আরো পড়ুনঃ কক্সবাজার জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
রাঙ্গামাটি জেলা, বাংলাদেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলে। রাঙ্গামাটি জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? একটি বিভিন্ন বিভিন্ন কারণে বিখ্যাত হয়ে থাকে। তাই নির্দিষ্ট কোন কারণের উপর গোটা একটি জেলাকে বিখ্যাত বলা যায় না।
তবে, রাঙ্গামাটি জেলা রয়েছে দেশের বৃহত্তম কর্ণফুলী কাগজকল এবং কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড়। এছাড়া এই জেলায় রয়েছে, রেয়ন কল, উপজাতীয় বেইন শিল্প, বাঁশ ও বেতের শিল্প, ঘাগড়া বস্ত্র কারখানা, বিখ্যাত হাতির দাঁত শিল্প ইত্যাদি।
এছাড়াও, রাঙ্গামাটি জেলা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলাসহ যে, সকল কারণে পার্বত্য এই জেলা বিখ্যাত, সেই সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিতভাবে শেয়ার করবো। চলুন তাহলে আমরা দেখে নেই-
আজকের পাঠ্যক্রম- রাঙ্গামাটি জেলার প্রাচীন ইতিহাস ও রাঙ্গামাটি জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত।
- রাঙ্গামাটি জেলার প্রাচীন ইতিহাস
- রাঙ্গামাটি জেলার অবস্থান
- রাঙ্গামাটি জেলার উপজেলার নাম
- রাঙ্গামাটি জেলা বিখ্যাত হওয়ার কারণ?
- রাঙ্গামাটি জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
- রাঙ্গামাটি জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
- জনপ্রিয় কাপ্তাই হ্রদ
- বিখ্যাত ঝুলন্ত সেতু
- বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য
- রাজবন বৌদ্ধ বিহার
- শুভলং জলপ্রপাত
- রাঙ্গামাটি জেলার বিখ্যাত খাবার
- রাঙ্গামাটি জেলার বিখ্যাত বক্তি
- রাঙ্গামাটি জেলার তথ্য- শেষকথা
রাঙ্গামাটি জেলার প্রাচীন ইতিহাস
রাঙ্গামাটি জেলার নাম করণ থেকে শুরু করে এর ইতিহাস অতি প্রাচীন। একসময় রিয়াং/ রিয়াং কান্ট্রি নামে জেলাটি পরিচিত ছিল এবং আরাকান ও ত্রিপুরা রাজাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতার স্থান ছিল। এই অঞ্চলটি ১৫৬৬ সালে মুঘলদের আক্রমণের পর মুঘল সাম্রাজ্যের অধিনে আসে।
একজন আদিবাসী নেতা ১৭৩৭ সালে মুঘোল শাসকদের কাছে আশ্রয় গ্রহন করেন। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন জাতিসত্তার অন্য সকল বসবাসকারির সঙ্গে বসবাস শুরু করেন চাকমারা। এই এলাকাটি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে ১৭৬০-১৭৬১ পর্যন্ত ইজারা দেওয়া ছিল।
রাঙ্গামাটি জেলার নাম করণ করা হয় ১৮৬৯ সালে। রাঙ্গামাটি শব্দের অর্থ চকমা ভাষায় গোলাপের শহর। অনেকে মনে করেন, এই অঞ্চলে চাকমাদের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রতিফলন ঘটার কারণেই এই জেলার নাম করণ করা হয়েছে রাঙ্গামাটি।
রাঙ্গামাটি জেলার অবস্থান
বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত রাঙ্গামাটি জেলার ইতিহাস অতি প্রাচীন। রাঙ্গামাটি জেলা পরিচিত বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা হিসাবে। দেশের দক্ষিণ পূর্বঞ্চালে অবস্থিত জেলাটির আয়তন প্রায় ৬১১৩.১৩ বর্গকিলোমিটার যা, দেশের সর্ব বৃহৎ।
রাঙ্গামাটি জেলার উত্তরদিকে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, দক্ষিণদিকে বান্দরবন জেলা, পূর্বদিকে রয়েছে ভারতের মিজোরাম এবং মায়োনমারের চিন প্রদেশ এবং এই জেলার পশ্চিম দিকে রয়েছে চট্টগ্রম জেলা এবং খাগড়াছড়ি জেলা।
রাঙ্গামাটি জেলার উপজেলার নাম
বর্তমানে পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটির মোট ১২টি থানা এবং ১০ উপজেলা রয়েছে। নিম্নে রাঙ্গামাটি জেলার উপজেলার নামের তালিকা দেখানো হলো-
- রঙ্গামাটি সদর উপজেলা।
- নানিয়ার চর উপজেলা।
- বেলাইছড়ি উপজেলা।
- জুরাইছড়ি উপজেলা।
- বাঘাইছটি উপজেলা।
- কাউখালি উপজেলা।
- রাজস্থলী উপজেলা।
- কাপ্তাই উপজেলা।
- বরকলউপজেলা।
- লংগদু উপজেলা।
রাঙ্গামাটি জেলা বিখ্যাত হওয়ার কারণ?
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, আদিবাসী এবং তাদের প্রাচীন সংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য মূলত রাঙ্গামাটি জেলা বিখ্যাত। বাংলাদশের পার্বত্য চট্টগ্রামে রাঙ্গামাটি জেলা অবস্থিত। এই জেলায় চাকমা, ত্রিপুরা, মারমা, পাংখুয়া, তঞ্চঙ্গ্যাসহ নানান জাতিগোষ্ঠীর আবাসস্থল।
পার্বত্য জেলা রাঙ্গামটিতে রয়েছে, সাজেক উপতক্যা, শুভলং জলপ্রপাত, কাপ্তাই হ্রদসহ বেশকিছু আকর্ষণীয় প্রাকৃতিক স্থান। তবে রাঙ্গামাটি জেলাটি বিখ্যাত হওয়ার পিছনে মুলত নিম্নের কারণগুলো বিশেষভাবে উল্লেখজোগ্য ভুমিকা রেখেছে।
** সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কারণে- রাঙ্গামাটি জেলায় বেশকিছু সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক স্থানের মধ্যে রয়েছে, রাজবন বিহার বা বৌদ্ধ বিহার, চাকমা রাজপ্রাসাদ বা চাকমা রাজবাড়ি এবং শুভলং জলপ্রপাত। আর এই ইতিহাস ও সংস্কৃতিক ঐতিহ্যগুলো জেলাটিকে বিখ্যাত করেছে।
** আদিবাসী জনপদ- এই জেলায় রয়েছে, চাকমা, ত্রিপুরা, মারমা, পাংখুয়া, তঞ্চঙ্গ্যাসহ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর আবাসস্থল। তাদের রয়েছে, নিজস্ব ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি যা, রাঙ্গামাটিকে আকর্ষণীয় এবং বিখ্যাত করে তুলেছে।
** অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য- রাঙ্গামাটি সারা দেশ এমনকি দেশের বাইরেও তার সবুজ পাহাড়, জলপ্রপাত, স্ফটিক স্বচ্ছ হ্রদের জন্য অনেক পরিচিত। এছাড়াও, রাঙ্গামাটি জেলায়, বিভিন্ন বণ্য প্রাণীর মধ্যে রয়েছে, বাঘ, হরিণ এবং হাতি। আর এই কারণেই রাঙ্গামাটি জেলা বিখ্যাত।
রাঙ্গামাটি জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
রাঙ্গামাটি জেলা সারাদেশে পরিচিত তার নিজস্ব ইতিহাস এবং প্রাচীন সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় বাহক হিসাবে। তাছাড়া এই জেলায় রয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ সরকারি অফিস, ধর্মীয় স্থাপনা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি যা, পর্যটকদের জনপ্রিয় গন্তব্য।
এই জেলায় বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের আবাসস্থল হওয়ার কারণে, জেলার সরকারি ভাষা বাংলার হওয়া সত্ত্বেও, এখানে চাকমা, লুসাই মারমাসহ তাদের বিভিন্ন ধরণের ভাষা প্রচলিত রয়েছে। রাঙ্গামাটি জেলার অর্থনীতি মুলত বনায়ন, কৃষি এবং পর্যটন শিল্পের উপর অনেকটা নির্ভরশীল।
জেলার উৎপাদিত প্রধাণ প্রধাণ কৃষি ফসল গুলোর মধ্যে রয়েছে, ধান, পাট এবং চা। তাছাড়াও এই জেলায় কাঠ, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লাসহ বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। যা, ভবিষ্যতে জেলাটিকে আরো সমৃদ্ধশালী করে তুলবে।
রাঙ্গামাটি জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা হিসাবে পরিচিত রাঙ্গামাটি উপজেলায় রয়েছে, বেশকিছু বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান। যা, দেশ বিদেশের মানুষের কাছে, আকর্ষণীয় ভ্রমণ স্পোর্ট হিসাবে পরিণত হয়েছে। নিম্নে কয়েকটি জনপ্রিয় স্থান সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
জনপ্রিয় কাপ্তাই হ্রদ
এই হ্রদটি মূলত একটি মানবসৃষ্ট হ্রদ। কাপ্তাই হ্রদটি ১৯৬২ সালে আমেরিকান অর্থয়ানে নির্মাণ করা হয় কাপ্তাই বাঁধ। আর বাঁধ নির্মাণের কারণে বিশাল এলাকাজুড়ে সৃষ্টি হয় কাপ্তাই হ্রদটি। বর্তমানে এই হ্রদটি দর্শনার্থীদের কাছে সাঁতার কাটা, মাছ ধরা এবং বোটিং এর জন্য অনেক জনপ্রিয় স্থান।
বিখ্যাত ঝুলন্ত সেতু
কর্ণফুলী নদীর উপর নির্মিত এই ঝুলন্ত সেতুটি বেশ আকর্ষণীয় এবং সৌন্দর্যময় একটি সেতু। ঝুলন্ত সেতুটি পার্শ্ববর্তী পাহাড়ের সৌন্দর্য এবং নদীর অপূর্ব দৃশ্য দেখার জন্য আকর্ষণীয় স্থান। যা, ভ্রমণ পিপাসুদের প্রধান আকর্ষণের স্থান।
বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য
বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য মূলত এটি সাঙ্গু নদীর তীরে অবস্থিত সৌন্দর্য মন্ডিত বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য। এই অভয়ারণ্যে রয়েছে হরিণ, হাতি এবং বাঘসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর আবাসভূমি।
রাজবন বৌদ্ধ বিহার
রাজবন বৌদ্ধ বিহারটি অবস্থিত রাঙ্গামাটি জেলা শহরকে উপেক্ষা করে গড়ে উঠেছে একটি পাহাড়ের চুড়ায়, এটি মূলত একটি বৌদ্ধ উপাসনালয় বা বিহার। এই বিহারটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বৌদ্ধ তীর্থযাত্রীদের কাছে, যা দেখতে অনেক সুন্দর।
শুভলং জলপ্রপাত
শুভলং জলপ্রপাত থেকে বিরতিহীনভাবে পানি পড়তে থাকে, যা দেখতে অনেক সুন্দর এবং জল প্রপাতের নিচে পর্যটকদের সুবিধা রয়েছে সাঁতার কাঁটার। যাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতি আকর্ষণ রয়েছে, তাদের একবার হলেও এই স্থানটি ঘুরে আসা উচিৎ।
রাঙ্গামাটি জেলার বিখ্যাত খাবার
রাঙ্গামাটি জেলার আদিবাসী পাহাড়ী জন গোস্টির রয়েছে বেশ কিছু প্রাচীন এবং স্থানীয় বিখ্যাত খাবার। জার নাম শুনলেই জিবে জল এসে যাবে। নিম্নে রাঙ্গামাটি জেলার কয়েকটি জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত খাবার সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো-
** এঁচোড় নিরামিষ- রাঙ্গামাটি জেলার পাহাড়ি উপজাতিসহ সাধারণ ভোজন প্রিয় মানুষের জনপ্রিয় একটি খাবার এঁচোড় নিরামিষ। কাঁচা কাঁঠালের রান্না করা তরকারীকে আমরা এঁচোড় নিরামিষ বলে জানলেও এর নাম অনেক জেলায় ভিন্ন হতে পারে।
এই এঁচোড় নিরামিষ রাঙ্গামাটি জেলার অনেক জনপ্রিয় খাবার এবং প্রচুর পরিমাণে এটি রাঙ্গামাটির মানুষ খেয়ে থাকেন, বিশেষ করে পাহাড়ি উপজাতি বা আদিবাসীদের খুব প্রিয় খাবার এঁচোড় নিরামিষ।
** মুরগির গুতাইয়া- রাঙ্গামাটি জেলা পাহাড়ি আদিবাসি অধ্যাসিত হওয়ার কারণে, এখানকার মানুষের খাবারও কিছুটা ভিন্ন। মুরগির গুতাইয়া হচ্ছে রাঙ্গামাটি জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার। এটি খেতেও অনেক সুস্বাদু এবং এই জেলার বিখ্যাত খাবার।
** বাঁশের কোড়ল- পাহাড়ি আদিবাসী জনগোস্টিদের অন্যতম একটি জনপ্রিয় খাবার হলো বাঁশের কোড়ল। এটি শুধু পাহাড়ী জনগোস্টি নয়, রাঙ্গামাটি জেলার বিখ্যাত খাবার। রাঙ্গামাটি জেলার সবচেয়ে জন্যপ্রিয় এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার বাঁশের কোড়ল।
** হাঙ্গরের শুটকি- শুধু রাঙ্গামাটি জেলা নয়, প্রায় সব উপকুলীয়সহ পার্বত্য এলাকার মানুষের খুব প্রিয় খাবার হাঙরের শুটকি। এই শুটকি তৈরি করা হয়, কক্সবাজার সমুদ্র থেকে ধরা, হাঙর মাছ কেটে বাশে বেঁধে শুকানো হয়। আর শুকানো মৃত হাঙ্গর মাছকেই বলা হয় হাঙ্গরের শুটকি।
** গুটি বেগুন- রাঙ্গামাটি জেলার সাধারণ একটি সবজি, পাহাড়ি উর্বর মাটিতে জন্মানো গুটি বেগুন। এই বেগুন জদিও সমতল এলাকায় জন্মায়, কিন্তু পাহাড়ি এলাকায় জন্মানে গুটি বেগুনের স্বাদ অনেটা ভিন্ন এবং অনেক সুস্বাদু। আর এই কারণেই এটি রাঙ্গামাটির অন্যতম বিখ্যাত খাবার।
রাঙ্গামাটি জেলার বিখ্যাত বক্তি
রাঙ্গামাটি জেলায় বেশ কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তি জন্ম গ্রহন করেছে। যারা বিভিন্ন সময় দেশ এবং জাতীর জন্য অনেক অবদান রেখেছেন। তার মধ্যে কয়েকজনের সম্পর্কে সংক্ষেপে নিম্নে আলোচনা করা হলো-
- বিনয় কিমার চাকমা- সাবেক সংসদ সদস্য এবং মন্ত্রী, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন এবং সমবায় মন্ত্রনালয়।
- কামিনী মোহন দেওয়ান- ১৯৫০ সালে নিরবাচিত হন আইন পরিশোধের সদস্য।
- শোভা রাণী ত্রিপুরা- বিখ্যাত ছোট গল্প, রচনা ও উপনাসক এবং লেখক হিসাবে পরিচিত।
- সুবিমল দেওয়ান- তিনি স্বেচ্ছাসেবী সমাজ কর্মী হিসাবে জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত হন।
- ঋতু পরণা চাকমা- বাংলাদেশের জাতীয় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড়।
- রূপনা চাকমা- বাংলাদেশের জাতীয় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড়।
রাঙ্গামাটি জেলার তথ্য- শেষকথা
রাঙ্গামাটি জেলার রয়েছে, সমৃদ্ধ ইতিহাসের পাশাপাশি সুন্দর একটি বিচিত্রময় অঞ্চল। আপনি যদি বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান, তাহলে একবার হলেও ঘুরে আসুন রাঙ্গামাটি জেলা।
প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ, আমরা আশাকিরি আপনারা আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন, তাহলে অবশ্যই জেনে গেছেন "রাঙ্গামাটি জেলার প্রাচীন ইতিহাস ও রাঙ্গামাটি জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত'' সেই সম্পর্কে অনেক তথ্য।
যা আমরা আর্টিকেলে ইতিপূর্বেই আলোচনা করেছি। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালোলাগে এবং উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেল পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন, ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url