আমেরিকা কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি || আমেরিকার ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়?

আরো পড়ুনঃ কোন কোন দেশে সরকারি উপায়ে যাওয়া যায় 

আমেরিকা হলো বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী একটি দেশ। অর্থনীতির দিক থেকে আমেরিকা সর্বদা পরিচিত কর্মঠ আর দক্ষ শ্রমিকদের আবাসস্থান হিসাবে। যারা স্বপ্ন দেখেন উন্নত জীবনযাত্রার, আমেরিকা তাদের সাফল্যের সন্ধান করে দেয়।

বিশ্বের মধ্যে অন্যতম উন্নত দেশ আমেরিকায় রয়েছে অনেক ধরণের কাজ। কিন্তু আপনাকে জানতে হবে, বর্তমানে আমেরিকায় কোন কাজের চাহিদা বেশি। আর আপনি যদি একবার যেতে পারেন, কাজের চাহিদা অনুযায়ী, তাহলে আপনি সাফল্য পাবেন খুব সহজেই।

আপনি কি জানতে চান? বর্তমানে আমেরিকায় কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো "আমেরিকায় কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি'' সহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। চলুন দেখি-

আজকের পাঠ্যক্রম- আমেরিকা কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি

  • আমেরিকা কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি
  • আমেরিকায় কোন কাজের কত টাকা বেতন?
  • আমেরিকায় বর্তমানে সর্বনিম্ন বেতন কত?
  • আমেরিকায় বর্তমানে সর্বচ্চ বেতন কত?
  • আমেরিকার ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়?
  • আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগে?
  • আমেরিকায় ভ্রমন ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগে?
  • আমেরিকায় কাজের ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগে?
  • আমেরিকায় ভিসার ইন্টারভিউ কি এবং কি কি প্রয়োজন?
  • আমেরিকা ভিসা পাওয়ার জন্য কত বয়স লাগে?
  • আমেরিকা কাজের ভিসা ২০২৫- শেষকথা

আমেরিকা কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি

আমেরিকা বর্তমানে বিশ্বের প্রায় মানুষের কাছে স্বপ্নের দেশ। বেশির ভাগ মানুষ আমেরিকা বেচে নেয়, উন্নত জীবন জাপনের জন্য। তাই আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন, বর্তমানে কোন কোন কাজের চাহিদা আমারিকায় সবচেয়ে বেশি।

কারণ আপনি যদি, আমেরিকার কাজের চাহিদা অনুযায়ী যেতে পারেন, তাহলে জীবনযাত্রার মান খুব দ্রুত উন্নত করা সম্ভাব। আমরা নিম্নের আলোচনা থেকে দেখে নেই, বর্তমানে কামেরিকায় কোনা কোন কাজের চাহিদা বেশি।

  • নার্স।
  • প্লাম্বার।
  • শিক্ষক।
  • ডাক্তার।
  • ওয়েটার।
  • ড্রাইভার।
  • পেইন্টার।
  • ইঞ্জিনিয়ার।
  • নির্মাণশ্রমিক।
  • ইলেকট্রিশিয়ান।
  • ডেলিভারি ম্যান।

আমেরিকায় কোন কাজের কত টাকা বেতন?

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে উন্নত দেশের মধ্যে অন্যতম একটি আমেরিকা। এর কারণে, প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে উন্নত জীবন জাপনের জন্য আমেরিকায় পাড়ি জমায়। সেই কারণে, জানার দরকার হয় আমেরিকায় কোন কাজের কত টাকা বেতন।

তাই অনেকে আছেন যারা আমেরিকা যেতে ইচ্ছুক, তারা গুগলে সার্চ করে যানতে চান, আমেরিকা কাজের বেতন সম্পর্কে। আর আমরা আজকের আর্টিকেলে কাজের ধরণ অনুযায়ী বেতন আলোচনা করবো। চলুন তাহলে দেখা নেওয়া যাক-  

** স্বাস্থ্য সেবা খাত- স্বাস্থ্য সেবা খাতের বার্ষিক গড় বেতন $৩৪৬৮২ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৪১৬০৬৪০ টাকা) থেকে শুরু করে $২৯৪৪৫০ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৩৫৩৩৪০০০ টাকা)।

** প্রযুক্তি খাত- প্রযুক্তি খাতের বার্ষিক গড় বেতন $৮০১৫৭ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৯৬১৮৮৪ টাকা) থেকে শুরু করে $১৫২৮৬০ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১৮৩৪৩২০০ টাকা)।

** মার্কেটিং এবং বিক্রয় খাত- মার্কেটিং এবং বিক্রয় খাতের বার্ষিক গড় বেতন $৮০০০০ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৯৬০০০০০ টাকা) থেকে শুরু করে $৯৮৯৭৩ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১১৮৭৬৭৬০ টাকা)।

** ফিনান্স খাত- ফিনান্স খাতের বার্ষিক গড় বেতন $৫৮৬৪০ ডলার যা বর্তমানে (যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৭০৩৬৮০০ টাকা) থেকে শুরু করে $১২৫০০০ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১৫০০০০০০ টাকা)।

** ইঞ্জিনিয়ারিং খাত- ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের বার্ষিক গড় বেতন $৮৩০০০ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৯৯৬০০০০ টাকা) থেকে শুরু করে $৯০০০০ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১০৮০০০০০ টাকা)।

** আইন খাত- আইন খাতের বার্ষিক গড় বেতন $৫৭৪৮৯ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৬৮৯৮৬৮০ টাকা) থেকে শুরু করে $১০৭৮৫৫ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১২৯৪২৬০০ টাকা)।

** শিখা খাত- শিখা খাতের বার্ষিক গড় বেতন $৬৭৩৪০ ডলার যা (বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৮০৮০৮০০ টাকা) থেকে শুরু করে $৯৪৮৬৮ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১১৩৮৪১৬০ টাকা)।

** অন্যান্যা সেবা খাত- অন্যান্যা সেবা খাতের বার্ষিক গড় বেতন $৪৮৬০৮ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৫৮৩২৯৬০ টাকা) থেকে শুরু করে $৭৭৩১৭ ডলার (যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৯২৭৮০৪০ টাকা)।

উপরে আলোচনা থেকে বুঝা জায় যে, সেখানকার বিভিন্ন মানুষের বার্ষিক গড় বেতন কেমন হয়ে থাকে। তবে, এই বেতন অনেক কমবেশি হতে পারে, বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং কাজের অভিজ্ঞতার কারণে।

আমেরিকায় বর্তমানে সর্বনিম্ন বেতন কত?

আমেরিকা ২০২৫ সালের বেতন সর্বনিম্ন নির্ধারণ করেছেন $৭.২৫ ডলার প্রতি ঘন্টায়, যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৮৭০ টাকা। তবে, এই বেতন বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। নিম্নে আমরা কয়েকটি রাজ্যের সর্বনিম্ন তুলে ধরছি। 

আমেরিকায় বর্তমানে সর্বচ্চ বেতন কত?

আপনার যদি শিক্ষাগত যোগ্যতা যদি ভালো হয় এবং উচ্চ কোন বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ থাকে, তবে আমেরিকায় অনেক বেতন পাওয়া যায়। বর্তমানে আমেরিকায় যে সকল পেশায়, অধিক পরিমাণে বেতন পাওয়া যায় নিম্নে তা আলোচনা করা হলো- 

  • কার্ডিওলজিস্ট এর বার্ষিক গড় বেতন প্রায় $৪২১৩০ বাংলাদেশি ৫০৫৫৯৬০০ টাকা।
  • এনেস্থেসিওলজিস্টের বার্ষিক গড় বেতন প্রায় $৩৩১১৯০ বাংলাদেশি ৩৮৫৪২৮০০ টাকা।
  • ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জেনের বার্ষিক গড় বেতন প্রায় $৩৩১৪৬০ বাংলাদেশি ৩৮৫৭৫২০০ টাকা।
  • র্থোপেডিক সার্জনের বার্ষিক গড় বেতন প্রায় $৩০৬২২০ বাংলাদেশি ৩৬৭৪৬৪০০ টাকা।
  • ডার্মাটোলজিস্ট এর গড় বেতন প্রায় $৩০২৭৪০ বাংলাদেশি ৩৬৩২৮৮০০ টাকা।
  • অর্থডোন্টিস্ট এর গড় বেতন প্রায় $১৬৫৭০০ বাংলাদেশি ১৯৮৮৪০০০ টাকা।
  • এয়ারলাইন্স পাইলট এর গড় বেতন প্রায় $২১৫৬০০ বাংলাদেশি ২৫৮৭২০০০ টাকা।

আমেরিকার ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়?

আমেরিকা ভিসা পাওয়ার জন্য, আপনার উপযুক্ত যোগ্যতা এবং সঠিক আবেদন প্রক্রিয়া যানা থাকে তবে, আপনার স্বপ্ন পূরণ অনেকটাই সহজ হবে। প্রায় সকল মানুষের কাছে আমেরিকার ভিসা স্বপ্নের মত। কারণ, আমেরিকা এমন একটি দেশ, সেখানে কাজের কোন অভাব নেই।
আমেরিকায় চাকুরি ব্যবসা, লেখাপড়া বা ভ্রমণ, যে কোন উপায়ে সেখানে যাওয়ার ইচ্ছে অনেকের থাকে। তবে, এর জন্য আপনার প্রয়োজন সেই দেশের ভিসার। বর্তমানে আমেরিকায় কয়েক ধরণের ভিসা প্রচলিত রয়েছে। নিম্নে আমেরিকার সহজ কয়েকটি ভিসা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
  • ইমিগ্রেশন ভিসা- স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য এই ভিসা।
  • ভিজিট বা ভ্রমণ ভিসা- চিকিৎসা, ব্যবসা বা পর্যটনের জন্য এই ভিসা।
  • কাজের ভিসা- আমেরিকায় যারা চাকুরি করতে চান, তাদের জন্য এই ভিসা।
  • স্টুডেন্ট ভিসা- আমেরিকায় যারা উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চান, তাদের জন্য এই ভিসা।

উপরের ভিসার মধ্যে থেকে, আপনি আপনার চাহিদা এবং যোগ্যতা অনুযায়ী ভিসা নির্বাচন করুন। কারণ প্রতিটি ভিসার রয়েছে আলাদা লক্ষ ও উদ্দেশ্য। তাই আপনি ভিসা আবেদনের পূর্বেই, আপনি নির্বাচন করুন, আপনি কোন ভিসায় আমেরিকা যেতে চান।

আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগে?

আমেরিকায় উচ্চ শিক্ষা জন্য যেতে হলে আপনাকে সেই দেশের স্টুডেন্ট ভিসা প্রয়োজন। আর এই ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার বেশ কিছু ডকুমেন্ট দরকার পড়ে। নিম্নে ডকুমেন্টগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

  • বৈধ পাসপোর্ট।
  • ভর্তির অফার পত্র।
  • SEVIS ফি প্রদান করা।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ।
  • ডিএস (DS)-160 ফরম পূরণ।
  • ভিসা ইন্টারভিউ এর তারিখ নির্ধারণ।
  • ইংরেজি ভাষা জানার দক্ষতার সনদপত্র।
  • শিক্ষা শেষ করে দেশে ফিরে আসার পরিকল্পনা।
  • আমেরিকার যে, কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির লেটার
  • সকল ডকুমেন্ট প্রস্তুত করা এবং ইন্টারভিউতে অংশগ্রহন।
  • থাকা- খোয়া, টিউশন এবং সকল খরচ বহন করার সমর্থ এর প্রমাণ।

আমেরিকায় ভ্রমন ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগে?

আমেরিকায় ভ্রমনের জন্য যেতে হলে আপনাকে সেই দেশের ভ্রমন ভিসা প্রয়োজন। আর এই ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে বেশ কিছু ডকুমেন্ট দরকার পড়ে। নিম্নে ডকুমেন্টগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

  • বৈধ পাসপোর্ট।
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
  • DS -160 ফরম পূরণ।
  • ট্রাভেল রেকর্ডের প্রমাণ।
  • ভিসা আবেদন ফি পরিশোধ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট।
  • মেডিক্যাল ফিটনেসের সার্টিফিকেট।
  • পুলিশ ভেরিফিকেশনের সার্টিফিকেট।
  • ইংরেজি ভাষা সম্পর্কে দক্ষতার সনদপত্র।
  • আপনার ভিসা ইন্টারভিউ এর তারিখ নির্ধারণ।
  • ভ্রমনের উদ্দেশ্য সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে।
  • সকল ডকুমেন্টসহ ইন্টারভিউতে অংশ গ্রহন করা।

আমেরিকায় কাজের ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগে?

আমেরিকায় কাজের জন্য যেতে হলে আপনাকে সেই দেশের কাজের ভিসা প্রয়োজন। আর এই ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে বেশ কিছু ডকুমেন্ট দরকার পড়ে। নিম্নে ডকুমেন্টগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

  • বৈধ পাসপোর্ট।
  •  স্কিল সার্টিফিকেট।
  • চাকুরীর অফার পত্র।
  • আবেদন ফরম পুরন।
  • আবেদন ফি পরিশোধ।
  • ইন্টারভিউতে অংশ গ্রহন।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট।
  • মেডিক্যাল ফিটনেসের সার্টিফিকেট।
  • পুলিশ ভেরিফিকেশনের সার্টিফিকেট।
  • ইংরেজি ভাষা সম্পর্কে দক্ষতার সনদপত্র।
  • আপনার ভিসা ইন্টারভিউ এর তারিখ নির্ধারণ।
  • সকল ডকুমেন্টসহ ইন্টারভিউতে অংশ গ্রহন করা।
  • আমেরিকার কোন প্রতিষ্ঠান থেকে চাকুরির নিয়োগপত্র।

আমেরিকায় ভিসার ইন্টারভিউ কি এবং কি কি প্রয়োজন?

আমেরিকার ভিসা ইন্টারভিউ, একটি প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। আর এই প্রথম ধাপটি সফলভাবে শেষ করতে প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। ইন্টারভিউতে অংশ গ্রহণের জন্য আপনাকে সঙ্গে নিতে হবে- আবেদন ফর্ম, পাসপোর্ট, ফি পরিশোধের প্রমাণ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ভর্তির লেটার ইত্যাদি।

আপনাকে যেহেতু ইংরেজিতে ইন্টারভিউ দিতে হবে, তাই আপনার ইংরেজি ভাষার দক্ষতা থাকতে হবে, প্রশ্নের উত্তর সঠিক এবং সৎভাবে দিতে হবে। এছাড়া আপনার আমেরিকা যাওয়ার উদ্দেশ্য সম্পর্কে স্পস্টভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে।

আমেরিকা ভিসার জন্য আপনার IELTS গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশেষ করে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য এটির স্কোর প্রয়োজন পড়ে, সাধারণতঃ IELTS এ ৬.৫ থেকে ৭.৫ স্কোর গ্র্যাজুয়েট প্রগ্রামের জন্য এবং IELTS এ ৭.০০ থেকে ৮.০০ স্কোর পোস্ট গ্র্যাজুয়েট প্রগ্রামের জন্য। 

আমেরিকা ভিসা পাওয়ার জন্য কত বয়স লাগে?

আমেরিকা ভিসা পেতে বা যাওয়ার জন্য সঠিক কোন বয়স নির্ধারণ করা নেই। তবে, সাধারণতঃ স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে বয়স থাকতে হবে ১৮ বছরের নিচে এবং কাজের ভিসার ক্ষেত্রে, কাজের অভিজ্ঞতাসহ বয়স সাধারনতঃ ২২ বছর থেকে ৩০ বছর প্রয়োজন পড়ে।

আমেরিকা কাজের ভিসা ২০২৫- শেষকথা

আমেরিকায় কাজের ভিসায় যাওয়ার জন্য, আপনার যদি প্রয়োজনীয় সকল যোগ্যতা থাকে এবং সঠিকভাবে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে পারেন, তাহলে আপনার স্বপ্ন পূরণের পথ সহজ হতে সময় লাগবে না। তাই প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করুন এবং আবেদন করুন ভিসার।

প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ, আমরা আশাকরি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে পেরেছি "আমেরিকা কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি ও আমেরিকার ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়?'' সম্পর্কে অনেক তথ্য। যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে বলে আমরা আশাবাদী।

আরো পড়ুনঃ জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়

আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালোলাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৫

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৬

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৭