বিটকয়েন কি? | কিভাবে কাজ করে বিটকয়েন?
আরো পড়ুনঃ গুগল বা জিমেইল একাউন্ট কি? | নতুন গুগল একাউন্ট খোলার পদ্ধতি
লিকুইট মানি সম্পর্কে বা ক্যাশলেস সোসাইটি সম্পর্কে আমরা প্রায় সকলেই জানি। আর টার্ম বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে ক্রিপ্টোকারেন্সি। বিশেষ করে বিটকয়েন বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির বিশ্বে, এর সার্ভিস এবং প্রযুক্তির বিশ্বে বিশ্বাস দিয়ে, একটি আর্থিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে ডিসেন্ট্রালাইজড।
আপনাদের অনেকে আছেন যারা, বিট কয়েন সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করে থাকেন। আর আপনিও জানতে চান? তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো বিটকয়েন সম্পর্কে।
তাই আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়লে জানতে পারবেন, বিটকয়েন কি? বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে, বিটকয়েনের সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক-
আজকের পাঠ্যক্রম- বিটকয়েন কি? বিটকয়েনের সুবিধা কি?
- বিটকয়েন কি বা কাকে বলে?
- বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ?
- বিটকয়েন এর কাজ কি?
- বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে?
- বিটকয়েন এর সুবিধা কি কি?
- বিটকয়েন এর অসুবিধা কি কি?
- বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা- শেষকথা
বিটকয়েন কি বা কাকে বলে?
বিটকয়েন মূলত একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি ভার্চুয়াল কারেন্সি। ক্রিপ্টোকারেন্সির দুনিয়ায় বিটকয়েনকে বলা হয় রাজা, আর মন্ত্রী হলো বাকি সকল কয়েন। কারণ যে সিস্টেম বা কারেন্সি সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রন করার জন্য সেন্টাল কোন সিস্টেম নেই তাকেই বলা হয়, ভার্চুয়াল কারেন্সি।
সর্বপ্রথম বিটকয়েন বিশ্ববাজারে ২০০৯ সালে উম্মুক্ত করা হয়। ডিসেন্ট্রাইজেশন বা বিকেন্দ্রীকরণের জন্য মূলত এটিকে তৈরী করা হয়, একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসাবে। মোট কথা হলো বাংলাদেশ ব্যাংক গতানুগতিক নিয়মে টাকা তৈরী নিয়ন্ত্রণ করে।
যার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে নিয়ন্ত্রণে থাকে পুরো আর্থিক সিস্টেম। অপরদিকে কোন নির্দিষ্ট মানুসের বা সেন্ট্রাল কোন ব্যাংকের কাছে নিয়ন্ত্রনে নেই ক্রিপ্টোকারেন্সি সিস্টেম। যার ফলে কোন দেশ বা সরকার বা ব্যাংক ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেন বন্ধ বা ট্রাক করতে পারে না।
এই সকল সুবিধার থাকার কারণেই রিলিজ হচ্ছে সময়ে সময়ে ক্রিপ্টো কয়েন। ভার্চুয়াল কয়েন এখন পর্যন্ত যতগুলো রিলিজ হয়েছে তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হলো বিটকয়েন। এর অন্যতম প্রধান করণ হল যে, মানুষ এটিকে খুব দ্রুত গ্রহন করেছে।
তাছাড়া বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অবিশ্বাস্যভাবে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে এর মুল্য। একটি বিট কয়েনের মুল্য বর্তমানে প্রায় ২৫ হাজার ডলার। আপনি একবার চিন্তা করে দেখুন, আপনার কাছে একটি বিট কয়েন থাকা মানে আপনি ৩০ লক্ষ টাকার মালিক। ্তবে, বিটকয়েন সম্পর্কে ভালোভাবে জানার জন্য, আপনার ধারণা থাকতে হবে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে।
বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ?
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে যে, কোন প্রকার ক্রিপ্টোকারেন্সি বা বিটকয়েন বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী সংরক্ষণ করা বা ক্রয়- বিক্রয় করা সম্পূর্ণ অবৈধ। বাংলাদেশের ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক বা মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, বিটকয়েন বাংলাদেশে ব্যবহারের কোন অনুমতি। তাই বিটকয়েন বাংলাদেশে অবৈধ।
বিটকয়েন এর কাজ কি?
আমরা আগেই জেনেছি যে, বিটকয়েন হলো একটি কারেন্সি। তাই যে কাজে টাকা ব্যবহার হয়, ঠিক সেই কাজেই বিটকয়েন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবুও, আমরা নিম্নের আলোচনা থেকে জেনে নেই, বিটকয়েন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য-
** আর্থিক লেদেনের ক্ষেত্রে- অনলাইনে যে কোন ধরণের লেনদেনের জন্য বিটকয়েন ব্যবহার করা যায়। ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেন হিসাবে যেহেতু ব্লকচেইন নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়, তাই এর কোন প্রমাণ থাকে না। সেই কারণে যেখানে ডলার বা টাকা পৌঁছানো যায়না, সেখানে বিটকয়েন পৌঁছানো যায়।
** ট্যাক্স থেকে রক্ষা পাওয়া যায়- বিটকয়েন কখনো ট্র্যাক করা যায়না, তাই এটি ট্যাক্সের আওতায় পড়েনা। আপনার কাছে যত বিটকয়েন থাক বা মালিক হন এতে আপনার কোন সমস্যা নেই। আপনাকে কখনো ট্যাক্স দিতে হবে না এবং সরকার আপনাকে বাধ্য করতে পারবেন।
** কেনাকাটার লেনদেন- বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তার কারণে, বিশ্বের অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান, লেনদেনের জন্য যোগ করেছে বিটকয়েন। বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করলে, গোপনীয়তা বজায় থাকে, ফলে প্রকাশ্যে লেনদেন করার প্রয়োজন পড়ে না।
বর্তমানে বিটকয়েনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি অনেক দেশের সরকার, তাদের গোপন আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে বিটকয়েন ব্যবহার করা শুরু করেছে। তাই দিন দিন বিটকয়েন লেনদেন বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে, বৃদ্ধি পাচ্ছে বিটকয়েনের মার্কেট ভ্যালু।
** ডার্ক ওয়েব- আমরা প্রায় সকলেই জানি যে, ডার্ক ওয়েব একটি নিসিদ্ধ জনিস। এখানে সকল প্রকার আনলিগাল আধুনিক অস্ত্র, ক্রেডিট কার্ড, ভাড়াটে সৈন্য, হিউম্যান অর্গানসহ আরো অনেক অবৈধ কিছু পাওয়া যায়। ডার্ক ওয়েব যেহেতু অনেক গোপন বিষয় এবং তদারকি করে উন্নত বড় বড় দেশের সরকার।
তাই, এখান থেকে গোপনে কোন কিছু ক্রয় করার জন্য একমাত্র অবলম্বন হলো বিটকয়েন। অতএব, ডার্ক ওয়েব থেকে গোপন কোন কিছু ক্রয় করার ক্ষেত্রে, পেমেন্ট করার জন্য ব্যবহার করা হয় বিটকয়েন। এতে করে ট্রাক হয়না ট্রানজেকশন এবং বজায় থাকে গোপনীয়তা।
** বিকেন্দ্রীকরণ- আমরা উপরের আলোচনা থেকে আগেই জানতে পেরেছি যে, বিটকয়েনে লেনদেনের ফলে, এটি কোন গতানুগতি অর্থ ব্যবস্থা সরকার কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানের কাছে জিম্মি থাকে না। যার নিয়ন্ত্রণ করে প্রতিটি আর্থিক লেনদেন। অর্থাৎ আপনি টাকার মালিক, কিন্তু কিভাবে কোথায় খরচ করছেন, তার হিসাব সরকারকে দিতে বাধ্য।
ফলে সরকার বা কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করতে পারে দেশে কি পরিমাণ নোট থাকবে তার এবং বন্ধ করে দিতে পারে প্রচলিত যে কোন নোট। উদাহরণ স্বরূপ আপনার কাছে এক হাজার টাকার একশটি নোট আছে। হঠাত করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি, উক্তনোট নিসিদ্ধ করে, তবে আপনার টাকা ব্যাংক নিবে না।
ফলে আপনার এই বিপুল পরিমাণ টাকা, আর কোনা কাজে লাগবে না। কিন্তু এই ঝুকি নেই বিটকয়েনের ক্ষেত্রে। কারণ বিটকয়েন ব্যবহার করা হয় ব্লকচেইন পদ্ধতি অনুসরণে করে। তাই বিটকয়েনের লেনদেন এর সময় এটি কোন ব্যক্তির কাছে না গিয়ে, জমা হয় বিটকয়েনের সাথে জড়িত কম্পিটারে।
আরো পড়ুনঃ হোয়াটসঅ্যাপে মুছে যাওয়া ম্যাসেজ ফিরে পাওয়ার উপায়
তারপর সেটি কম্পিউটার ক্যালকুলেশন করার পর ভ্যালিট করে ট্রানজেকশন এবং তা জমা রাখে ব্লক চেইনে। এইভাবেই কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি বিকেন্দ্রীকরণ এবং এই ভাবেই মুক্ত থাকে যে কোন প্রতিষ্ঠানের হস্তক্ষেপ থেকে।
বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে?
ক্রিপ্টোকারেন্সি পদ্ধতিতে বিটকয়েন কাজ করে ব্লকচেইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে। অর্থাৎ যখন এখানে কোন লেনদেন পরিচালিত হয়, সেই সময় ডাটা চলে যায়, এই নেটওয়ার্কে থাকা সকল কম্পিউটারের। তখন কম্পিউটারগুলো উক্ত ডাটার উপর নির্ভর করে বিটকয়েন যাচাই করে অ্যালগরিদমের মাধ্যমে যাচাই করে উক্ত লেনদেনের সঠিকতা।
এটি যাচাই করার সময় ব্লকচেইনে থাকা পূর্বের সকল লেনদেনের ডাটা চেক করে দেখে। আবার কম্পিউটারে জমা থাকা বিটকয়েন ভেরিফাই করে কম্পিউটারগুলো লেনদেন সঠিক আছে কিনা। সঠিক থাকলে স্থায়ীভাবে যোগ হয়ে যাবে ব্লক চেইনে।
এই নিয়ম শেষ করার জন্য লেনদেনের প্রতিটি বিটকয়েনে পাবলিব থাকে একটি করে। যা নিয়ন্ত্রণ করে একটি প্রাইভেট কি দ্বারা। লেনদেন চলাকালিন এই কি প্রয়োজন পড়ে ভেরিফিকেশনের জন্য। মাইনিং অনেক প্রচলিত শব্দ ক্রিপ্টোকারেন্সি নেটওয়ার্কে। যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায় খনি খনন করা।
একজন মাইনোরের কাজ হলো, প্রতিটি ব্লকচেইন প্রযুক্তির যাচাই করা ব্লকের বৈধতা। বিটকয়েন সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি যে, ব্লকচেইনে জমা থাকে লেনদেনের সকল ডাটা। আর যদি কোন কারণে সেই ডাটা ইনভ্যালিট হহে যায়, তাহলে গ্রাহকের কম্পিউটারে থাকা বিটকয়েন ট্রান্সফার হবেনা।
এই কারণেই মাইনিং নিয়ম ব্যবহার করার মাধ্যমে বৈধতা ব্লকগুলোকে। কেউ যদি কোন ব্লকহ্যাক এর মাধ্যমে ডাটা নষ্ট করতে চেষ্টা করে, তার আওতায় থাকা অন্যা সকল ব্লক নষ্ট হবে। ফলে যে কোন সমস্যা দেখা দিলে, সমস্যা চিহ্নিত এবং ঠিক করা যায়।
এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে ব্লকচেইন প্রজুক্তি, যেখানে আপনি চাইলেই শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত সকল এন্ট্রি দেখতে পাবেন, কিন্তু পরিবর্তন করা যায় না। বিটকয়েনের ফাউন্ডার বিটকয়েন সফটওয়ার তৈরির সময় ২১ মিলিয়ন সাপ্লাই লিমিট দিয়েছিল।
আর এই পরিমাণ বিটকয়েন তৈরি করার জন্য আলগরিদম ভিত্তিক এই ধারণা দেওয়া হয়েছিল, যার মতে আগামী ২১৪০ সাল পর্যন্ত সাপ্লাই চেইন চলার সম্ভাবনা রয়েছে বিটকয়েন।
বিটকয়েন এর সুবিধা কি কি?
বিটকয়েন ব্যবহারে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা রয়েছে। নিম্নে বিটকয়েন ব্যবহারের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা সম্পর্কে আপনাদের শেয়ার করা হলো-
** নিরাপত্তা শক্তিশালী- আপনি যদি নিরাপত্তার দিক বিবেচনা করেন, তাহলে সবার উপরে রয়ছে বিটকয়েন ব্যবহারের নিরাপত্তা। এটি কোন সরকার, প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে না, তাই সিকিউরিটির কোন সমস্যা নেই।
** ওপেনসোর্স- বিটকয়েন একটি ওপেন সোর্স প্রজেক্ট। অর্থাৎ বিটকয়েন এর যে কোন সার্ভিস আপনি ব্যবহার করতে পারেন একদম ফ্রিতে কারণ এটি ব্যবহারে কোন গোপন ফি নেই।
** গ্লোবাল সাপোর্ট- বিটকয়েনের ব্যবহার ধীরে ধীরে সারা বিশ্বে বৈধতা পাচ্ছে। তাই অদুর ভবিষ্যতে মানুষ যে কোন ধরনের কেনাকাটায় বিটকয়েন ব্যবহার করবে।
** ট্রানজেকশন খুব দ্রুত- Peer To Peer কানেকশন বা যোগাযোগ ব্যবহার করে বিটকয়েন অনেক দ্রুত গতিতে ট্র্যান্সফার হয় এক ওয়ালেট থেকে অন্য ওয়ালেটে।
** অতিরিক্ত কোন চার্জ নেই- বিটকয়েন ব্যবহার করা যায় কোন চার্জ ছাড়াই। তাই এর কোন অতিরিক্ত খরচ হয় না।
বিটকয়েন এর অসুবিধা কি কি?
প্রতিটি জিনিসের সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধা থাকে, সেক্ষেত্রে বিটকয়েন ব্যবহারেও কয়েকটি অসুবিধা রয়েছে। নিম্নে অসুবিধাগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
** ঝুঁকিপূর্ণ- কোন কারণে যদি আপনার লেনদেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়, তখন কিন্তু আপনাক ওয়ালেট থেকে পাঠানো বিটকয়েন ফেরত পাবেন না। তাই প্রতিটি লেনদেন অনেক সতর্কতার সঙ্গে করতে হয়, যা অনেক ঝুঁকিপূর্ণ।
** বৈধতার সমস্যা- বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশ আছে, যেখানে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন অবৈধ। তাই এটি ব্যবহারের কারণে আপনার জেলও হতে পারে।
** রিকোভারি সমস্যা- বিটকয়েন যেহেতু থাকে কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে, সেহেতু কোন কারণে যদি আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক নষ্ট হয়ে যায়। তবে কোনভাবেই এটি উদ্ধার করা সম্ভাব নয়।
** স্থিতিশীলতা নেই- বিটকয়েনের দাম কম কিংবা বেশি, এটি নির্ভর করে মার্কেটের ট্রেড্রের উপর। তাই বিটকয়েনের মুল্যের কোন প্রকার স্থিতিশীলতা নেই।
বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা- শেষকথা
যাইহোক, বিটকয়েন বর্তমানে বহুল প্রচলিত একটি কারেন্সি। যেভাবে বিটকয়েন পুরো আর্থিক ব্যবস্থাকে লিকুইট মানির দিকে ধাবিত করছে, তাতে মনে হচ্ছে অল্প দিনের মধ্যেই আমরা প্রবেশ করবো ক্যাশলেস সোসাইটিতে। কিন্তু সতর্কতার সঙ্গে এগুতে হবে।
প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ, আমরা আশাকরি আপনারা যদি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের পড়ে থাকেন, তহলে আপনারা নিশ্চয়ই জেনে গেছেন "বিটকয়েন কি? ও কিভাবে কাজ করে বিটকয়েন? সহ বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক তথ্য।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুকে কাউকে ব্লক ও আনব্লক করার পদ্ধতি
আশাকরি আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালোলাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেল পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url