূপের সঙ্গে সমান আকর্ষণ।
তাছাড়া এখানে
আপনি দেখতে পাবেন অসংখ্য প্রাকৃতিক নিদর্শনসহ যাদুঘর, লাইব্রেরী, গির্জা মন্দির এবং
বাবেলাকোনা কালচারাল একাডেমি।
কিভাবে যাবেন রাজার পাহাড়
রাজার পাহাড়
যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে যেতে হবে শেরপুর। সেখান থেকে শ্রীবরদী উপজেলার কর্ণঝোরা
বাজার। আর এই বাজারের দূরত্ব শেরপুর থেকে মাত্র ৩৪ কিলোমিটার।
রাজার পাহাড় কোথায় থাকবেন
থাকার জন্য
আপনি শেরপুর উপজেলা সদরে থাকা আবাসিকে ২০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা ভাড়া দিয়ে। আবার আপনি
চাইলে ময়মনসিংহ সদরে গিয়ে থাকতে পারবেন।
রাজার পাহাড় কোথায় খাবেন
খাওয়ার জন্য আপনি শেরপুর উপজেলা সদরে থাকা বিভিন্ন মানের হোটেলে অল্প টাকায় ভালোমানের খবার খেতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে ময়মনসিংহ সদরে গিয়ে খাওয়ার কাজ সেরে নিতে পারবেন।
ময়মনসিংহ জনপ্রিয় ভ্রমন স্পট- শেষকথা
ময়মনসিং বাংলাদেশের একটি প্রাচীন জনপদের এলাকা, এখানে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রাজা জমিদারগন বসবাস করতেন। সেই কারণে তাদের আমলের অনেক স্মৃতি বিজড়িত স্থান আজও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। সেই কারণে, ময়মনসিংহে বেশ কিছু জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান রয়েছে।
প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ, আশাকরি আপনারা যদি আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই জেনে গেছে, "ময়মনসিংহের জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান" সম্পর্কে অনেক তথ্য। যা, আপনাদের অনেক উপকারে আসবে বলে আমরা আশাবাদী।
আরো পড়ুনঃ দিনাজপুর জেলার ১০ জনপ্রিয় বিনোদন পার্ক
আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালোলাগে এবং উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি আপনার পরিচিতদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেল পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন, ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url