কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
আরো পড়ুনঃ কুমিল্লা জেলার প্রাচীন ইতিহাস | কুমিল্লা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
কুষ্টিয়া বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত জেলে। এই জেলাকে বলা হয়, বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী। কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? কুষ্টিয়া জেলা মূলত তিলের খাজা এবং ফুলকি আইসক্রিমের জন্য অনেক বিখ্যাত। কিন্তু এতটুকু দিয়ে একটি জেলাকে বিচার করা যায় না।
তাই কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত, এই বিষয়ে জানতে হলে আপনাকে কুষ্টিয়া জেলা সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য জানা প্রয়োজন। আর আপনি যদি কুষ্টিয়া জেলার নাগরিক কিংবা বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি জানবেন না কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত।
এটা কিভাবে হয়? তবে, চিন্তার কোন কারণ নেই, কারণ আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো "কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত" এবং কুষ্টিয়া জেলার ইতিহাস সম্পর্কে। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক-
আজকের পাঠ্যক্রম- কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত, বিস্তারিত তথ্য জানুন
- কুষ্টিয়া জেলার ভৌগলিক অবস্থান
- কুষ্টিয়া জেলার পরিচিতি
- কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
- কুষ্টিয়া জেলা বিখ্যাত হওয়ার কারণ
- কুষ্টিয়া জেলার ইতিহাস
- কুষ্টিয়া জেলার বিভিন্ন শাসনামল
- কুষ্টিয়া জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
- পরিমলের থিয়েটার
- ফকির লালন শাহের মাজার
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি
- কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
- পাকসি রেল সেতু
- কুষ্টিয়া জেলার বিখ্যাত খাবার
- কুষ্টিয়া জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
- কুষ্টিয়া জেলার তথ্য- শেষকথা
কুষ্টিয়া জেলার ভৌগলিক অবস্থান
কুষ্টিয়া জেলা ভৌগলিকভাবে ২৩°২৯ থেকে ২৪°১৩ উত্তর অক্ষাংশ ও ৮৮°২৩ থেকে ৮৯°২২ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। কুষ্টিয়া জেলার উত্তরে পাবনা, রাজশাহী এবং নাটোর জেলা দক্ষিণদিকে ঝিনাইদহ জেলা, পূর্বদিকে রাজবাড়ি জেলা এবং পশ্চিমে মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলা এবং ভারতের মুর্শিদাবাদ ও নদীয়া জেলা।
কুষ্টিয়া জেলার সঙ্গে ভারতের সীমান্ত এলাকা রয়েছে ৪৬.৬৯ কিলোমিটার। কুষ্টিয়া জেলার আয়তন প্রায় ১৬২১.১৫ বর্গকিলোমিটার। কুষ্টিয়া জেলা শহরটি বাংলাদেশের মধ্যে ১১তম বৃহত্তম শহর।
কুষ্টিয়া জেলার পরিচিতি
কুষ্টিয়া জেলা গঠিত হয়েছে ৭১০ টি মৌজা, ৯৭৮ টি গ্রাম, ইউনিয়ন পরিষদ ৭১ টি, ৭০ টি মহল্লয় ৫৭ টি ওয়ার্ড ৫ টি পৌরসভা ৭ টি থানা এবং ৬ টি উপজেলা নিয়ে। নিম্নে এই জেলায় থাকা উপজেলার নামের তালিকা দেখানো হলো-
- মিরপুর উপজেলা।
- খোকসা উপজেলা।
- ভেড়ামারা উপজেলা।
- দৌলত পুর উপজেলা।
- কুমার খালী উপজেলা।
- ও কুষ্টিয়া সদর উপজেলা।
কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
বাংলাদেশের দক্ষিণ- পশ্চিমের বিভাগ খুলনা একটি প্রশাসনিক অঞ্চল কুষ্টিয়া জেলা। এই জেলায় রয়েছে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ী ও টেগর লজ এবং বাউল সম্রাট লালন শাহের মাজা ও মীর মোশারফ হোসেনের বাস্তভিটা।
প্রাচীন রেলওয়ে স্টেশন পোড়াদহ, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, মৌবনের বিখ্যাত রসমালাই ও দই এবং অশোক মিস্টান্ন ভাণ্ডার এবং কুমারখালির রমেশের রসগোল্লা ইত্যাদি জিনিসের কারণে, ধারণা করা হয়, কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত। নিম্নের আলোচনায় আমরা আরো জানবো কুষ্টিয়া জেলা বিখ্যাত হওয়ার কারণ-
কুষ্টিয়া জেলা বিখ্যাত হওয়ার কারণ
বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী গঠিত হয় কুষ্টিয়ার মুজিবনগর। এই জেলার শিলাইদহে অবস্থিতি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাডি, মীর মোশারফ হোসেনের বাস্তভিটা এবং বাউল সম্রাট লালন ফকিরের মাজার অবস্থিত।
কুষ্টিয়া জেলাতে রয়েছে দেশের একমাত্র ইসলাম বিষয়ক সরকারি এবং স্বাধীন প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় বা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শিল্পকলা একাডেমি রয়েছে। কুষ্টিয়া শহরে রয়েছে জেলার প্রশাসনিক দপ্তর।
কুষ্টিয়া জেলা শহরটি খুলনা বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। দেশের সবচেয়ে শুদ্ধ ভাষা এই জেলার মানুষের মুখের ভাষাকে বলা হয়ে থাকে। অর্থাৎ বাংলা ভাষার সবচেয়ে প্রচলিত রূপ প্রতিয়মান হয়, কুষ্টিয়ার মানুষের মুখের ভাষায়।
কুষ্টিয়া জেলার ইতিহাস
কুষ্টিয়া জেলা অনেক আগে থেকেই অবিভক্ত ভারতের জেলা নদীয়ার অন্তর্ভুক্ত ছিল, যা বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। তাছাড়া পাবনা জেলার মহকুমা ও থানা বিসাবে কুষ্টিয়া রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। আর কুষ্টিয়া যশোর জেলার অধীন ছিল কোম্পানী আমলে।
কুষ্টিয়া পৌরসভা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৯ সালে। কুষ্টিয়া শহরের কথা হ্যামিলটন'স গেজেটে প্রথমে উল্লেখ করে ছিলেন। কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার দেউড়িয়া গ্রামে বাউল সম্রাট লালন শাহের মাজার অবস্থিত।
শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের অনেক দেশের মানুষের কাছেও, এই মাজারটি আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। সেই দিক বিবেচনা করলে আপনার প্রশ্নের উত্তর অনেকটা মিলে যায়, কুষ্টিয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত।
কুষ্টিয়া জেলার বিভিন্ন শাসনামল
যদিও কুষ্টিয়া কোন প্রাচীন নগরি নয়। তবুও। সম্রাট শাহাজাহানের শাসনামলে কুষ্টিয়ায় একটি নদীবন্দর ছিল। তবে, এই নদী বন্দরকে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করতেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। পরবর্তীতে এর নগরায়ন শুরু হয়, নীলচাষি ও নীলকরদের আগমনের ফলে।
১৮৬০ সালে তৎকালীন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজধানীর সঙ্গে কলকাতার রেলপথ সরাসরি স্থাপিত হয়। সেই কারণে কুষ্টিয়ার এই অঞ্চলকে বিবেচিত করা হয়, শিল্পায়নের আদর্শ স্থান হিসাবে। আর কুষ্টিয়া পৃথক একটি জেলা হিসাব ১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ ভাগের পর আত্ন প্রকাশ করে।
আরো পড়ুনঃ পটুয়াখালী জেলার ইতিহাস | পটুয়াখালী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
তৎকালীন এস ডি এবং মৌলভি আব্দুল বারী বিশ্বাস ১৯৫৪ সালে গঙ্গা- কপোতাক্ষ উন্নয়ন প্রকল্পের সদর দপ্তর কুষ্টিয়ায় স্থাপন করেন বলে ধারণা করা হয়। কুষ্টিয়া শহরের পুনরায় উন্নয়ন শুরু হয়, এখানে কয়েকটি সরকারি অফিস স্থাপনের পর।
কুষ্টিয়া জেলার জগদি রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের সর্বপ্রথম রেলস্টেশন। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রথম বালিকা বিদ্যালয়, কুমারখালি পাইলট মাধ্যমিক ও বালিকা বিদ্যালয় রয়েছে।
কুষ্টিয়া জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
পুরনো শহর নিয়ে গঠিত কুষ্টিয়া জেলায় রয়েছে বেশ কিছু দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান। এই সকল স্থানের মধ্যে নিম্নে কয়েকটি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো। আশাকরি এই গুলো সম্পর্কে জানলে আপনাদের ভালো লাগবে।
পরিমলের থিয়েটার
ঊনবিংশ শতাব্দীতে কুষ্টিয়া জেলার পরিমলের থিয়েটার বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি থিয়েটার ছিল। ঊনবিংশ শতাব্দীতে এই থিয়েটারে কলকাতার মহা অভিনেতারা যেমন, ইন্দুবালা, আঙ্গুর বালা, প্রমতেশ বড়ুয়া, দুর্গা দাস প্রমুখেরা নিয়মিতভাবে এখানে এসে পরিদর্শন করতেন এই নাট্যমন্ত্রীর।
আর এখান থেকেই জনতার পক্ষ থেকে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল।
ফকির লালন শাহের মাজার
কুষ্টিয়া জেলা শহর থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে ফকির লালন সাইজির মাজার, যা কুমার খালী উপলায় অবস্থিত। ফকির লালন শাহ্ ১৮৯০ সালে মৃত্যু বরণ করেন। পরবর্তী সময়ে তার ভক্তরা মাজারটি ১৯৬৩ সালে নির্মাণ করেন।
সেখানে রয়েছে লালন শাহের কবর, আর এই কবরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ফকির লালন শাহের মাজার। যার নাম দেওয়া হয়েছে, লালন সাইজির মাজার।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি
কুষ্টিয়া জেলার কুমার খালী উপজেলার অন্তরগত ঝিনাইদহ গ্রামে অবস্থিত বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি। পূর্বে এই গ্রামের নাম ছিল খোরশেদপুর, তবে এখন সবাই ঝিনাইদহ নামে চেনেন। পদ্মা নদীর কোল ঘেঁসে অবস্থিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা এই গ্রামটি।
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
খুলনা বিভাগের বিখ্যাত জেলে কুষ্টিয়ায় অবস্থিত কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়টি। ১৯৭৯ সালে নির্মাণ করা হয় কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়টি। বিখ্যাত এই বিশববিদ্যালয়ে দেশি বিদেশি সকল ধর্মের ছাত্র ছাত্রী এবং শিক্ষক দ্বারা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
পাকসি রেল সেতু
হার্ডিঞ্জ ব্রীজ বা পাকসি কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলে থেকে পাবনার পাকসি পর্যন্ত সংযুক্তকারি একটি সেতু। এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল ১৯০৯ সাল থেকে ১৯১৫ সাল পর্যন্ত। পাকসি সেতু বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘ রেলসেতু হিসাবে পরিচিত।
কুষ্টিয়া জেলার বিখ্যাত খাবার
খুলনা বিভাগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং বিখ্যাত জেলা কুষ্টিয়া। কুষ্টিয়া পৌরসভা হচ্ছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং শহর হিসাবে কুষ্টিয়া বাংলাদেশের এগারোতম বৃহত্তম। কুষ্টিয়া জেলার বেশ কয়েকটি বিখ্যাত খাবার রয়েছে, তার মধ্যে নিম্নে কয়েকটির নাম উল্লেখ করা হলো-
- বিখ্যাত দই।
- শন পাপড়ি।
- ডালের বড়ি।
- কুলফি মালাই।
- আনারসের খাট্টা।
- কই মাছের পাতুরি।
- লাহিনীর পোড়ারুটি।
- কুমড়ো ভাপা চিংড়ি।
- বড় বাজারের চমচম।
- কুষ্টিয়ার তিলের খাজা।
- কাউনের চালের খীর।
- সেমাই সুজির ঝাল পিঠা।
- মাস কলাই ডালের খিচুড়ি।
- পালং শাক ও মাসকলাই ডাল।
- রুইমাছ, ফুলকপি ও ডালের বড়ি।
কুষ্টিয়া জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে শুরু করে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেক সুনামধন্য ব্যক্তি কুষ্টিয়া জেলায় জন্ম গ্রহন করেছেন। যারা বিভিন্নভাবে দেশ এবং জাতির জন্য অনেক অবদান রেখেছেন। নিম্নে কয়েকজনের নামের তালিকা দেখানো হলো-
- মীর মোশারফ হোসেন- বিখ্যাত সাহিত্যিক।
- ফকির লালন শাহ্ - বিখ্যাত বাউল এবং মরমী গানের জনক।
- ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম- বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বিশিষ্ট আইনজীবী।
- কাজী মোতাহার হোসেন- প্রখ্যাত সাহিত্যিক এবং শিক্ষাবিদ ও একজন দাবাডু।
- মোহিনী মোহন চক্রবর্তী- পূর্ব বাংলার প্রথম কাপড় কল প্রতিষ্ঠাতা এবং বিখ্যাত ব্যবসায়ী।
- মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা- বাঙ্গালী মুসলিম মহিলা হিসাবে যিনি প্রথম গদ্য ছন্দে কবিতা লিখেছেন।
- প্যারী সুন্দরী দেবী- প্রথম যিনি বাংলার অত্যচারিত কৃষকের জন্য ইংরেজদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে ছিলেন।
- যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়- অগ্নীযুগের বিখ্যাত একজন দেশ প্রেমিক এবং সশস্ত্র সংগ্রামী নেতা।
- মম্মথনাথ মুখোপাধ্যায়- কলকাতা হাইকোর্টের একজন বিচারপতি এবং আইন শাস্ত্রবিদ।
- হাবিবুল বাশার- সাবেক অধিনায়ক, বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল।
- সালা ইদ্দিন লাভলু- চিত্র নাট্যকার, অভিনেতা ও টিভি পরিচালক।
কুষ্টিয়া জেলার তথ্য- শেষকথা
আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করেছি, কুষ্টিয়ার বিখ্যাত স্থান, ব্যক্তি এবং খাবারসহ অনেক অজানা তথ্য। যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে বলে, আমরা আশাবাদী। বিশেষ করে যারা কুষ্টিয়া জেলা সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক, তাদের ক্ষেত্রে।
আরো পড়ুনঃ খুলনা জেলার প্রাচীন ইতিহাস | খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
আর্টিকেলটি যদি, আপনাদের ভালোলাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেল পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url