প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা মহস্থানগড় বগুড়া । বগুড়ার জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান

আরো পড়ুনঃ বরিশাল জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত । বরিশাল জেলার প্রাচীন ইতিহাস

শুরু হয়েছে শীতের মৌসুম, এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে পিকনিন, শিক্ষা সফর বা ভ্রমন। অনেকে ভাবছেন কোথায় এবারের গন্তব্য হবে, তা নিয়ে। আর আপনি যদি ভাবেন, এবারের শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে! তবে কোন চিন্তা না করে আপনার গন্তব্য নির্ধারণ করতে পারেন, বগুড়ার মহাস্থান গড় থেকে শুরু করে আরো কয়েকটি দর্শনীয় স্থান।

কারণ আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো বগুড়ার জনপ্রিয় কয়েকটি ঐতিহাসিক স্থান সম্পর্কে। আপনি চাইলে এক বা দুই দিনে এই সকল স্থানে পরিবার, বন্ধু- বান্ধবসহ কিছু সময় কাটিয়ে আসতে পারেন, প্রাচীন এই সকল স্থান থেকে। চলুন তাহলে নিম্নের আলোচনা থেকে দেখে নেই স্থানগুলো সম্পর্কে-

আজকের পাঠ্যক্রম- প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা মহস্থানগড় বগুড়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য

  • প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা মহস্থানগড় বগুড়া
  • প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা মহস্থান গড়ের ইতিহাস
  • বগুড়ার জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান
  • হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (রঃ) এর মাজার শরীফ
  • ঐতিহাসিক মুসলিম নারী স্থাপত্য সাইবানি বিবির দরগা
  • কালের সাক্ষী প্রাচীন পারুল বৃক্ষ
  • প্রেম যমুনা ঘাটের নতুন সাজ
  • সুলতানি এবং মোগল আমলে নির্মিত প্রাচীন খেরুয়া মসজিদ
  • পদ্মাদেবীর বাসভবন ও ঐতিহাসিক কালীদহ সাগর
  • ঐতিহাসিক শীলাদেবীর ঘাট মহস্থানগড়
  • জিউকুন্ড কুপ মহস্থান বগুড়া
  • প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর মহস্থানগড় বগুড়া
  • ঐতিহাসিক নিদর্শন বেহুলার বাসর ঘর
  • গোবিন্দ ভিটা বহন করছে প্রাচীন ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  • প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা মহস্থান গড়ের ইতিহাস । শেষকথা

প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা মহস্থানগড় বগুড়া

বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের বগুড়া জেলার মহস্থানগড়ে অবস্থিত দেশের অন্যতম একটি প্রাচীন পুরাকীর্তি ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। পূর্বে এর নাম ছিল পুণ্ড্রনগর বা পুণ্ড্রবর্ধন। এক সময় বাংলার রাজধানী ছিল ঐতিহাসিক মহস্থান গড়ে। সার্কের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসাবে এটিকে গত ২০১৬ সালে ঘোষণা করা হয়।

ঐতিহাসিক মহস্থান গড়ে বিভিন্ন সময় খনন কালে গুপ্ত, পাল, মৌর্য এবং সেন সম্রাজ্যের অনেক ধরণের নিদর্শন পাওয়া যায়। এটি বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। ঐতিহাসিক এই স্থাপনাটি করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে এবং বগুড়া জেলা শহর থেকে মাত্র ১৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা মহস্থান গড়ের ইতিহাস

সেন রাজ বংশের সর্বশেষ রাজা লক্ষ্মণ সেন, যে (১০৮২-১১২৫) সময় প্রাচীন গৌড়ের রাজা ছিলেন, সেই সময় সংরক্ষিত ছিল এই প্রাচীন গৌড় নগরী। নল সেন ছিলেন মহস্থান গড়ের রাজা, কিন্তু তাঁর ভাই নীল এর সঙ্গে তাঁর বরোধ প্রায় সময় লেগেই থাকতো।

এই সময় অভিশপ্ত এক ব্রাহ্মণ, শ্রীক্ষেত্র (ভারতের দাখিণাত্য) নামক স্থান থকে এখানে পাপের প্রয়শ্চিত্ত করতে আসেন। কারণ তিনি অভিশপ্ত ছিলেন কুঠার বা পরশু দ্বারা মাতৃ হত্যার দায়ে। পরবর্তী সময়ে উক্ত ব্রাহ্মণ দুই ভাইয়ের বিরোধের অবসান ঘটিয়ে তিনি নিজেই রাজা হন।

আর এই ব্রাহ্মণ রাজার নাম ছিল রাম। ইতিহাসে তিনি পরিচিতি লাভ করেন পশুরাম হিসাবে। কথিত আছে যে, পরশুরামের সঙ্গে এক সময় যুদ্ধ হয়, আধ্যত্নিক শক্তিধারী ফকির বেশি দরবেশ হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (রঃ) এর। রাজা পরশুরাম এই যুদ্ধে (১২০৫-১২২০) পরাজিত এবং নিহত হন।

বগুড়ার জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান

বগুড়া রয়েছে প্রাচীন ইতিহাস এবং ঐতিহ্য। বগুড়াকে বলা হয়ে থাকে উত্তর বঙ্গের প্রবেশ দ্বার হিসাবে। বগুড়া যে কেবল দই এবং লাল মরিচের জন্য বিখ্যাত তা কিন্তু নয়। বগুড়ায় রয়েছে অনেক প্রাচীন এবং দর্শনীয় স্থান। আর আপনি যদি চান, তবে দুই দিনের সময়ে ঘুরে দেখতে পারেন, প্রাচীন পুণ্ড্রনগর বা পুণ্ড্রবর্ধন বগুড়ার জনপ্রিয় দর্শনীয় কয়েকটি স্থান। চলুন দেখা যাক- 

হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (রঃ) এর মাজার শরীফ

ঐতিহাসিক এই মাজার শরীফটি মহস্থানগড় বাস স্ট্যান্ড থেকে পশ্চিম দিকে একটু এগোলেই পেয়ে যাবেন। প্রাচীন এই মাজার শরীফটি গড়ে উঠেছে পীরে কামেল হযরত শাহ্‌ সুলতান মাহমুদ বলখী (রঃ) কে কেন্দ্র করে। কথিত আছে তিনি বাংলাদেশে আসেন মাছের পিঠে সওয়ার হয়ে। 

তাই তাকে বলা হয় মাহী সওয়ার। বিভিন্ন গল্প অবলম্বন করে জানা যায় যে, এখানে বাস করতেন হযরত মীর বোরহান নামে একজন মুসলমান। তিনি মানত করেন যে, তাঁর পুত্র সন্তান হলে গরু কোরবানী দিবেন। 

আর সেই মানত তিনি পূরণ করতে গরু কোরবানী দেন। এই অপরাধে রাজা পরশুরাম তাঁর পুত্রকে বলি দেন। এবং তাকে সাহায্য করতেই হযরত শাহ্‌ সুলতান মাহমুদ বলখী (রঃ) মাছের পিঠে সওয়ার হয়ে বাংলাদেশে আসেন।

ঐতিহাসিক মুসলিম নারী স্থাপত্য সাইবানি বিবির দরগা

ঐতিহাসিক মুসলিম এই নারী স্থাপত্যটি বগুড়া জেলার সোনাতলা উপজেলার জোড়গাছা নামক স্থানে অবস্থিত। লোক্মুখে শুনা যায় এই দরগাটি প্রায় ১২ একর ভুমির উপর ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত/ নির্মিত হয়। এই দরগায় যাওয়ার জন্য আপনাকে বগুড়ার চেলোপাড়া সিএনজি স্টান্ড থেকে নিজস্ব গাড়ি, সিএনজি বা অটোরিক্সায় খুব সহজে যেতে পারবেন।

চারপাশে ঘন সবুজ অরণ্যের মাঝে অবস্থিত দরগাটি নির্মিত হয়েছে সম্পূর্ণ চমৎকার মোঘল স্থাপত্য রীতি অনুকরণে। এখানে রয়েছে দুটি স্থাপত্য, যার একটি প্রায় গোলাকার এবং অপরটিতে রয়েছে উঁচু এবং বড় আকৃতির গম্বুজ। দরগাটিতে পোড়া মাটির ফলক বা টেরাকোটার কাজ রয়েছে।

দরগা দুটির ভেতরে দুই থেকে তিনজন মানুষ, অবস্থানের মতো জায়গা থাকলেও, দরগা দুটির তিন দিকেই রয়েছে প্রবেশ পথ। দেখতে অনেটাই শিয়া ধর্মাবল্বীদের ইমামবাড়ির মতো। অনেকেই আছেন, যাদের রয়েছে প্রাচীন স্থাপত্যের প্রতি প্রচুর টান, তারা এখান থেকে একবার হলেও ঘুরে আসতে পারেন।

কালের সাক্ষী প্রাচীন পারুল বৃক্ষ

ঐতিহাসিক মুসলিম নারী স্থাপত্য সাইবানি বিবির দরগা দেখার পর ৩০ মিনিট সময় ব্যয় করলেই পৌঁছে যাবেন, সরকারি নাজির আখতার কলেজে, যেখানে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে প্রাচীন পারুল বৃক্ষ/ গাছ। উদ্ভিদবিজ্ঞানী এবং বৃক্ষ গবেষকেরা জানিয়েছেন যে, ৪০/৫০ ফুট উচ্চতার গুল্মজাতীয় এই বৃক্ষটি সারা বাংলাদেশে বিরল।

স্থানীয় প্রবীন ব্যক্তিদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায় যে, এই গাছের নিচে মুক্তি যোদ্ধারা দুই একবার সভা করেছিলেন। বর্তমানে কলেজ কেন্দ্রিক ছাত্ররাজনীতি এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক চর্চার সবচেয়ে বড় একটি স্থান হয়ে উঠেছে এটি।

প্রেম যমুনা ঘাটের নতুন সাজ

বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি যমুনার তীরবর্তী একটি উপজেলে। সারিয়াকান্দি উপজেলার মানুষের সুখ দুঃখের ভাগীদার হলো যমুনা নদী। তাই যমুনা নদীর ভাঙ্গন থেকে সারিয়ামান্দিকে রক্ষার জন্য গ্রোয়েন বাঁধ তৈরি করা হয়েছে। আর গ্রোয়েন বাঁধ এখন হয়ে উঠেছে, বগুড়া জেলার অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র।

আরো পড়ুনঃ শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় । শীতে রূপ চর্চায় কমলার খোসা

এখানে গেলে আপনি দেখতে পাবেন নদীর সৌন্দর্য, জেলেদের মাছ ধরা, ইঞ্জিন বিহীন নৌকা, ইঞ্জিন চালিত নৌকা, স্পিড বোট, স্টিমার ইত্যাদি দেখতে দেখতে কাটবে আপনার কিছু সুন্দর মুহূর্ত। সেখানে আপনি চাইলে খেতে পাবেন, সেখানে থাকা হোটেলে যমুনার সুস্বাদু বিভিন্ন মাছের তরকারি দিয়ে ভাত। 

প্রেম যমুনা ঘাটে যাওয়ার জন্য আপনি বগুড়ার জেলার চেলোপাড়া সিএনজি স্টান্ড থেকে নিজস্ব গাড়ি, সিএনজি বা অটোরিক্সায় খুব সহজে যেতে পারবেন। তবে জনপ্রতি ভাড়া পড়বে ৫০/৬০ টাকা।

সুলতানি এবং মোগল আমলে নির্মিত প্রাচীন খেরুয়া মসজিদ

বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলায় অবস্থিত সুলতানি এবং মোগল আমলে নির্মিত প্রাচীন ও দর্শনীয় স্থান খেরুয়া মসজিদ। এই প্রাচীন মসজিদটি বগুড়া জেলা শহর থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। প্রাচীন এই মসজিদটি প্রায় সাড়ে চারশত বছরের পুরাতন। ঐতিহাসিক এই মসজিদটি নির্মিত হয়েছে সুলতানি এবং মোঘল স্থাপত্যের সমন্বয়ে।

মসজিদটি চারটি পিলারের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে। পোড়ামাটিত ফলক বা টেরাকোটার কাজ রয়েছে এই মসজিদে। ঐতিহাসিক খেরুয়া মসজিদটির উপরে রয়েছে গোলাকার তিনটি গম্বুজ। মসজিদের বাইরের দিকে উত্তর- দখিন ১৭.২৭ মিটার এবং পূর্ব- পশ্চিম ৭.৪২ মিটার।

পদ্মাদেবীর বাসভবন ও ঐতিহাসিক কালীদহ সাগর

মহস্থান গড়ের পশ্চিম দিকে অবস্থিত পদ্মাদেবীর বাসভবন ও ঐতিহাসিক কালীদহ সাগর। আবার কালীদহ সাগর সংলগ্ন একটি মাটির দুর্গ রয়েছে, যার নাম ঐতিহাসিক গড় জড়িপা। প্রতিবছর মার্চ মাসে প্রাচীন এই কালীদহ সাগরে রাবুন্নী স্নান অনুষ্ঠিত হয় হিন্দু ধর্মালম্বীদের। রাবুন্নী স্নান শেষে পুণ্যার্থীরা সাগরপাড়ে আয়োজন করে গঙ্গাপূজা ও সংকীর্তন অনুষ্ঠানের।

ঐতিহাসিক শীলাদেবীর ঘাট মহস্থানগড়

মহস্থান গড়ের পূর্বদিকে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত, ঐতিহাসিক শীলাদেবীর ঘাট। শীলাদেবী ছিলেন রাজা পরশুরামের আপন বোন। ঐতিহাসিক শীলাদেবীর ঘাটে হিন্দু ধর্মালম্বীদের স্নান অনুষ্ঠিত হয় এবং স্নান উপলক্ষে একদিনের মেলা বসে ঐতিহাসিক শীলাদেবীর ঘাটে।

জিউকুন্ড কুপ মহস্থান বগুড়া

মহস্থান গড়ে অবস্থিত শীলাদেবীর ঘাটের পাশেই রয়েছে, জিউকুন্ড কুপ নামে একট প্রাচীন কুপ। কথিত রয়েছে যে, হযরত শাহ্‌ সুলতান মাহমুদ বলখী (রঃ) সঙ্গে সুদ্ধের সময় রাজা পরশুরামের আহত সৈন্যরা এই কুপের পানি পান করলেই সুস্থ হয়ে যেতেন। যদিও এর কোন নির্ভরযোগ্য ভিত্তি এখনো খুজে পাওয়া যায়নি।

প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর মহস্থানগড় বগুড়া

বিভিন্ন সময়ে ঐতিহাসিক মহস্থানগড় খননের সময় গুপ্ত, পাল, মৌর্য এবং সেন শাসন আমলের বিভিন্ন দ্রব্যাদিসহ এখানে পাওয়া গেছে অনেক দেবী মূর্তি, যা ঐতিহাসিক মহস্থানগড়ের প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। তবে শুধু মহস্থানগড়ের নয়, এখানে আরো বিভিন্ন স্থানে প্রাপ্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সংরক্ষিত আছে।

ঐতিহাসিক নিদর্শন বেহুলার বাসর ঘর

বগুড়া মহস্থানগড় বাস স্টান্ড থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দক্ষিণ- পশ্চিম দিকে অবস্থিত, প্রায় ৪৫ ফুট উচ্চতা বিশিস্ট একটি বৌদ্ধ স্তম্ভ। যেটি নির্মাণ করেছিলেন সম্রাট আশোক বলে, মনে করা হয়ে থাকে। এই স্তম্ভের পূর্ববাহুতে রয়েছে চৌবাচ্চা সদৃশ ২৪ কোন বিশিস্ট একটি গোসল খানা। এটিই বেশ পরিচিত হয়েছে বেহুলার বাসর ঘর নামে।

গোবিন্দ ভিটা বহন করছে প্রাচীন ইতিহাস ও ঐতিহ্য

গোবিন্দ ভিটাটি অবস্থিত মহস্থানগড় জাদুঘরের ঠিক সামনে। গোবন্দ ভিটাটি খননকৃত একটি প্রত্নস্থল। গোবিন্দ ভিটা শব্দের অর্থ হিন্দু দেবতা গোবিন্দ বা বিষ্ণুর আবাস স্থল। কিন্ত বৈষ্ণব ধর্মের কোথাও এই স্থানের নিদর্শন সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তবুও স্থায়ীভাবে প্রত্নস্থলটি গোবিন্দ ভিটা নামে পরিচিত।

প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা মহস্থান গড়ের ইতিহাস । শেষকথা

প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ আমরা আশাকরি, আপনারা যদি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থাকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়ে থাকেন, তবে নিশ্চই যেনে গেছেন "প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা মহস্থানগড় বগুড়া ও বগুড়ার জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান'' সম্পর্কে অনেক তথ্য। যা আর্টিকেলে আমরা ইতিমধ্যেই আলোচনা করেছি।

আরো পড়ুনঃ হোয়াটসঅ্যাপে মুছে যাওয়া ম্যাসেজ ফিরে পাওয়ার উপায়

আর্টিকেলটি যদি আপনাদের কাছে ভালোলাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৫

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৬

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৭