ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটির উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ চুলের যত্নে কার্যকরী ২০টি ট্রিপস

মুলতানি মাটি ত্নক ও চুলের যত্নে খুবই উপকারি। ত্বক ও চুলের যত্নে মালতানি মাটি সৌন্দর্য পিপাসু রমণীদের অন্যতম প্রধান উপাদান। ত্বকের যেকোন ধরণের সমস্যা দূর করার ক্ষেত্রে মুলতানি মাটি যেমন কার্যকর, ঠিক তেমনিভাবে চুলের বিভিন্ন ধরণের সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন কের। তাইতো দিনদিন এর ব্যবহার বেড়েই চলেছে।

তবে মুলতানি মাটির অনেক উপকারিতার পাশাপাশি কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই এটি ব্যবহারের সময় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। আর আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো, মুলতানি মাটির উপকারিতা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে শুরু করে এটির বিভিন্ন ব্যবহার সম্পর্কে। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক- 

আজকের পাঠ্যক্রম- ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটির উপকারিতা

  • ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটির উপকারিতা
  • মুলতানি মাটির ফেইস প্যাক
  • মুলতানি মাটি ও বাদামের ফেইস প্যাক
  • মুলতানি মাটি ও টমেটোর ফেইস প্যাক
  • গোলাপ জল ও মুলতানি মাটির ফেইস প্যাক 
  • মুলতানি মাটি ও ডিমের সাদা অংশের ফেইস প্যাক
  • মুলতানি মাটি ও মধুর তৈরি ফেইস প্যাক
  • মুলতানি মাটি ও জাফরানের ফেইস প্যাক
  • মুলতানি মাটির অপকারিতা
  • মুলতানি মাটির উপকারিতা ও অপকারিতা। শেষকথা

ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটির উপকারিতা

ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে প্রাকৃতিকভাবে মুক্তি পেতে সবচেয়ে উপকারি মুলতানি মাটি। পাকিস্তানের শহর মুলতান থেকে এর উৎপত্তি হয়েছে। মুলতানি মাটির রয়েছে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন শোষণ ক্ষমতা। তাই এটি ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করতে প্রচুর কার্যকরী। কারণ এই মাটিতে রয়েছে সিলিকন, অ্যালুমিনিয়াম সিলিকেট, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। 

সেই কারণে মুলতানি মাটি ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে, ত্বককে করে ফর্সা, ত্বকে থাকা ছোপ ছোপ দাগ দূর করার মাধ্যমে ত্বকের কোষ গঠন করতে সাহায্য করে। তাছাড়া মুলতানি মাটি ব্যবহারে ত্বক এতোটাই লাবন্যময় এবং সতেজ করে তোলে, যা চোখে পড়ার মতো। নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে আমরা দেখে নেই ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটির উপকারিতা সম্পর্কে- 

** শুস্ক কিংবা তৈলাক্ত যে কোন ত্বকের জন্য মুলতানি মাটি সবচেয়ে সেরা। এটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণ করার মধ্যমে ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করে। তাই মুলতানি মাটি ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করার ক্ষেত্রে অনেক জনপ্রিয়। আর এরজন্য গোলাপ জল ও পাউডার মিশিয়ে ফেইস প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করুন।

** ত্বকের ব্রুনের দাগ দূর করতে কাঁচা হলুদ, টমেটোর রস এবং চন্দন পাউডার, পরিমাণমত এই তিনটি উপাদান মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাকটি ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে পরিস্কার করে ফেলুন। এইভাবে প্রতি সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে ত্বকের দাগ দূর হওয়ার পাশাপাশি ত্বকের উজ্জলতা কয়েকগুণ বেড়ে যাবে।

** মা- বোনদের গর্ভকালীন/ পেগমেনটেশন দাগ দূর করার জন্য মুলতানি মাটি সফলভাবে কাজ করে। অর্গানিকাওন কুমকুমাদি অয়েলের সঙ্গে মুলতানি মাটি মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন। এটি গর্ভকালীন/ পেগমেনটেশন দাগ দূর করে ত্বক গ্লোইং ও ফ্রেশ করে তোলে। এটি প্রাকৃতিক হওয়ার কারণে ত্বকের কোন ক্ষতি হয় না।

** প্রাকৃতিকভাবে ত্বককে ময়েশ্চারাইজার করার জন্য ব্যবহার করুন এককাপ মধুর সঙ্গে মুলতানি মাটি দুই টেবিল চামচ। কারণ মধুতে রয়েছে এন্টিব্যাক্টেরিয়াল প্রোপার্টি, ফলে ব্রুনের হাত থেকে রক্ষা পায় আমাদের ত্বক। তাছাড়া এটি প্রাকৃতিক উপায়ে ময়েশ্চারাইজার করতে সাহায্য করে ত্বককে।

** ক্লিনজার হিসাবে মুলতানি মাটি, ফেইস ওয়াশ এর পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন। এরজন্য মুলতানি মাটি, টমেটোর রস, শসার রস এবং লেবুর রস মিসিয়ে প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করলে ক্লিন হবে স্কিন। এটি আপনি প্রতি সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যবহার করলে, ক্লিন হবে আপনার ত্বক।

** স্কাব হিসাবে আপনি মুলতানি মাটি, চারকোল পাউডার এবং চালের গুড়া মিক্স করে ত্বকে ব্যবহার করলে, স্কিনের ভিতর থেকে রিমুভ করা যায় এবং ত্বকের ব্লাক হেডস দূর করার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের মৃত চামড়া দূর করে। এটি ব্যবহার করুন সপ্তাহে একবার।

** মুলতানি মাটি, এক চামচ টক দই বা দুধ এবং মধু মিশিয়ে বানানো প্যাকটি ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কাজ করে ম্যাজিকের মতো। এটি ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে সতেজ ও কোমল মসৃণ।

** ব্রুনের সমস্যা সমাধানের জন্য মুলতানি মাটি অত্যান্ত কার্যকরী। এর জন্য আপনাকে নিতে হবে, মুলতানি মাটির গুড়া, চন্দন বাটা এবং লেবুর রস এর মিশ্রণ ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাবে আপনার মুখের ব্রুন।

** মুলতানি মাটি, গোলাপ জল, কপি এবং শসার মিশ্রণ বানিয়ে ত্বকে লাগিয়ে, ১৫/২০ রেখে স্বাভাবিক পানি দিয়ে পরিস্কার করুন। দেখবেন আপনার ত্বকের জেল্লা বাড়তে শুরু করবে। এটি প্রতি সপ্তাহে দুই বার ব্যবহার করুন।

** সানট্যান দূর করার ক্ষেত্রে মুলতানি মাটির তুলনা মেলাভার। এরজন্য মুলতানি মাটি, টকদই এবং আলুর রসের  মিশ্রণ বানিয়ে ত্বকে লাগান। এটি ব্যবহার করলে সানট্যান দূর করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ত্বক হবে নরম।

মুলতানি মাটির ফেইস প্যাক

যাদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা রয়েছে তারাও মুলতানি মাটি ব্যবহার করতে পারেন। তবে অ্যাকন এর জন্য মুলতানি মাটি আশীর্বাদ। এটি ত্বককে ঠাণ্ডা রাখে এবং ত্বকের অতিরিক্ত তেলকে নিয়ন্ত্রণ করে। মুলতানি মাটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করার ক্ষেত্রে সাহায্য করে। এর সবচেয়ে ভালোগুণ হলো, আপনি ঘরে বসে বিভিন্ন ফেইস প্যাক বানাতে পারবেন। চলুন দেখে নেই মুলতানি মাটির ফেইস প্যাক।

মুলতানি মাটি ও বাদামের ফেইস প্যাক

ত্বককে নরম, মসৃণ এবং উজ্জল কারার ক্ষেত্রে মুলতানি মাটি, দুধ ও বাদামের ফেইস প্যাক তৈরি করে আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া এই ফেইস প্যাকটি ব্রাইডাল স্কিন কেয়ার হিসাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আর এই ফেইস প্যাকটি তৈরি করার জন্য নিম্নের উপকরণ নিন- 

  • ছোট কাপে এককাপ মুলতানি মাটি।
  • কাচা দুধ এক টেবিল চামচ।
  • বাদাম কুচি এক টেবিল চামচ।

এবার বাদাম কুচি পিষে উপরের উপকরণগুলির সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করে নিন পেস্ট। পেস্ট ২/৩ মিনিট রেখে দিন। এরপর পেস্টগুলি আপনার ত্বক, গলা এবং ঘাড়ে ফেইস প্যাকের মত করে লাগান। শুকিয়ে গেলে স্বাভাবিক পানি দিয়ে পরিস্কার করে ফেলুন। দেখবেন আপনার ত্বক নরম, মসৃণ এবং উজ্জল দেখাবে।

মুলতানি মাটি ও টমেটোর ফেইস প্যাক

দাগ্মুক্ত এবং উজ্জল ত্বকের জন্য এই ফেইস প্যাকটি খুবই কার্যকর। কারণ টকেটোর রস এক্সফোলিয়েশন করে খুব ভালোভাবে ত্বকে। তাছাড়া এটি মুলতানি মাটির সঙ্গে ব্যবহার করলে এর কার্যকরীতা অনেক বেড়ে যায়। আর এই ফেইস প্যাকটি তৈরি করার জন্য নিম্নের উপকরণ নিন-

  • মুলতানি মাটি দুই টেবিল চামচ।
  • টমেটোর রস দুই টেবিল চামচ।
  • হলুদের গুড়ো এক টেবিল চামচ।
  • চন্দন গুড়ো এক টেবিল চামচ।
এবার উপরের উপকরণগুলি এক সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করে নিন পেস্ট। এরপর পেস্টগুলি আপনার ত্বক, গলা এবং ঘাড়ে ফেইস প্যাকের মত করে লাগান। ১৫ মিনিটের মত রাখার পর, শুকিয়ে গেলে স্বাভাবিক পানি দিয়ে পরিস্কার করে ফেলুন।

গোলাপ জল ও মুলতানি মাটির ফেইস প্যাক

ত্বক ঠান্ডা ও ব্রুন এর সমস্যা দূর করার জন্য এই ফেইস প্যাকটি খুবই কার্যকর। তাছাড়া যাদের ত্বক তৈলাক্ত তাদের জন্য গোলাপ জল ও মুলতানি মাটির তৈরি মাস্কটি খুবই উপকারি। আবার এটি ঠিক রাখে পিএইচ এর ব্যালেন্স। আর এই ফেইস প্যাকটি তৈরি করার জন্য নিম্নের উপকরণ নিন-
  • ছোট কাপে এককাপ মুলতানি মাটি।
  • গোলাপ জল ২ টেবিল চামচ।
  • এসেন্সিয়াল অয়েল দুই/তিন ফোটা।
এবার উপরের উপকরণগুলি এক সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করে নিন পেস্ট। এরপর পেস্টগুলি আপনার ত্বক, গলা এবং ঘাড়ে ফেইস প্যাকের মত করে লাগান। ১৫ মিনিটের মত রাখার পর, শুকিয়ে গেলে স্বাভাবিক পানি দিয়ে পরিস্কার করে ফেলুন।

মুলতানি মাটি ও ডিমের সাদা অংশের ফেইস প্যাক

ত্বকের জন্য অত্যান্ত উপকারি ডিমের সাদা অংশ। তাই যাদের অকাল বাধ্যক্যের লক্ষণ এবং ফাইন লাইনস রয়েছে মুখে, তাদের জন্য এই ফেইস প্যাকটি খুবই কার্যকর। তাছাড়া আপনার লেথিয়ে পড়া ত্বককে টাইট করতেও এটি কার্যকর। আর এই ফেইস প্যাকটি তৈরি করার জন্য নিম্নের উপকরণ নিন-
  • মুলতানি মাটি হাফ টেবিল চামচ।
  • একটি ডিমের সাদা অংশ।
  • সাদা দই এক টেবিল চামচ।
এবার ডিমটি ভালো করে ফেটিয়ে উপরের উপকরণগুলির সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করে নিন পেস্ট। এরপর পেস্টগুলি আপনার ত্বক, গলা এবং ঘাড়ে ফেইস প্যাকের মত করে লাগান। ১৫/২০ মিনিটের মত রাখার পর, শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে পরিস্কার করে ফেলুন।

মুলতানি মাটি ও মধুর তৈরি ফেইস প্যাক

যাদের ত্বকে ছোপ ছোপ বা ট্যানিং রয়েছে, এইগুলো দূর করতে এই ফেইস প্যাকটি ব্যবহার করুন। কারণ মধু আপনার  ত্বকের হারিয়ে যাওয়া উজ্জলতা ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি ত্বককে করে তুলবে টান টান। আর এই ফেইস প্যাকটি তৈরি করার জন্য নিম্নের উপকরণ নিন-
  • মুলতানি মাটি তিন টেবিল চামচ।
  • মধু এক টেবিল চামচ।
  • টমেটোর রস এক টেবিল চামচ।
  • কাচা দুধ এক টেবিল চামচ।
  • লেবুর রস এক টেবিল চামচ।
এবার উপরের উপকরণগুলি এক সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করে নিন পেস্ট। এরপর পেস্টগুলি আপনার ত্বক, গলা এবং ঘাড়ে ফেইস প্যাকের মত করে লাগান। ১০ মিনিটের মত রাখার পর, শুকিয়ে গেলে স্বাভাবিক পানি দিয়ে পরিস্কার করে ফেলুন।

মুলতানি মাটি ও জাফরানের ফেইস প্যাক

আপনার ত্বককে নেচারেলি ফর্সা করতে মুলতানি মাটি ও জাফরানের ফেইস প্যাকটি খুবই কার্যকর। এই ফেইস প্যাকটি যেমন আপনার ত্বককে নেচারেলি ফর্সা করে, তেমনিভাবে ত্বকের ফ্যাঁকাসেভাব দূর করতে দারুনভাবে কার্যকর। আর এই ফেইস প্যাকটি তৈরি করার জন্য নিম্নের উপকরণ নিন- 
  • মুলতানি মাটি দুই টেবিল চামচ।
  • জাফরান তিন টেবিল চামচ।
  • পরিমাণমত ছাগল/গরুর দুধ।
  • তবে ছাগলের দুধ হলে ভালো হয়।
এবার উপরের উপকরণগুলি এক সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করে নিন পেস্ট। এরপর পেস্টগুলি আপনার ত্বক, গলা এবং ঘাড়ে ফেইস প্যাকের মত করে লাগান। ১০/১৫ মিনিটের মত রাখার পর, শুকিয়ে গেলে স্বাভাবিক পানি দিয়ে পরিস্কার করে ফেলুন।

মুলতানি মাটির অপকারিতা

সকল পদার্থের উপকারিতার পাশাপাশি কিছু অপকারিতা বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিদ্যমান থাকে। আর এটি নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার না করলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটির অনেক উপকারিতা পেতে, নিম্নের সতর্কতা অবলম্বন করে ব্যবহার করুন।

** শুস্ক ত্বকে এই মাটি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এতে আপনার স্কিন আরো শুস্ক এবং প্রাণহীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই শুস্ক ত্বকে এটি ব্যবহার করার আগে প্যাচ টেস্ট করুন।

** চোখের নিচে এই পাউডার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ চোখের নিচের চামড়া তুলনা মূলকভাবে পাতলা হওয়ার কারণে সহজেই ভাজ পড়ার সম্ভাবনা থাকে।

** মুলতানি মাটি সপ্তাহে তিন বারের বেশি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ অনেকেই বেশি ফলাফল পাওয়ার আশায় অধিক বার ব্যবহার করেন, এটি ভুল।

** তৈলাক্ত ত্বকেও প্রতিদিন মুলতানি মাটি ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এর ফলে ত্বকে বলিরেখা ও চামড়া কুচকে হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।

** মুলতানি মাটির সঙ্গে কোন উপাদান মিশিয়ে ফেস প্যাক তৈরি করবেন, সেটি আপনার ত্বকের ধরণ বুঝে করতে হবে।

মুলতানি মাটির উপকারিতা ও অপকারিতা। শেষকথা

পাঠক পাঠিকাগণ আমরা অনেক আশাবাদি, আপনারা যদি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পুরোটাই পড়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চই জেনে গেছেন ''ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটির উপকারিতা'' পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং ফেইস প্যাক সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে সকল তথ্য। যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।

আরো পড়ুনঃ চুল পড়া রোধে ঘরোয়া ১৫ টি উপায়

বিশেষ করে যারা ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি ব্যবহার করতে চান, তাদের ক্ষেত্রে এটি অনেক উপকারি। আরটিকেলটি যদি আপনাদের কাছে ভালোলাগে এবং উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৫

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৬

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৭