কুমিল্লা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

আরো পড়ুনঃ পটুয়াখালী জেলার ইতিহাস | পটুয়াখালী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

কুমিল্লা বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জেলা। আপনি যদি কুমিল্লা জেলা কিংবা বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হয়ে থাকেন, আপনার জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ দেশের এই জেলাটি কিসের জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া আপনি যদি কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি জানবেন না, কুমিল্লা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত, তা হয়।

তবে, আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ আজকের আর্টিকেলটি আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো, কুমিল্লা জেলার ইতিহাস, কুমিল্লা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত এবং কেন বিখ্যাত এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য।

আর আপনি যদি কুমিল্লা জেলা সম্পর্কে জানতে চান, তবে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়ুন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেওয়া যাক-

আজকের পাঠ্যক্রম- কুমিল্লা জেলা বিখ্যাত হওয়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য

  • কুমিল্লা জেলার প্রাচীন ইতিহাস
  • কুমিল্লা নাম করণের ইতিহাস
  • কুমিল্লা জেলার আয়ত ও অবস্থান
  • কুমিল্লা জেলায় কয়টি উপজেলা রয়েছে?
  • কুমিল্লা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? 
  • কুমিল্লা জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
  • শালবন বৌদ্ধ বিহার
  • প্রাচীন নিদর্শন ধর্মসাগর
  • ইটখোলা মুড়া বৌদ্ধ বিহার
  • প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর ময়নামতি
  • কুমিল্লা জেলার বিখ্যাত খাবার
  • কুমিল্লার সরমালাই
  • কুমিল্লার পোড়া মিস্টি
  • কুমিল্লার মাটির হাঁড়ির ভাত
  • কুমিল্লা জেলার বিখ্যাত ব্যাক্তিবর্গ
  • মিজানুর রহমান আজাহারি
  • আব্দুল মতিন খুসরু
  • আশরাফ ইদ্দিন আহমেদ চৌধুরী
  • আব্দুল খালেক
  • কুমিল্লার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের- শেষকথা

কুমিল্লা জেলার প্রাচীন ইতিহাস

এক সময় প্রাচীন সমতট রাজ্যের অন্তর্গত ছিল কুমিল্লা অঞ্চল। ষষ্ঠ শতাব্দীতে এই অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল। এই ইতিহাসের প্রমাণ পাওয়া যায় কুমিল্লার কোটবাড়ি এবং লালমাই পাহাড়ে অবস্থিত ময়নামতিতে প্রাপ্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।

১৩শ শতাব্দীর শেষ দিকে ত্রিপুরা রাজ্যের অধীন ছিল কুমিল্লার অঞ্চন এবং ত্রিপুরার রাজারা তাদের রাজধানী স্থাপন করেন ময়নামতিতে। হিন্দু ধর্মের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন ত্রিপুরা রাজারা এবং তাঁরা বিভিন্ন ধরণের মন্দির নির্মাণ করেন।

মুঘল আমল- ১৬শ শতাব্দীতে ত্রিপুরা রাজ্য আক্রমন করেন মুঘলরা এবং ত্রিপুরার সমতল অংশ ১৭৩৩ সালে সুবাহ বাংলার অন্তর্ভুক্ত করা হয় এই অঞ্চলকে। মুঘল শাসনামলে সারা দেশে বেশ পরিচিতি লাভ করে কুমিল্লা অঞ্চল।

ব্রিটিশ আমলে- ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ১৭৬৫ সালে বাংলার নিয়ন্ত্রণ লাভ করেন এবং কুমিল্লাকে মহকুমা হিসাবে ১৭৯০ সালে স্থাপিত করেন। সেই সময় এই অঞ্চলে ব্রিটিশরা স্থাপন করেন চা বাগান এবং ব্যাপক উন্নয়ন করে কৃষি ক্ষেত্রে।

পাকিস্থান আমলে- ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্ত হলে, কুমিল্লা অঞ্চল পূর্ব পাকিস্তানের অংশে পরিণত হয়। কুমিল্লা পূর্বপাকিস্তানের অংশ থাকা অবস্থান ১৯৫০ সালে কুমিল্লাকে একটি জেলা হসাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়।

স্বাধীনতার পর- ১৯৭১ সালে মুক্তিজুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হয় এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে কুমিল্লা অঞ্চল অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর কুমিল্লা জেলাকে একটি উন্নত জেলা হিসাবে পরিণত করা হয়।

কুমিল্লা নাম করণের ইতিহাস

কুমিল্লা নাম করণ সম্পর্কে রয়েছে অনেক ধরণের মতামত রয়েছে। কারো মতে, কুমিল্লা নামটি এসেছে, "কমলাঙ্ক" শব্দ থেকে, যার অর্থ দাঁড়ায় "পদ্মফুলের দীঘি"। আবার অনেকের মতে, কুমিল নামক একটি গ্রামের নাম থেকে এসেছে "কুমিল্লা'' নামটি।

আবার কারো কারো মতে, ত্রিপুরা রাজারা সেই সময় এই অঞ্চলকে অবিহিত করতেন     "কুমিল্লা" নামে। তবে, কুমিল্লা জেলার রয়েছে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় একটি ইতিহাস। ত্রিপুরা রাজ্য থেকে শুরু করে স্বাধীন বাংলাদেশ পর্যন্ত কুমিল্লা পালন করেছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

কুমিল্লা জেলার আয়ত ও অবস্থান

কুমিল্লা জেলার আয়তন ৩০৮৭.৩৩ বর্গ কিলোমিটার এবং ১০৬ কিলোমিটার আন্তর্জাতিক সীমান্ত দৈর্ঘ্য। কুমিল্লা জেলা ২৩.০১ ডিগ্রী থেকে ২৩.৪৭ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশে এবং ৯০.৩৯ ডিগ্রী থেকে ৯১.২২ ডিগ্রী দ্রাঘিমাংশে বিস্তৃত। কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে কুমিল্লা জেলাকে।

কুমিল্লা জেলার উত্তরদিকে রয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, দক্ষিণ দিকে রয়েছে নোয়াখালী এবং ফেনী জেলা, পূর্ব দিকে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং পশ্চিম দিকে রয়েছে নারায়ণগঞ্জ, চাদপুর এবং সুনামগঞ্জ জেলা।

কুমিল্লা জেলায় কয়টি উপজেলা রয়েছে?

কুমিল্লা জেলায় মোট উপজেলা রয়েছে ১৭টি। নিম্নে কুমিল্লা জেলার উপজেলার নাম সম্পর্কে আলোচনা করা হলো- 

  • বরুদা উপজেলা।
  • তিতাস উপলেলা।
  • মেঘনা উপজেলা।
  • বুড়িচং উপজেলা।
  • হোমনা উপজেলা।
  • চান্দিনা উপজেলা।
  • লাকসাম উপজেলা।
  • দেবীদবার উপজেলা।
  • চৌদ্দগ্রাম উপজেলা।
  • মুরাদনগর উপজেলা।
  • ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা।
  • দাউদকান্দি উপজেলা।
  • সদর দক্ষিণ উপজেলা।
  • নাঙ্গলকোট উপজেলা।
  • মনোহরগঞ্জ উপজেলা।
  • লালমাই উপজেলা এবং
  • কুমিল্লা সদর উপজেলা।

কুমিল্লা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? 

কুমিল্লা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ- পূর্বে অবস্থিত উন্নয়নশীল এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলা। এই জেলার পূর্বদিকে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং গোমতী নদী, যা ভারত থেকে উৎপত্তি হয়েছে। প্রাচীন বাংলার শহরগুলির অন্যতম ছিল কুমিল্লা জেলা।

এক সময় বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই জেলাটি বর্তমান ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের অধিন ছিল। কুমিল্লার ভিক্টোরিয়া এই জেলা শহরের ডুলিপাড়া এলাকায় কুমিল্লার বিমান বন্দরটি অবস্থিত। আর এই বিমান বন্দরের পার্শ্বেই কুমিল্লার ইকোমিক জোন ইপিজেড গড়ে উঠেছে।

বিমান বন্দরের নিকট ইপিজেডসহ আরো বেশকিছু শিল্প কারখানা রয়েছে। ফলে ব্যবসায়িম বা বাণিজ্যিক শহরে পরিণত হয়, কুমিল্লা বিমান বন্দর এলাকাটি। কুমিল্লা জেলাটি একটি বিভাগীয় শহর হওয়ার কারণে, দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ কুমিল্লায় আসেন।

এছাড়াও কুমিল্লা জেলা শহর থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিবির বাজার স্থলবন্দর। ২০২২ সালে ডিজিটাল আদমশুমারী এবং গৃহশুমারী অনুযায়ী কুমিল্লা জনসংখ্যা ও আয়তনের দিক থেকে দেশের ১১তম নগরী কুমিল্লা।

কুমিল্লা জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান

বাংলাদেশের একটি প্রাচীন জেলা কুমিল্লা। এই জেলায় রয়েছে, অনেক প্রাচীন এবং দেশের বিখ্যাত নিদর্শন। নিম্নে কয়েকটি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো।

শালবন বৌদ্ধ বিহার

বাংলাদেশে যে সকল প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম একটি হল শালবন বৌদ্ধ বিহার। কুমিল্লার ময়নামতিতে প্রাপ্ত প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে শালবন বৌদ্ধ বিহার হলো প্রধান প্রাচীন নিদর্শন।

কারণ, এই বৌদ্ধ বিহারের অপরূপ সৌন্দর্য অন্য সকল নিদর্শন থেকে আলাদা। প্রাচীন নিদর্শন এই বিহারটি কোটবাড়ি্র বোর্ডের কাছে থাকা লালমাই পাহাড়ের মাঝামাঝি এলাকায়।

প্রাচীন নিদর্শন ধর্মসাগর

বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার এই ধর্মসাগরটি মানব সৃষ্ট একটি বৃহৎ জলাশয়। এই জলাশয়টি তৎকালীন সময়ে এই অঞ্চলে পানির সমস্যা সমাধানের খনন করা হয়েছিল। আর এই জলাশয়টি থাকার ফলে উক্ত অঞ্চলের মানুষের কখনো পানির কষ্ট হয়নি।

জলাশয়টি তিপ্রা রাজ্যের রাজা ধর্ম মাণিক্য ১৪৫৮ সালে প্রথম খনন করেন বলে মনে করা হয়। ধর্মসাগর বা জলাশয়ের আয়তন ২৩.২০ একর।

ইটখোলা মুড়া বৌদ্ধ বিহার

কোর্ট বাড়ির এই ইটখোলা মুড়া বৌদ্ধ বিহারটি নির্মাণ করা হয় সম্ভাবত সপ্তম থেকে অষ্টম শতকের দিকে। অতি প্রাচীন কাল থেকে এই স্থানে ইট পোড়ানো হয় বলে, এর জায়গার নাম করন করা হয়েছে ইটখোলা মুড়া।

ইটখোলা মুড়ায় আপনি প্রবেশ করে উপরে উঠে যাওয়ার পর দেখতে পাবেন, চতুর্ভুজ আকারের সেই বিহারের প্রধান কন্দিরটি।

প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর ময়নামতি

কুমিল্লা অঞ্চলের প্রাচীন এবং ঐতিহাসিক নিদর্শন সংরক্ষণ করার জন্য নির্মাণ করা হয় এই জাদুঘরটি। ময়নামতি জাদুঘরটি কুমিল্লা জেলা শহর থেকে মাত্র ১৪ মিকোমিটার দূরে অবস্থিত লাকসামপুরে। এই জাদুঘরে ভ্রমনে গেলে আপনি দেখতে পাবেন, অনেক প্রাচীন এবং ঐতিহাসিক নিদর্শন।

কুমিল্লা জেলার বিখ্যাত খাবার

জেলা হিসাবে কুমিল্লা অনেক প্রাচীন, তাই এই জেলার রয়েছে ঐতিহ্যবাহী অনেক খাবার। তাঁর মধ্যে নিম্নে কয়েকটির সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

কুমিল্লার সরমালাই

দেশের যে কোন স্থানে গিয়ে রসমালাইয়ের নাম উঠলে মনে কুমিল্লার রসমালাইয়ের কথা। কারণ, রসমালাই দেশের প্রায় সবজায়গাতেই পাওয়া গেলেও, কুমিল্লার মাতৃ ভান্ডারের রসমালাই সারা দেশে বিখ্যাত।

এখানকার রসমালাই দেখতে যেমন লোভনীয়, খেতেও তেমনী অপূর্ব স্বাদের। কারণ, কুমিল্লার সরমালাই এমনি এমনি দেশের বিখ্যাত হয়নি, বিখ্যাত হয়েছে এর অতুলনীয় স্বাদের কারণেই।

কুমিল্লার পোড়া মিস্টি

আপনি কুমিল্লায় গিয়েছেন, অথচ কুমিল্লার পোড়া মিস্টি খাননি এটা কখনো বিশ্বাস করা যায়। কুমল্লার পোড়া মিষ্টি বাংলাদেশের যে খেয়েছেন, তাঁর প্রায় সকল মানুষেই এটিকে পছন্দ করেছেন। এই মিষ্টি দেখতে এবং খেতে অন্য সকল মিস্টির থেকে সম্পূর্ণ আলাদা সাদের।

কুমিল্লার মাটির হাঁড়ির ভাত

কুমিল্লা জেলার ঐতিহ্যবাহী খাবারের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার মাটির হাঁড়ি বা পাতিলে রান্না করা খাবার। এটি কুমিল্লার মূলত একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। এই খাবার কুমিল্লা বাসী জুগের পর জুগ বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠানে খেয়ে থাকেন।

কুমিল্লা জেলার বিখ্যাত ব্যাক্তিবর্গ

কুমিল্লা জেলায় বিভিন্ন সময়ে অনেক বিখ্যাত ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ জন্ম গ্রহন করেন এবং দেশ ও জাতীর জন্য অনেক অবদান রাখেন। নিম্নে কয়েক জন বিখ্যাত ব্যক্তির সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো-

মিজানুর রহমান আজাহারি

মিজানুর রহমান আজাহারি বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় একজিন ইসলামিক আলোচক। তাঁর ইসলামিক জ্ঞান এবং বচনভঙ্গির কারণ এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে গেছেন। তাছাড়া তিনি দেশের পাশাপাশি দেশের বাইরেও ইসলামিক আলোচনা করে থাকেন। তিনি কুমিল্লা জেলার একজন বিখ্যাত এবং উজ্জল নখত্র।

আব্দুল মতিন খুসরু

আব্দুল মতিন খুসরু বাংলাদেশের একজন সাবেক আইন মন্ত্রী, সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমতি এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

আশরাফ ইদ্দিন আহমেদ চৌধুরী

আশরাফ ইদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ছিলেন একজন প্রবীন রাজনীতিবিদ, তিনি অবিভক্ত পাকিস্তানে সাবেক শিক্ষা মন্ত্রী ও সাধারণ সম্পাদক বঙ্গীয় কংগ্রেস। তিনি শুধু কুমিল্লার নয় সারা বাংলাদেশের জন্য একজন বিখ্যাত এবং উজ্জল নখত্র ছিলেন।

আব্দুল খালেক

আব্দুল খালেক বাংলাদেশের একজন সফল শিল্প নির্দেশক। তিনি ১৯৮৮ সালে চলচিত্রে আগমন করেন এবং শিল্প নির্দেশনায় অবদান রাখার জন্য, তাকে শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক বাংলাদেশের চলচিত্র বিভাগে জাতীয় পুরুস্কারে ভূষিত করা হয়।

কুমিল্লার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের- শেষকথা

কুমিল্লা বাংলাদেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলা। এই জেলার ইতিহাস এবং ঐতিহ্য অতি প্রাচীন। আশাকরি আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে পেরেছি "কুমিল্লা জেলার প্রাচীন ইতিহাস | কুমিল্লা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত'' সহ এই জেলা সম্পর্কে অনেক তথ্য।

আরো পড়ুনঃ বরিশাল জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত । বরিশাল জেলার প্রাচীন ইতিহাস

যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে বলে আমরা আসাবাদী। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তবে এটি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৫

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৬

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৭