পটুয়াখালী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
আরো পড়ুনঃ খুলনা জেলার প্রাচীন ইতিহাস | খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
বঙ্গোপসাগর তীরে অবস্থিত পটুয়াখালী বাংলসদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা। এই জেলাটি বরিশাল বিভাগের অন্তর্গত। বরিশাল জেলার অর্থনীতির প্রধানখাত কৃষি, মাছ এবং পর্যটন খাত। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ এই জেলাটি বেশ কিছু জিনিসের জন্য বিখ্যাত।
পটুয়াখালি জেলায় রয়েছে বাংলাদেশের বিখ্যাত সমুদ্র সৈকত, পটুয়া খালি কেল্লা এবং পটুয়াখালি জাদুঘরসহ বিখ্যাত বেশ কিছু ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক স্থান। পটুয়াখালী বাংলাদেশের একটি বৈচিত্র্যময় এবং অপরূপ সুন্দর জেলা।
এই জেলার বিখ্যাত এবং দর্শনীয় স্থানগুলো দেখার জন্য প্রতিদিন দেশ ও বিদেশের দর্শনার্থীরা ভিড় জমান। কারণ, যদি কেউ বাংলাদেশের বিখ্যাত প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে চান, তাহলে আপনি কোন কিছু না ভেবেই পটুয়াখালীকে বেচে নিতে পারেন। তবে, চলুন দেখে নেওয়া যাক-
আজকের পাঠ্যক্রম- পটুয়াখালী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত বিস্তারিত তথ্য জানুন
- পটুয়াখালী জেলার আয়তন ও অবস্থান
- পটুয়াখালী জেলার ইতিহাস
- পটুয়াখালী জেলার উপজেলা সমূহ
- পটুয়াখালি নাম করণের ইতিহাস
- পটুয়াখালী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
- পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
- পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত উৎসব
- পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত খাবার
- পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
- পায়ারা সমুদ্র বন্দর
- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
- শ্রীরামপুর জমিদার বাড়ি
- লাউকাঠি ওয়াপদা কলোনি লেক
- কুয়াকাটা মিশ্রীপাড়া বৌদ্ধ মন্দির
- পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত পার্ক
- পটুয়াখালী জেলা সিটি পার্ক
- কুয়াকাটা পার্ক
- কোড়াপুর মিয়াবাড়ির মসজিদ পার্ক
- বেসনাই মল্লিক দীঘি পার্ক
- গাবখান ব্রিজ পার্ক
- পটুয়াখালী জেলের বিভিন্ন তথ্য- শেষকথা
পটুয়াখালী জেলার আয়তন ও অবস্থান
বাংলাদেশের দক্ষিণ- পশ্চিমের এই জেলার আয়তন ৩২২২.৬৮ বর্গ কিলোমিটার। জেলাটি ২১. ৫২ ডিগ্রী থেকে ২২.৩৬ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০.০৮ ডিগ্রী থেকে ৯০.৪৫ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। এই জেলার উত্তরদিকে বরগুনা, দক্ষিণদিকে বঙ্গোপসাগর, পূর্বদিকে বরিশাল জেলা এবং পশ্চিমদিকে রয়েছে ঝালকাঠি জেলা অবস্থিত।
পটুয়াখালী জেলার ইতিহাস
প্রাচীন এবং ঐতিহাসিক এই পটুয়াখালী জেলাটি ১৮৭১ সালে মহকুমায় রূপান্তরিত করা হয়। পটুয়াখালীকে মহকুমা থেকে জেলায় রুপান্তর করা হয় ১৯৬৯ সালে। পটুয়াখালী জেলাটি পূর্ব পাকিস্থানের ১৮ তম জেলা হিসাবে ১ জানুয়ারী ১৯৬৯ সালে যাত্রা শুরু করে। ১৮তম জেলাটি ৯ মার্চ ১৯৬৯ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে।
পটুয়াখালী জেলার উপজেলা সমূহ
পটুয়াখলী জেলাটি গঠিত হয়েছে, আটটি উপজেলা নিয়ে। নিম্নে উপজেলার নাম আলোচনা করা হলো-
- দুমকি উপজেলা।
- বাউফল উপজেলা।
- দশমিনা উপজেলা।
- রাঙ্গাবালী উপজেলা।
- গলাচিপা উপজেলা।
- মির্জাগঞ্জ উপজেলা।
- কলাপাড়া উপজেলা।
- পটুয়াখালি উপজেলা।
পটুয়াখালি নাম করণের ইতিহাস
পটুয়াখালী নামের ইতিহাস অনেক দীর্ঘ। কারণ এই জেলার নাম করেণের পেছনে রয়েছে নানান ধরণের মতাবাদ। কারোমতে, পটুয়া খাল থেকে, পটুয়াখালি নাম করণ হয়েছে। কারোমতে পটুয়া শব্দ থেকে এসেছে তাঁতি, আর তাঁতিদের দ্বারা এর নাম করণ করা হয়েছ পটুয়াখালী।
কারো কারো ম্তে, পটুয়া শাহের নাম থেকে এই জেলার নাম করণ করা হয়েছে পটুয়াখালী। তিনি ছিলেন একজন মহান অলৌকিক কর্মী এবং নিরাময়কারী বলেও কথিত আছে। মহান এই মুসলিম সাধকের সমাধিটি এখনো জনপ্রিয় একটি তীর্থস্থান।
পটুয়াখালী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
পটুয়াখালী জেলা তার জনপ্রিয় পর্যটন স্পট, দেশের জাতীয় মাছ ইলিশ, বিখ্যাত ব্যাক্তি, সেখান কার বিখ্যাত খাবার ইত্যাতি কারণে বিখ্যাত হয়েছে। নিম্নে বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জেলা পটুয়াখালী বিখ্যাত হওয়ার কারণ উল্লেখ করা হলো-
** কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতটি বাংলাদেশে থাকা অধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পটগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। এই সমুদ্র সৈকতটি স্বচ্ছ জল, সাদা বালি এবং সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখার জন্য দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্থান।
** জাহাজ মারা সমুদ্র সৈকত- পটুয়াখালী জেলার অন্যতম একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান হলো, জাহাজ মারা সমুদ্র সৈকত। এই সমুদ্র সৈকতটি স্বচ্ছ জল, সাদা বালি এবং অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য পর্যটকদের কাছে অনেক জনপ্রিয় স্থান।
** পায়রা সেতু- বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু হলো পায়রা সেতু। এই সেতুটি পায়রা নদী পর্যন্ত বিস্তৃত। এই সেতুর কারণে প্রায় ১১১ কিলোমিটার নদীপথের সমাপ্ত হয়। পায়রা সেতুটি বরিশাল বিভাগীয় শহরের সঙ্গে পটুয়াখালী জেলার সংযোগ স্থাপন করেছে।
** সোনার চর- বঙ্গোপসাগরে অবস্থিতি একটি ছোট দ্বীপের নাম সোনার চর। সোনার চর তার অপরূপ সৌন্দর্য আর সমুদ্র সৈকত এবং সবুজ গাছ- পালার জন্য পর্যটকদের আকর্ষণীয়।
** পটুয়াখালী কেল্লা- মুঘল শাসনামলে ১৭ শ শতাব্দীতে নির্মাণ করা হয়েছিল পটুয়াখালী কেল্লা। বর্তমান সময়ের পর্যটকদের কাছে অন্যতম একটি আকর্ষণীয় স্থান পটুয়াখালী কেল্লা।
** পটুয়াখালী টাউন মসজিদ- ১৮ শ শতাব্দীতে নির্মিত পটুয়াখালী টাউন মসজিদটি আজ ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। যা দেখতে প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক ভিড জমান।
** ইলিশ মাছ- বাংলাদেশের জনপ্রিয় খাবার এবং জাতীয় মাছ ইলিশ, যার প্রধান উৎপাদন স্থল হলো, পটুয়াখালী জেলা।
পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
- আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পূর্ণ বিজ্ঞানী ড. মাহাম্মাদ কায়কাবাদ।
- বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ।
- বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
- বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জব্বার।
- পল্লী কবি জসীম উদ্দিন।
পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত উৎসব
পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত খাবার
পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় যে নামটি, তা হলো মহিষের দই এবং বাপ্পি। এ ছাড়াও পটুয়াখালী মানুস প্রাচীন ইতিহাস এবং ঐতিহ্যকে লালন করে বিভিন্ন উৎসব এবং অনুষ্ঠানে আয়োজন করে থাকে নিম্নের খাবারগুলো-
- নাড়ূ।
- মোয়া।
- বাতাসা।
- নৈবেদ্য।
- বড়া পিঠা।
- লাঠি পিঠা।
- নাস্তা পিঠা।
- সিরিঞ্জ পিঠা।
- হেঁতাল পিঠা।
- মুইড্যা পিঠা ইত্যাদি।
পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
মেঘনা নদীর অববাহিকায় কিছু চরাঞ্চল এবং পললভূমি নিয়ে দক্ষিণের জেলা পটুয়াখালি গঠিত হয়েছে। পটুয়াখালী জেলায় থাকা পুকুর, নালা, খাল- বিল এবং নিম্নভূমিগুলো অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে, মৎস্য সম্পদের জন্য। এই জেলায় থাকা নদী এবং মহনাগুলো জাতীয় মাছ ইলিশের জন্য বিখ্যাত।
সাগর কন্য খ্যাত পটুয়াখালী জেলা রয়েছে সংখ্য দর্শনিয় এবং ুইতিহাসিক স্থান। যা সহজেই যে, কোন পর্যটকদের আকর্ষণ করে। আর এই করণে প্রতিনিয়ত দেশের বিভিন্ন স্থান এমনকি দেশের বাইরে থেকেও অগণিত ভ্রমণকারী এখানে ভিড় জমায়। নিম্নে কয়েকটি স্থানের সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
পায়ারা সমুদ্র বন্দর
নির্মাণাধীন সমুদ্র বন্দরটি, বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি বৃহত্তম সমদ্র বন্দর। দেশের এই বৃহত্তম সমুদ্র বন্দরটি একদিকে যেমন মানুষের চিত্ত বিনোদনের অবিছেদ্দ অংশ, তেমনিভাবে চাঙ্গাকরেছে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং কর্ম সংস্থানের সৃষ্টি করেছে বহু লোকের।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পটুয়াখালী জেলার সবচেয়ে জনপ্রিয় স্থান। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতটি, এমন একটি সমুদ্র সৈকত, যেখানে রয়েছে নীল জল এবং সাদা বালি। পর্যটকরা এখানে উপভোগ করেন সূর্যস্নান, সাঁতার কাটা এবং নৌকা ভ্রমন।
শ্রীরামপুর জমিদার বাড়ি
শ্রীরামপুরের জমিদারেরা এই প্রাসাদটি নির্মাণ করে ছিলেন ১৯শ শতাব্দীতে। এই প্রাসদটি বাংলার প্রাচীন স্থাপত্যের সুন্দর একটি উদাহরণ। বর্তমানে এই জমিদার বাড়িটি একটি জাদুঘর এবং এখানকার সংগ্রহশালায় রয়েছে, এই অঞ্চলের বিভিন্ন নিদর্শন।
লাউকাঠি ওয়াপদা কলোনি লেক
লাউকাঠি ওয়াপদা কলোনি লেকটি পটুয়াখালীতে অবস্থিত একটি শান্ত এবং মনোরম এলাকা। এটি একটি মূলত, বড় পুকুর বা দিঘী, যা লাউকাঠি ওয়াপদা কলোনি লেক নামে পরিচিত। এই লেকটি এই এলাকার নান্দনিক অবদান রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
কুয়াকাটা মিশ্রীপাড়া বৌদ্ধ মন্দির
পটুয়াখালীর মিশ্রীপাড়া গ্রামে এই মন্দিরটি অবস্থিত। ধারণা করা হয়, এই মন্দিরের ভেতরে রয়েছে, উপ মহাদেশের সবচেয়ে বড় বৌদ্ধ মূর্তি। এই মন্দিরটিতে বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীদের জনপ্রিয় একটি তীর্থস্থান।
পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত পার্ক
পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত স্থানগুলোর পাশাপাশি এখানে রয়েছে বেশ কিছু জনপ্রিয় পার্ক। পটুয়াখালী জেলার কয়েকটি জনপ্রিয় পার্ক সম্পর্কে নিম্নে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো। চলুন তাহলে আমরা পার্কগুলো সম্পর্কে জেনে নেই-
পটুয়াখালী জেলা সিটি পার্ক
এই পার্কটি পটুয়াখালী জেলার সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বড় পার্ক। পার্কটি জেলা শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। এই পার্কটি স্থানীয় এবং পর্যটকদের কাছে অনেক জনপ্রিয় স্পট। এখানে রয়েছে বিভিন্ন গাছ, ফুলসহ সুইমিং পুল, খেলার মাঠ এবং একটি জগিং ট্রাক।
কুয়াকাটা পার্ক
কুয়াকাটা পার্কটি অবস্থিত কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত এলাকায়। যারা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য এই পার্কটি আদর্শ স্থান। কুয়াকাটা পার্ক থেকে উপভোগ করতে পাবেন, বিভিন্ন ধরণের গাছ ও ফুলসহ সমুদ্র সৈকতের অপূর্বসব দৃশ্য।
কোড়াপুর মিয়াবাড়ির মসজিদ পার্ক
কোড়াপুর মিয়াবাড়ির মসজিদের নিকট নির্মাণ করা হয়েছে, কোড়াপুর মিয়াবাড়ির মসজিদ পার্কটি। এই পার্কে গেলে আপনি দেখতে পাবেন অনেক ধরণের দেশি বিদেশি গাছ, ফুলের গাছ এবং উপভোগ করতে পারবেন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্মল বাতাস।
বেসনাই মল্লিক দীঘি পার্ক
বেসনাই মল্লিক দীঘির পাড়ে অবস্থিত বেসনাই মল্লিক দীঘি পার্ক। এখানে মাছ শিকার এবং বিভিন্ন ধরণের পাখি দেখার জন্য এই পার্কটি বেশ জনপ্রিয়। এখানে অনেক ধরণের দেশি বিদেশি গাছ, ফুলের গাছ এবং উপভোগ করতে পারবেন হ্রদের অপরূপ দৃশ্য।
গাবখান ব্রিজ পার্ক
পটুয়াখালী জেলার মেঘনা নদীর তীরে অবস্থিত গাবখান ব্রিজ পার্ক। এই পার্কটি বিভিন্ন পিকনিক এবং পর্যটকদের নৌকা ভ্রমনের জন্য বেশ জনপ্রিয় স্থান। এখান থেকে উপভোগ করতে পাবেন, বিভিন্ন ধরণের গাছ ও ফুলসহ সমুদ্র সৈকতের অপূর্বসব দৃশ্য।
পটুয়াখালী জেলের বিভিন্ন তথ্য- শেষকথা
পটুয়াখলী জেলা বাংলাদেশের বৈচিত্র্যময় এবং সুন্দর একটি স্থান। এখানে দর্শনার্থীদের উপভোগ করার মত রয়েছে অনেক স্থান। আপনারা যদি প্রাচীন ইতিহাস, প্রাকৃতিক এবং সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে পটুয়াখালী জেলা আপনার জন্য হতে পারে আদর্শ স্থান।
প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ আমরা আশাকরি, আপনারা যদি আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটাই মনোযোগের পড়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই জেনে গেছেন "পটুয়াখালী জেলার ইতিহাস ও পটুয়াখালী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত'' সে সম্পর্কে অনেক তথ্য।
আরো পড়ুনঃ দিনাজপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে বলে আমরা আসাবাদি। আর যদি, আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালোলাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তহলে এটি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url