খুলনা জেলার প্রাচীন ইতিহাস | খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
আরো পড়ুনঃ বরিশাল জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত । বরিশাল জেলার প্রাচীন ইতিহাস
বাংলাদেশের দক্ষিণ- পশ্চিম অঞ্চলের প্রাচীন এবং ঐতিহ্যবাহী একটি জেলা খুলনা। আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? কেন বিখ্যাত? সেই সম্পর্কে সকল তথ্য। তাই আমরা আশাকরি আপনারা আমাদের সঙ্গে থাকবেন।
আর জেনে নিবেন খুলনা জেলার ইতিহাস, ঐতিহ্য, খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত, দর্শনীয় স্থান, ব্যাক্তি, খাবার ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল প্রকার তথ্য। তাহলে আর দেরি না করে চলুন আমরা দেখে নেই-
আজকের পাঠ্যক্রম- খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত বিস্তারিত তথ্য জানুন
- খুলনা জেলার প্রাচীন ইতিহাস
- খুলনা জেলার অবস্থান
- খুলনা জেলার নাম কারণ
- খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
- খুলনা জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
- খুলনা জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
- এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ
- কবি মৃণালিনী দেবী
- শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
- প্রফুল্ল চন্দ্র রায়
- আশু মহণ শেখ
- ইন্দ্রভূষণ রায়
- খুলনা জেলার বিখ্যাত খাবার কি
- খুলনা জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান- শেষকথা
খুলনা জেলার প্রাচীন ইতিহাস
খুলনা জেলার ইতিহাস অতি প্রাচীন আর প্রাচীনকালে খুলনা এলাকাটি "গঙ্গ-বঙ্গ" রাজ্যের অংশ ছিল। পুর্তুগিজরা ১৬শ শতাব্দীর দিকে এই এলাকায় আসেন এবং বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করেন। পরবর্তী সময়ে ইংরেজেরা বাংলার শাসনভার গ্রহন করার পর ১৭৬৫ সালে এই এলাকাটি তাদের দখলে আসে এবং খুলনা জেলা গঠিত হয় ১৮৮২ সালে।
বর্তমানে খুলনা জেলা বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক এবং শিল্প নগরী। এই জেলায় রয়েছে, বাংলাদেশের বৃহত্তম লৌহ- ইস্পাত কারখানা, বৃহত্তম পাটকল, দেশের বৃহত্তম কয়লা খনি এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্র। তাছাড়া শিক্ষা ও সংস্ক্রিতি কেন্দ্র হওয়ার কারণে এখানে রয়েছে, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাদুঘর।
খুলনা জেলার অবস্থান
৪৩৯৪.৪৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের খুলনা জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা। এই জেলার উত্তরদিকে যশোর জেলা, দক্ষিণদিকে ভোলা জেলা, পূর্বদিকে বাগেরহাট জেলা এবং পশ্চিম দিকে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।
খুলনা জেলার নাম কারণ
এই জেলার নামকরণের পিছনে মতবাদ রয়েছে, যেমন একটি মতবাদ হলো খুলনা নদীর নাম অনুসারে এর নাম খুলনা হয়েছে। কারণ খুলনা নদী শব্দের অর্থ খোলা নদী। অপর মতবাদটি হলো খুলনা গ্রামের নাম অনুসারে এর নাম করণ করা হয়েছে খুলনা। আর খুলনা গ্রামটি জেলা শহর খুলনার কাছে অবস্থিত।
খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
খুলনা তথা সারা বাংলাদেশের বিখ্যাত ঐতিহ্যবাহী সুন্দরবন। এছাড়াও খুলনার সুবিশাল নারিকেল গাছ, সুমিষ্ট সন্দেশ এবং বিশেষ করে খুলনার গলদা চিংড়ির জন্য খুলনা বিখ্যাত। তাছাড়া, খুলনা জেলা তার বিখ্যাত খাবার, বিখ্যাত ব্যাক্তি, বিখ্যাত দর্শনীয় স্থানের জন্য সারা বাংলায় বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। নিম্নে খুনার বিখ্যাত সম্পর্কে আলোচনা করা হলো
খুলনা জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে বাংলাদেশের দক্ষিণ- পশ্চিমের প্রাচীন এই জেলায়। ঐতিহাসিক এই খুলনা জে্লায় রয়েছে, তাৎপর্যপূর্ণ প্রাচীন ও ঐতিহাসিক নিদর্শন, খুলনার মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতির জন্য বেশ বিখ্যাত খুলনা জেলা। নিম্নে খুলনা জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
** সুন্দরবন- দক্ষিণ- পশ্চিমের জেলা খুলনায় অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি সুন্দরবন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সুন্দরবনের বন্যপ্রাণী এবং বিখ্যাত জীববৈচিত্রের জন্য বিখ্যাত। এখানে বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় পর্যটন স্পটের মধ্যে অন্যতম হলো, সুন্দরবনের করমজল, কটকা, দুবলারচর হিরণ পয়েন্ট ইত্যাদি বেশ বিখ্যাত।
** খুলনা সমুদ্র বন্দর- খুলনা জেলার বন্দর থানায় অবস্থিত, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমুদ্র বন্দর। এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণে পণ্য বিভিন্ন দেশে রপ্তানি এবং আমদানি করা হয়।
** বীরশ্রেষ্ঠ রহুল আমিনের সমাধি- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অকুতোভয় একজন বীর মুক্তিজোদ্ধা ছিলেন বীরশ্রেষ্ঠ রহুল আমিন। এই বীরশ্রেষ্ঠ এর সমাধী রয়েছে খুলনার রূপসা উপজেলায়। তাঁর সমধীস্থলে গেলেই স্বরণ করিয়ে দেয় মুক্তিজুদ্ধের স্মৃতি।
** মিস্টার চার্লির বাসভবন- খুলনা জেলা শহরের রেলস্টেশনের কাছে অবস্থিত ঐতিহাসিক ও বিখ্যাত মিস্টার চার্লির কুঠিবাড়ি। কখনো খুলনা গেলে ভূলবেন না, অনাবিল সুন্দর মিস্টার চার্লির কুঠিবাড়ি দেখতে।
** রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্বশুরবাড়ি- খুলনা জেলার দক্ষিণ ডিহি গ্রামে কবি গুরু রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্বশুরবাড়ি অবস্থিত। ঐতিহাসিক একটি নিদর্শন এটি, এখানে বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে।
আরো পড়ুনঃ দিনাজপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
** খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর- খুলনা শহরের প্রাণকন্দ্রে অবস্তিত খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর। এই জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে বাংলাদেশের প্রত্নতাত্তবিক নিদর্শনসহ বাংলার প্রাচীন ইতিহাস এবং সংস্কৃতির নিদর্শন।
** বিমানবন্দর- বাংলাদেশের একটি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর খুলনা শহরে রয়েছে। এই বিমান বন্দর থেকে প্রতিদিন শত শত যাত্রী দেশ এবং বিদেশে যাতায়াত করে।
** খুলনার খান জাহান আলী সেতু- খুলনা শহরকে বিভক্ত করেছে রূপসা নদী। আর এই নদীর উপর সেতু নির্মাণ করে শহরকে একত্রিত করেছে, খান জাহান আলী সেতু, যা যোগাযোগ ব্যবস্থাকে করেছে উন্নত।
** দক্ষিণ ডিহি জমিদার বাড়ি- পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান হলো, দক্ষিণ ডিহি জমিদার বাড়ি। খুলনা জেলার দক্ষিণ ডিহি গ্রামে অত্যন্ত সুন্দর অবকাঠামোযুক্ত এই জমিদার বাড়িটি।
তাছাড়াও খুলনা জেলায় রয়েছে, বেশকিছু ধর্মীয় এবং প্রাচীন ঐতিহাসিক স্থাপনা। যারমধ্যে অন্যতম হলো, খান জাহান আলী মসজিদ, রহমতগঞ্জ জামে মসজিদ, বিবি মরিয়ম মাসজিদ, সিঙ্গাইর মসজিদ, চুনাখোলা মসজিদ ইত্যাদি।
এককথায় আপনি যদি খুলনা জেলার এই সকল দর্শনীয় স্থানগলো ভ্রমন করেন, তাহলে আপনি দেখতে পাবেন খুলনা জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং বাংলাদেশের প্রাচীন সংস্কৃতি এবং সমৃদ্ধ প্রাচীন ইতিহাস।
খুলনা জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
খুলনা জেলার মানুষ অন্য এলাকার তুলনায় অনেক বেধাবী এবং প্রতিভাবন হওয়ায়, এই জেলায় রয়েছে অনেক বিখ্যাত ও প্রখ্যাত ব্যাক্তি। নিম্নে কয়েকজন বিখ্যাত ব্যাক্তি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো-
এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ
বাংলাদেশের একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা ছিলেন এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। তিনি ১৭ তম সেনা প্রধান ছিলেন বাংলাদেশের। সেনা প্রধান হিসাবে এস এম শফিউদ্দিন ছিলেন একজন দক্ষ এবং অবিজ্ঞ সেনা কর্মকর্তা।
এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ সেনা প্রধান থাকা অবস্থায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে আধুনিকায়ন করার ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন। তাছাড়া তিনি দেশের সেনা বাহিনীকে বিশ্বের দরবারে আস্থাভাজন করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখেন।
কবি মৃণালিনী দেবী
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সহধর্মিণী ছিলেন, বাঙালি কবি মৃণালিনী দেবী। তিনি একজন প্রখ্যাত বাঙ্গালী কবি এবং একজন গীতিকার। পাশাপাশি তিনি সমাজসেবা, নারীশিক্ষা এবং নারীর অধিকার রক্ষার জন্য কাজ করে গেছেন। একইসঙ্গে তিনি প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন বেঙ্গল অ্যাসোসিয়েশনের।
শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
প্রখ্যাত একজন বাঙালি নাট্যকার এবং সাংবাদিক ছিলেন শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত। তার নাটক গুলোর বিশেষ করে উল্লেখযোগ্য ছিল সমাজ সচেতনতা ও দেশাত্নবোধ। তিনি তার নাটকের মাধ্যমে বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং সামাজিক অবিচার- অনাচারের চিত্র ফুটে তুলতেন।
কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
স্বনামধন্য বাঙালি কবি এবং পত্রিকার একজন সম্পাদক হিসাবে কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার সমাদৃত ছিলেন। তাছাড়া তিনি ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারি। কারণ তিনি অসামান্য অবদান রাখেন বাংলা সাহিত্যে কবি, সম্পাদক, সমাজ সেবক এবং শিক্ষাবিদ হিসাবে।
প্রফুল্ল চন্দ্র রায়
প্রফুল্ল চন্দ্র রায় ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি রসায়নবিদ, দার্শনিক, শিক্ষক এবং কবি। তিনি ছিলেন বৈজ্ঞানিক জগদীশ চন্দ্র বসুর একজন সহকর্মী। তিনি ভাররেত প্রথম শিল্প প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল কেমিক্যালসের প্রতিষ্ঠাতা এবং আবিস্কারক মার্কারি (I) নাইট্রেটের।
আশু মহণ শেখ
আশু মহণ শেখ ছিলেন একাধারে একজন ভূস্বামী, সমাজ সেবক, দানবীর এবং ইসলাম প্রচারক। তিনি ধর্ম শিক্ষা গ্রহনে সহয়াতার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠা করেন মসজিদ এবং মাদ্রসা। তিনি প্রচার করে ছিলেন ইসলামের মূলনীতি এবং শিক্ষার।
ইন্দ্রভূষণ রায়
ইন্দ্রভূষণ রায় একজন বাঙালি ঐতিহাসিক এবং সাহিত্যিক এবং বহুমুখি প্রতিভার অধিকারি। কারণ তিনি অসামান্য অবদান রেখে গেছেন, বাংলা সাহিত্যে শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক ঐতিহাসিক এবং সমাজ সেবক হিসাবে।
খুলনা জেলার বিখ্যাত খাবার কি
বাংলাদেশের দক্ষিণ- পশ্চিমের একটি গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলা খুলনা। প্রাচীন এই জেলার মানুষেরা বেশ কিছু ঐতিহ্যবাহী এবং সুস্বাদু খাবার তৈরি করে থাকেন। যা খুলনা জেলা বা বাংলাদেশের বেশ জনপ্রিয় খাবার। নিম্নে কয়েকটি জনপ্রিয় খাবারের সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
** চুইঝালের খাসি- খুলনা জেলার সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত খাবার চুইঝালের খাসি। আসলে চুইঝাল হলো একধরণের ঝাল, যা রান্নার স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। আর এই বিখ্যাত খাবার পাওয়া যায় খুলনার মুসলিম হোটেল, আব্বাস হোটেন এবং জিরো পয়েন্টের বেশকিছু হোটেল ও রেস্তোরায় পাওয়া যায়।
** সেমাই পিঠা- খুলনার একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার সেমাই পিঠা। এই পিঠা তৈরিতে ব্যবহার করা হয়, প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং ঘি। এই খাবার পাওয়া যায়, খুলনার হামিদ পিঠার দোকানে, মুন্সির পিঠার দোকানে এবং রসুলপুরের পিঠার দোকানে।
** মান্নানের ফুসকা ও চটপটি- খুলনার বিখ্যাতি খাবারের মধ্যে অন্যতম হলো মান্নানের ফুসকা ও চটপটি। বিখ্যাত এই খাবার ফুসকা তৈরি করা হয় অত্যান্ত নরম করে এবং প্রচুর ঝাল ব্যবহার করা হয় চটপটিতে। এই খাবার পাওয়া যায় মান্নানের ফুসকা ও চটপটি রেস্তোরায়।
** ইন্দ্রমোহনের রসগোল্লা- খুলনা জেলার বিখ্যাত খাবারের অন্যতম বিখ্যাত ইন্দ্রমোহন সুইটসের রসগোল্লা। এই রসগোল্লার খেতে অত্যান্ত সুস্বাদু, যাকে বলা যায় অতুলনীয়। এই বিখ্যাত মিস্টিটি পাওয়া যায়, ইন্দ্রমোহন সুইটসের মিস্টির দোকানে।
** কাচ্চি বিরানি- খুলনা জেলায় বেশ কয়েক ধরণের বিখ্যাত কাচ্চি বিরানি পাওয়া যায়। খুলনার সুস্বাদু ও বিখ্যাত কাচ্চি বিরানি তৈরি করা হয় আলু দিয়ে। তাছাড়াও খুলনায় পাওয়া যায় নবাবী কাচ্চি, মেগার কাচ্চি, তুরাগ কাচ্চির মতো কাচ্চি বিরানি, যা খুলনার বিভিন্ন রেস্তোরায় পাওয়া যায়।
এছাড়া বেশ কয়েকটি বিখ্যাত খাবার হলো আলুর দম, জিলাপি, পোলাও, কচুরি, ভাজা মাছ, ইলিশ মাছ, মাংসের বড়া, ঝালমুড়ি ইত্যাদি সুস্বাদু খাবার অতুলনীয়। খুলনার এই সকল লোভনীয় খাবার একবার খেলে বারবার খেতে ইচ্ছে করবে।
খুলনা জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান- শেষকথা
খুলনা জেলায় রয়েছে সুন্দরবনসহ ঐতিহ্যবাহী দর্শনীয় স্থান, যেখানে প্রতিদিন হাজার হাজার দেশি বিদেশী পর্যটকে সরগরম থাকে। খুলনা জেলায় গেলে দেখতে পাবেন হাজার হাজার দেশি বিদেশি পশু পাখি এবং জীব- জন্তু। আর এই সকল কিছু দেখার জন্য আপনাকে এববার ঘুরে আসতে হবে প্রাণের শহর খুলনা থেকে।
প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ আমরা আশাকরি, আপনারা যদি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চই জেনে গেছেন "খুলনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত'' সহ খুলনা জেলা সম্পর্কে অনেক তথ্য।
আরো পড়ুনঃ নওগাঁ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
যা ইতিপূরবেই আমরা এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালোলাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তবে এটি অবশ্যই অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেল পড়ুন। ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url