চিয়া সিড খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ যে কারণে বাঁধাকপি বেশি করে খাবেন

চিয়া সিড একটি পুস্টিকর খাবার। চিয়া সিড মধ্য আমেরিকা এবং মেক্সিকোর বিভিন্ন মরুভূমিতে গাছগুলো জন্মায়। চিয়া সিড হচ্ছে পুদিনা পরিবারের ছোট্ট একধরণের একটি গাছ। চিয়া সিড দেখতে কিছুটা তিলের মতো, কিন্তু তিলের চেয়ে আকারে ছোট।

চিয়া সিড সাধারনত দেখতে কালো, সাদা এবং মাদামি রঙের হয়ে থাকে। চিয়া সিড শুকনো অবস্থায় ছোট হলেও পানিতে ভেজানোর পর এর আকার ১০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। চিয়া সিড যেমন পুস্টিকর খাদ্য তেমনিভাবে স্বাস্থ্য উপকারিতায় এর রয়েছে অনেক উপকারিতা।

আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো চিয়া সিডের পুস্টিগুণ, স্বাস্থ্য উপকারিতা, চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই আপনারা যারা চিয়া সিড সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

আজকের পাঠক্রম- চিয়া সিড খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য

  • চিয়া সিড় খাওয়ার ইতিহাস
  • চিয়া সিড়ে থাকা পুস্টি উপাদান
  • চিয়া সিড খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
  • চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম
  • চিয়া সিড খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা
  • চিয়া সিড সেবনের অপকারিতা
  • চিয়া সিড সেবনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
  • চিয়া সিডের উপকারিতা ও অপকারিতা- শেষকথা

চিয়া সিড় খাওয়ার ইতিহাস

অতি প্রাচীন কাল থেকেই মানুষের রসনা মিটিয়ে আসছে চিয়া সিড। চিয়া সিড খাওয়ার প্রচলন শুরু হয় মায়ান এবং অ্যাজটেক সভ্যতার সময়ে, যার অনেক প্রমাণ পাওয়া গেছে। চিয়া সিড শুধুমাত্র ক্ষুধা মেটাতে নয়, রূপ চর্চায়তেও এটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

প্রাচীন কালে মায়ান এবং অ্যাজটেক আদিবাসিরা বিশ্বাস করতেন সিয়া সিডে রয়েছে অনেক পুস্টিগুণ। সেই কারণে তাদের মধ্যে প্রচলন ছিল অসুখ অবস্থায় এমনকি সুস্থ্য অবস্থায় চিয়া সিড তাঁরা নিয়মিত খেতেন।

চিয়া সিড়ে থাকা পুস্টি উপাদান

চিয়া সিডকে পুষ্টিবিদেরা সুপারফুড নামে ডাকতেই বেশি ভালো বাসতেন। কারণ চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্যাফিক অ্য়াসিড এবং ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসিড।

এছাড়াও চিয়া সিডে রয়েছে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ থেকে শুরু করে কোয়েরসেটিক, কেম্পফেরল, ক্যালসিয়াম, পোটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং আয়রন। অন্যান্য খাবারের সঙ্গে চিয়া সিডের তুলনামূলক পার্থক্য নিম্নে দেখানো হলো-

  • ওমেগা ৩, স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি।
  • প্রোটিন, মুরগির ডিমের চেয়ে ৩ গুণ বেশি।
  • আয়রন, পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি। 
  • ভিটামিন সি, কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি। 
  • ক্যালশিয়াম, দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি।
  • পটাশিয়াম, কলার চেয়ে ২ গুণ বেশি।

চিয়া সিড খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা 

চিয়া সিডে রয়েছে প্রোটিন, ফাইবার, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডসহ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগ্নেসিয়াম ইত্যাদি পুস্টি উপাদান। হৃদরোগের ঝুকি এবং ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে ওমেগা ৩ সাহায্য করে এবং শরীরের শক্তি ও দক্ষতা বাডায়। 

তাছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, এতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। চিয়া সিড আমাদের শরীরের বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিম্নে চিয়া সিড খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

** পচনতন্ত্রের উন্নতি-  চিয়া সিড ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার হওয়ার কারণে, উন্নত করে অন্ত্রের কার্যক্রমকে এবং দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্য। তাছাড়া চিয়া সিড আমাদের শরীরে থাকা ভালো ব্যাক্টটেরিয়াকে বৃদ্ধি করার মধ্যমে অন্ত্রকে স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করে।

** হৃদরোগ প্রতিরোধ করে- চিয়া সিডে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড, যা রক্তচাপ কমায় হৃদরোগের। চিয়া সিড উচ্চ রক্তচাপ কমানোর পাশাপাশি সাহায্য করে কোলেস্টেরল কমাতে, যার ফলে সুরক্ষিত থাকে হৃদযন্ত্র।

**ক্যানসারের ঝুকি কমায়- চিয়া সিড পরিস্কারে সাহায্য কোলন, ফলে ঝুকি কমে কোলন ক্যানসারের। চিয়া সিড বের করতে সাহায্য করে শরীরে থাকা বিষাক্ত পদার্থ, ফলে দূর হয় অ্যাসিডিটির সমস্যা।

** ওজন কমাতে সাহায্য কর- চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়ায় আনে ধীর গতি এবং দীর্ঘ সময় ভর্তি থাকে পেট। ফলে কমে যায় ক্ষুধার পরিমাণ, যা সাহায্য করে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে।

** ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে- চিয়া সিড কার্বোহাইড্রেট হজম করে ধীর গতিতে, ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তের শর্করার মাত্রা। এটি বিশেষভাবে উপকারি ডায়াবেটিস টাইপ- ২ রোগীদের জন্য।

** অ্যান্টি অক্সিডেন্ট- চিয়া সিডে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা শরীরের কোষকে রক্ষা করে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের খতির হাত থেকে, ফলে ধীর গতি করে বার্ধক্যের লক্ষণ।

** হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে-  চিয়া সিড ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের ভালো একটি উৎস। এই উপাদানগুলো শক্তিশালী করে হাড়কে এবং প্রতিরোধে সাহায্য করে অস্টিওপোরেসিস থেকে।

** ভালো ঘুমের জন্য- চিকিৎসকেরা বিশ্বাস করেন যে, ভালো ঘুমে সাহায্য করে চিয়া সিড। শুধু তাই নয়, এটি ব্যাথা কমায় হাটু ও জয়েন্টের, তাছাড়াও ভালো রাখে ত্বক, চুল এবং নখ।

চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম

প্রাচীন অ্যাজটেক এবং মায়ান সভ্যতায় চিয়া সিড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসাবে খাদ্য তালিকায় ছিল। যা বর্তমান আধুনিক সভ্যতায় পরিচিতি পেয়েছে সুপার ফুডহিসাবে। দেখত কালো, সাদা বা বাদামী রঙের এই বীজ পুস্টিতে ভরপুর এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা অনন্য।

তবে, আধুনিক এই সুপার ফুডের সর্বাধিক উপকার পাওয়ার জন্য, সঠিক নিয়মে খাওয়া উচিত। আর আজকের এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ, যারা চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানতে চান। চলুন তাহলে দেখে নেই চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম-

** চিয়া সিড রান্না করে খাওয়ার প্রয়োজন নেই। পানিতে ভিজিয়ে চিয়া সিড সহজে খাওয়া যায়। আপনি চাইলে জুস, পুডিং, ওটস, স্মুথির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। আবার অনেকে সিরিয়াল, টক দই বা রান্না করা সবজি বা সালাদের উপর দিয়ে খেয়ে থাকেন।

** চিয়া সিড ২০/৩০ মিনিট কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। রাতে ঘুমানোর আগে বা সকালে খালি পেটে পানিটি চিয়া সিডসহ পানি পান করুন। এই সুপারফুডটি বিকালের নাস্তা হিসাবে শসার স্মুথি ও টক দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।

** আপনার পছন্দের যে কোন ফলের রসের সঙ্গে নারকেলের পানি এবং ২/৩ টবিল চামচ চিয়া সিড মিশিয়ে সুন্দর একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিন। আপনি চাইলে এর সঙ্গে পানি মিশিয়ে ২০/৩০ মিনিট পর এটি পান করুন। এছেড়া আপনি নিম্নের নিয়মে এটি খেতে পারেন।

  • পানির সঙ্গে মিশিয়ে- চিয়ে সিডের বিশেষত্ব হলো যে, এগুলো পানিতে মেশার পর ফুলে উঠে জেলের আকার ধারণ করে। আর এটি তৈরি করতে ১/২ টেবিল চামচ চিয়া সিড ১ কাপ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ১৫/২০ মনিট। এবার ফুলে উঠলে এর সঙ্গে ওটমিল, স্মুদি এবং ডেজার্ট ব্যবহার করতে পারেন। আর এটি খেলে আপনার শরীর থাকবে হাইড্রেট এবং দীর্ঘ সময় আপনার পেট ভর্তি থাকবে। 
  • চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে খান- ভেজানো চিয়া সিড খুব সহজে হজম হয় এবং এতে থাকা পুষ্টি উপাদান শরীর ভালোভাবে গ্রহন করেতে পারে। এর জন্য এককাপ পানি, দুধ বা জুসের সঙ্গে ১ টেবিল চামচ চিয়া সিড ভেজিয়ে রাখুব ২/৩ ঘন্টা এর পর পান করুন।
  • পুডিং তৈরি করে- চিয়া সিড এর পুডিং একটি পুস্টিকর এবং সুস্বাদু নাস্তা বা ডেজার্ট খাবার হতে পারে। আর এটি তৈরি করার জন্য ১ কাপ দুধের সঙ্গে ১/২ টবিল চামচ চিয়া বিজ মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণটি সারারাত বা ৩/৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পুডিং হলে মধু, কলা বা বাদাম মিশিয়ে খান।
  • চিয়া সিডে ড্রিং ব্যবহার-  আপনি চাইলে আপনার পছন্দের স্মুদি বা ড্রিংকে ১/২ টেবিল চামচ চিয়া সিড মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে এর পানীয় আপনাকে সুপার ফুডের শক্তি যোগাবে এবং সাহায্য করবে অতিতিক্ত পুষ্টি যোগাতে।

  • চিয়া সিড পাউডার বানিয়ে- চিয়া সিড ভালোভাবে হজমের জন্য, সুন্দর করে গুডোকরে খাবারে মিশিয়ে খান। আর এটি আপনি চাইলে তৈরি করতে পারেন বিভিন্ন রেসেপি যেমন, বেকিং, নাস্তা বা প্যানকেক।

চিয়া সিড খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা

** যদিও চিয়া সিড একটি সাধারণ সুরক্ষিত খাবার, তবে যদি কেউ অতিরিক্ত পরিমাণ খান, তাহলে অনেক সময় হজমের সমস্যা হতে পারে। প্রতিদিন ১/২ টেবিল চামচ চিয়া সিড আপনার জন্য সবচেয়ে নিরাপদ।

** চিয়া সিড শুকনো অবস্থায় খাওয়ার চেয়ে ভিজেয়ে পানির সঙ্গে খাওয়া সবচেয়ে উত্তম। কারণ এটিপানি শোষণ করে অনেক বেশি। যারা ফোলাভাব ও গ্যাসের সমস্যা বেশি ভোগেন, তারা চিয়া সিড পরিমাণ মত নিয়মিত খেতে পারেন।

চিয়া সিড সেবনের অপকারিতা

প্রতিটি উপকারি খাদ্যের, উপকারের পাশাপাশি কিছু অপকারিতাও বিদ্যমান থাকে। এক্ষেত্রে চিয়া সিডেরও কিছু উপকারিতা রয়েছে। নিম্নে চিয়া সিডের অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো- 

  • ওষুধের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে চিয়া সিড। তাই যারা নিয়মিত ওষুধ সেবন করেন, তারা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া চিয়া সিড গ্রহন থেকে বিরত থাকুন।
  • অনেকের চিয়া সিড সেবনের ফলে এলার্জি হতে পারে। যদি চিয়া সিড সেবনের কারণে চুলকানি, ফুসকুড়ি বা শ্বাসকষ্ট হয়, তবে এটি সেবনে বিরত থাকুন।
  • চিয়া সিড যেমন শরীরের রক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে, তেমনিভাবে আবার পরিমাণমত সেবন না করলে, রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।
  • চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, তাই এটি বেশি পরিমাণে সেবন করলে পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।
  • চিয়া সিড অতিরিক্ত পরিমাণে সেবনের ফলে, ওজন অস্বাভাবিকভাবে কমে যেতে পারে, যা সবাস্থ্যের জন্য ক্ষতি।
  • গর্ভবতী বা সদ্য মা হওয়া মা বোনদের চিয়া সিড সেবনে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।
  • ডাক্তারের মতে, অতিরিক্ত চিয়া সিড খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত চিয়া সিড সেবনে প্রোস্টেট ক্যান্সার ও স্তন ক্যান্সার বেড়ে যায়।

চিয়া সিড সেবনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

চিয়া সিডের অনেক উপকারিতা এবং সামান্য অপকারিতার পাশাপাশি কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। নিম্নে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আলোচনা করা হলো-
  • অতিরিক্ত চিয়া সিড সেবনে শরীরে পানির ঘাটি হয়।
  • অতিরিক্ত চিয়া সিড সেবনে পেটের সমস্যা দেখা দেয়।
  • অতিরিক্ত চিয়া সিড সেবনে প্রোস্টেট, স্তন ও অন্যান্য ক্যান্সার বেড়ে যায়।
  • এটি অতিরিক্ত সেবনের ফলে হজম সমস্যা, পেটব্যাথ, গ্যাস বা ডায়রিয়ার সমস্যা হতে পারে।
  • চিয়া সিড যেমন শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে, তেমনি অতিরিক্ত সেবনে দেখা দেয় উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা।
  • চিয়া সিড় অতিরিক্ত সেবনে ওজন অতিরিক্ত কমার ফলে, শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এবং কাজকর্ম করার ক্ষমতা কমে যায়।

চিয়া সিডের উপকারিতা ও অপকারিতা- শেষকথা

যদিও চিয়া সিডের রয়েছে অনেক উপকারিতা এবং অল্প পরিমাণে অপকারিতা, তবুও আমাদের স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য সিয়া সিড সেবন করা যেতে পারে। কারণ চিকিৎসকেরা আমাদের অন্ত্রের স্বাস্থ্য সতেজ এবং ভালো রাখতে ফাইবারজুক্ত খাবারের পরামর্শ দেন। সেক্ষেত্রে চিয়া সিড উত্তম খাবার

প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ, আমরা আশাকরি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে পেরেছি "চিয়া সিড খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা ও চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম'' সহ চিয়া সিড সম্পর্কে অনেক তথ্য। যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে বলে আমরা আসাবাদী।
আর যদি, আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে অবশ্যই এটি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে ভূলবেন না। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেল পড়ুন এবং আমাদে সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৫

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৬

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৭