ইরাকে কাজের ভিসা ২০২৪ । ইরাকে কোন কাজের বেতন কত টাকা

আরো পড়ুনঃ অস্ট্রেলিয়া ভিসা খরচ ২০২৪ । অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪

মধ্যপ্রাচ্যের একটি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধশালী দেশ ইরাক। যদিও অল্প কিছুদিন পূর্বেই ইরাক রাজনৈতিক এবং যুদ্ধের কারণে অপ্রচলিত একটি গন্তব্য ছিল আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে। তবে, বর্তমান সময়ে দেশটির অর্থনৈতিক অবস্থা পুনরুদ্ধার, বিশেষ করে, সেখানে তেল, গ্যাস, সবাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং নির্মাণ খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে বিদেশি কর্মীদের কাজের সুযোগ বেড়েছে।

বর্তমানে ইরাকের শ্রমবাজারে বিদেশি শ্রমিকদের চাহিদা যদিও অনেক বেশি উচ্চ, বিশেষ করে সেখানে দক্ষ এবং অভিজ্ঞ শ্রমিকদের চাহিদা অনেক। তাছাড়া ইরাক সরকার বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে লোক নিতে আগ্রহী। কিন্তু অনেকেই সেই দেশের ভিসা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেন না।

তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো ইরাকে কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য যা কিছু করতে হবে, বিশেষ করে আবেদন প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় ডুকোমেন্ট, বেতন, ভিসা খরচ ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য। চলুন তাহলে আমরা দেখে নেই- 

আজকের পাঠ্যক্রম- ইরাকে কাজের ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য

  • ইরাকে কাজের ভিসা ২০২৪
  • ইরাকে কাজের ভিসা পাওয়ার শর্ত
  • ইরাকে কাজের ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় ডুকোমেন্ট
  • ইরাকের কাজের ভিসা আবেদনের জন্য প্রক্রিয়া
  • ইরাকে কাজের ভিসার খরচ ২০২৪
  • ইরাকে কাজের ভিসার মেয়াদ
  • ইরাকে কাজের ভিসার দাম কত
  • ইরাকে ভ্রমন ভিসার দাম কত
  • ইরাকে কোন কাজের সবচেয়ে বেশি চাহিদা
  • ইরাকে কোন কাজের বেতন কত টাকা
  • ইরাকে কাজের ভিসার খরচ ২০২৪ । শেষকথা

ইরাকে কাজের ভিসা ২০২৪

ইরাকে কাজের ভিসা হলো সেই দেশের সরকারীভাবে বৈধ একটি অনুমোদন, যার মাধ্যমে উক্ত নাগরিক সেই দেশে অবস্থান করতে এবং কাজ করার সুযোগ পাবে। তবে, কাজের ভিসা প্রদান করা হয় একটি নির্দিষ্ট সময় এবং নির্দিষ্ট চাকুরীর সঙ্গে সম্পর্ক রেখে।

তবে, অনেক ক্ষেত্রে এই ভিসাটি পুনোরার নবায়ন করার সুযোগ থাকে, যদি নিয়োগকর্তা বা চাকুরীদাতা এই চুক্তি অব্যাহত রাখে। বর্তমানে ইরাক বেশ কয়েকটি ক্যাটাগরিতে কাজের ভিসা প্রদান করে। যার মধ্যে নিম্নের এই দুই ক্যাটাগরির ভিসা বেশি প্রদান করে। যেমন-

** পেশাজীবি ভিসা- চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, আইটি বিশেষজ্ঞ, শিক্ষক, হিসাব রক্ষক ইত্যাদি উচ্চ দক্ষতা সম্পূর্ণ পেশাদারদের প্রদান করা হয়।

** শ্রমিক ভিসা- এই ভিসার মাধ্যমে বিভিন্ন নির্মাণ, পরিষেবা এবং বিভিন্ন ছোটখাটো শ্রমিকদের প্রদান করা হয়ে থাকে।

এই ভিসা যদিও, দুই ধরণের কিন্তু ভিসা আবেদন এবং শর্তাবলী কিছুটা পার্থক্য থাকলেও, ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় ডুকেমেন্ট একই ধরণের।

ইরাকে কাজের ভিসা পাওয়ার শর্ত

পৃথিবীর সকল দেশেই কাজের ভিসা পেতে বেশকিছু শর্ত থাকে, সেক্ষেত্র ইরাকে কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ করা বাধ্যতামূলক। এই সকল শর্ত অবশ্যই বিদেশি নাগরিকের পালন করতে হবে। নিম্নে যে সকল শর্ত পূরণ করতে হয়, তা আলোচনা করা হলো-

  • সেই দেশের চাকুরীর প্রস্তাব।
  • সেই দেশের চাকুরীর নিয়োগ পত্র।
  • কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদী বৈধ পাসপোর্ট। 
  • শরীরিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার মেডিকেল রিপোর্ট।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক লাগবে।
  • ইরাকে ভিসা আবেদনের প্রয়োজনীয় ফি জমার রশিদ।

ইরাকে কাজের ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় ডুকোমেন্ট

ইরাকে কাজের ভিসার আবেদন করার জন্য বা বিশ্বের যে কোন দেশে যাওয়ার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় ডুকোমেন্ট জমা দিতে হয়। আর এই ডুকোমেন্টগুলো ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নে গুরুত্বপূর্ণ ডুকোমেন্ট সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

  • ভিসার আবেদনপত্র- ইরাকের দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে সংগ্রহ করা আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
  • চাকুরীর প্রস্তাবপত্র- ইরাকের চাকুরীর অফারপত্র, যা নিয়োগকর্তা আপনাকে প্রদান করেছে।
  • পুলিশের সার্টিফিকেট- আপনার দেশের পুলিশ কর্তৃক ইস্যু করা ক্লিয়ারেন্স।
  • পাসপোর্টের কপি- আপনার মূল পাসপোর্টের কপি জমা প্রয়োজন।
  • স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ- মেডিকেল ফিটনেসের সনদ।
  • ছবি- সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

ইরাকের কাজের ভিসা আবেদনের জন্য প্রক্রিয়া

বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় ইরাকে ভিসা আবেদিনে প্রক্রিয়া কিছুটা জটিল। তবে নিম্নে দেওয়া ধাপ অনুসরণ করলে খুব সহজে আবেদন করা যাবে। 
  • চাকুরীর প্রস্তাব-  আপনার আবেদন প্রক্রিয়ার সর্ব প্রথম ধাপ হলো, আপনাকে অবশ্যই যে কোন একটি কোম্পানি থেকে চাকুরীর প্রস্তাবনা পত্র থাকতে হবে।
  • চুক্তিপত্র স্বাক্ষর- চাকুরীর প্রস্তাব পত্র পাওয়ার পর, আপনাকে নিয়োগ কর্তার সঙ্গে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকবে, বেতন, কাজের সময় ইত্যাদি বিভিন্ন শর্ত।
  • ভিসা আবেদন- আপনাকে বাংলাদেশে থাকা ইরাকের দূতাবাস অথবা কনস্যুলেটে সরাসরি উপস্থিত হয়ে ভিসার আবেদন করতে হবে। এবং দূতাবাসে কাগজপত্র জমা দেওয়ার জন্য সকল কাগজ প্রস্তুত করতে হবে।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এবং মেডিকেল রিপোর্ট- আবেদনের সময় আপনাকে অবশ্যই পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এবং মেডিকেল রিপোর্ট এর সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।
  • ভিসা ফি- আপনাকে ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ভিসা আবেদন ফি জমার কাগজ অবশ্যই জমা দিতে হবে।
ইরাকের কাজের ভিসার জন্য আবেদনের পর সাধারণত ১৫ দিন থেকে ২৮ দিনের মধ্যে ভিসা প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়। তবে, অনেক সময় দূতাবাসে কাজের চাপ বা আবেদন প্রক্রিয়ায় সমস্যা থাকলে সময় বেশি লাগতে পারে।

ইরাকে কাজের ভিসার খরচ ২০২৪

ইরাক বা যে কোন দেশের কাজের ভিসার খরচ সুনির্দিষ্টভাবে বলা কঠিন। কারণ এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নির্ভর করে ভিসার ক্যাটাগরি বা ভিসার ধরণের উপর। তবে, ইরাকের ভিসা ফি- ৪০- ১০০ মার্কিন ডলার যা, বাংলাদেশী টাকায় বর্তমানে ৪৪০০-১২০০ টাকা।

তবে, ইরাকে কাজের ভিসার ক্ষেত্রে খরচ হতে পারে ২০০- ৫০০ মার্কিন ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় বর্তমানে ৪৪০০০-৬০০০০ টাকা। এছাড়াও এটি অনেক সময় পরিবর্তন হয়ে থাকে। তাই, সঠিক তথ্য জানার জন্য আপনাকে বাংলাদেশে থাকা ইরাকের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে, তারা সঠিক তথ্য দিতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ ঢাকা টু বরিশাল বাসের সময়সূচী ও ভাড়া

এছাড়াও আপনার নিয়োগ কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করার মাধ্যমে সেই দেশের ভিসা প্রক্রিয়ার খরচ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।

ইরাকে কাজের ভিসার মেয়াদ

ইরাক সাধারণত সেই দেশে কাজের ভিসার মেয়াদ দিয়ে থাকেন, কমপক্ষে ৬ মাস থাকে সর্বচ্চ ১ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে, এই ভিসার মেয়াদ পুনরায় নবায়ন করার সুযোগ রয়েছে। আর আপনার ভিসা নবায়নের জন্য নবায়ন প্রক্রিয়া চলাকালীন সময়ে আপনার সকল প্রকারের কাগজপত্র জমা দিয়ে পুনরায় ভিসা নবায়ন করে নিতে পারেন।

ইরাকে কাজের ভিসার দাম কত

বর্তমানে ইরাকে কাজের ভিসার মাধ্যমে যাওয়ার অনেক সুযোগ রয়েছে এবং বাংলাদেশের প্রচুর মানুষ ইরাকে বিভিন্ন কাজের জন্য জাচ্ছেন। বর্তমানে কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য ভিসা আবেদন করতে খরচ হচ্ছে ৫০০০- ৬০০০ টাকা পর্যন্ত।

তবে, আপনার ভিসা প্রসেসিং এর কাজ শেষ হয়ে গেলে, ভিসার জন্য সবগুলো টাকা জমা দিয়ে আপনাকে ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। ভিসা খরচ, বিমান ভাড়া এবং অন্যান্য সকল খরচসহ আপনার সর্বমোট খরচ পড়বে ৭ (সাত) লক্ষ টাকা থেকে প্রায় ৮ (আট) লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

ইরাকে ভ্রমন ভিসার দাম কত

বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ ভ্রমন বা টুরিস্ট ভিসায় ইরাকে যান এবং যাওয়ার জন্য ভিসার আবেদন করছেন। কারণ মধ্যপাচ্যের দেশ ইরাকের প্রাকৃতিক পরিবেশ অনেক সুন্দর এবং দেশটির বর্তমানে জীবন যাত্রার মান অনেকটাই উন্নত।

কিন্তু বেশিরভাগ মানুসেরই জানা নেই, ইরাকের ভ্রমন বা টুরিস্ট দাম কত বা কত টাকা খরচ হবে, সেই সম্পর্কে। তবে, আশার কথা হল ইরাকে বর্তমানে ভ্রমন বা টুরিস্ট ভিসা পাওয়া খুবই সহজ। ইরাকে এই ভিসার জন্য আপনাকে আবেদন করতে হবে এর জন্য আপনার খরচ হবে ৫৪০০-৬০০০ টাকা।

তাছাড়া ইরাকে যেতে আপনার বিমান ভাড়া পড়কে প্রায় ৪০ হাজার টাকা থেকে ৬০ হাজার টাকার মতো। আর এই ক্ষেত্রে ভ্রমন বা টুরিস্ট ভিসায় ইরাক যেতে সর্বমোট খরচ পড়বে, সবমিলিয়ে প্রায় ২ (দুই) লক্ষ টাকা থেকে ৩ (তিন) লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

ইরাকে কোন কাজের সবচেয়ে বেশি চাহিদা

বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে ইরাকে কাজের উদ্দেশ্যে বা কাজের ভিসায় জাচ্ছেন বা যেতে চান তাদের বেশিরভাগই জানতে চান, সেই দেশে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ইরাকে বিভিন্ন ধরণের কাজের চাহিদা রয়েছে।

তবে, আপনার যদি কোন কাজের উপর বিশেষ অভিজ্ঞতা থাকে, তাহলে আপনি ইরাকে গিয়ে প্রতিমাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কারণ ইরাক অভিজ্ঞ লোকের অনেক মুল্যায়ন করে। আমরা নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে দেখে নেই, ইরাকে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি- 

  • ড্রাইভিং।
  • সেলসম্যান।
  • অনডোর ক্লিনার।
  • রেস্টুরেন্টের কাজ।
  • মেড়িকেল ক্লিনারের কাজ।
উপরের উল্লেখিত কাজের জন্য ইরাকে প্রচুর পরিমাণে চাহিদা রয়েছে এবং এই সকল কাজের বেতন অনেক বেশি। আপনার যদি এই সকল কাজের উপর ভালো অভিজ্ঞ থাকে, তাহলে আপনি প্রতিমাসে প্রচুর পরিমাণে টাকা বেতন পাবেন। 

ইরাকে কোন কাজের বেতন কত টাকা

ইরাক কিংবা যে কোন দেশে কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার আগে সকলেই জানতে চান, সেই দেশে কোন কাজের বেতন কত টাকা। আবার অনেকে আছেন, যারা প্রবাসে যাওয়ার আগে গুগলে সার্চ করে দেখেন যে, কোন দেশে, কোন কাজের বেতন কত টাকা।

তাই আপনাদের সুবিধার জন্য এখন শেয়ার করবো ইরাকে কোন কাজের বেতন কত টাকা সেই সম্পর্কে। আপনি যদি ইরাকে কাজের ভিসার মাধ্যমে যান, তাহলে আপনার জানা থাকা প্রয়োজন যে, বর্তমানে ইরাকে বাংলাদেশী টকায় কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা থেকে প্রায় ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন দেয় সেই দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।

তবে, আপনার বেতন নির্ভর করবে, আপনার কাজের ধরণ এবং আপনার কাজের দক্ষতার উপর। সাধারণভাবে ড্রিভিং কাজের জন্য আপনি খুব সহজেই বেতন পাবেন ৫০ হাজার টাকা থেকে প্রায় ৬০ হাজার টাকা। তাছাড়া আপনি যদি ইরাকের কোন ভালো রেস্টুরেন্টে কাজ করেন তবে, আপনি ৬০ হাজার টাকা থেকে ৭০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ইরাকে কাজের ভিসার খরচ ২০২৪ । শেষকথা

বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর হাজার মানুষ কাজের জন্য, ইরাক থেকে শুরু করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন এবং অনেকেই যাওয়ার জন্য চেস্টা করছেন। তবে, আপনাকে ভিসা করার সময় চোখ কান খোলা রেখে কাজ করতে হবে। বিশেষ করে দালালকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে।

আমরা আশাকরি, আপনারা যদি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পুরোটাই পড়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই জেনে গেছেন, ইরাকের ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য। যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে বলে আমরা আশাবাদী।

আরো পড়ুনঃ কুয়েতের ভিসা খরচ কত ২০২৪

বিশেষ করে যারা ইরাক যেতে চান, তাদের ক্ষেত্রে এটি অনেক উপকারি। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালোলাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তবে এটি অবশ্যই অন্যের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এবং সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৫

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৬

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৭