চুলের যত্নে কার্যকরী ২০টি ট্রিপস
আরো পড়ুনঃ ত্বকের যত্নে শসার ফেইস প্যাক
চুলের যত্ন, রূপচর্চা এবং সৌন্দর্য সচেতন রমণীরা যুগের যুগের পর যুগ ধরে, তাদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি/ ধরে রাখার জন্য বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে আসছেন। এখনো অনেকে আছেন যারা চুল ভালো রাখার জন্য কি ব্যবহার করবেন, সে সম্পর্কে জানার জন্য গুগলে সার্চ করেন। আর আপনিও যদি এ বিষয়ে জানার জন্য আগ্রহী হন, তাহলে আপনি সঠিক স্থানে এসেছেন।
কারণ আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো "চুলের যত্নে কার্যকরী ২০টি ট্রিপস'' সহ চুলের দ্রুত বৃদ্ধি এবং উজ্জলতা বাড়ানোর ঘরোয়া উপায় এবং চুল ভালো রাখতে ভিটামিন "সি'' এর অবদান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তাই এই সম্পর্কে জানতে আপনি আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটাই পড়ে ফেলুন। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক-
আজকের পাঠ্যক্রম- চুলের যত্নে কার্যকরী ২০টি ট্রিপস
- চুলের উজ্জলতা বাড়ানোর সহজ উপায়
- চুলের উজ্জলতা ও বৃদ্ধিতে ভিটামিন সির ভূমিকা
- চুলে ভিটামিন সি ব্যবহারের উপকারিতা
- চুলের যত্নে কার্যকরী ২০টি ট্রিপস
- চুলের উজ্জলতা বাড়ানোর সহজ উপায়। শেষকথা
চুলের উজ্জলতা বাড়ানোর সহজ উপায়
চুলের উজ্জলতা বাড়াতে/ ফিরিয়ে আনতে প্রাকৃতিক এবং ঘরোয়া কয়েকটি উপায় সম্পর্কে নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করা হলো-
- অ্যালোভেরা- অ্যালোভেরার জেল ৪ টেবিল চামচ, জলপাইয়ের তেল ২ টেবিল চামচ এবং পরিমাণ মতো সাদা দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এবার পেস্টটি চুলে লাগানোর পর ২৫/৩০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু দিয়ে পরিস্কার করে ব্যবহার করুন কন্ডিশনার।
- ব্লাক টি- পরিমাণ মত গরম পানিতে দুইটি ব্লাক টি ব্যাগের নির্যাস বের করে রেখে দিন ২ ঘন্টামত সময়। এবার চুল পরিস্কার করে, ঢেলে দিন ব্লাক টি এর নির্যাস। ১৫/২০ মিনিট অপেক্ষা করার পর কন্ডিশনার করুন এবং ধুয়ে ফেলুন।
- ডিম- দুইটি ডিম ভেঙ্গে ডিমের সাদা অংশ এবং কুসুম মেথিয়ে ফোম তৈরি করুন। এবার ফোমগুলি চুলে ব্যবহার করে ২০/২৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর, আপনার ব্যবহৃত স্বাভাবিক শ্যাম্পু এবং ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল পরিস্কার করে নিন।
- নারিকেলের তেল- পরিমাণ মতো নারিকেলের তেল, মাথার ত্বকে ও চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত মালিশ করুন। ২০/২৫ মিনিট আপনার চুলসহ মাথা ঢেকে রাখার পর, হালকা গরম পানি দিয়ে পরিস্কার করে, শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার লাগান।
- টক দই- ৫/৬ চামচ টক দই নিয়ে মাস্কের মতো করে আপনার চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালো করে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন ২০/২৫ মিনিট। এবার হালকা গরম পানি দিয়ে চুল পরিস্কার করে নিন। এরপর শ্যাম্পু করুন এবং কন্ডিশনার লাগান।
চুলের উজ্জলতা ও বৃদ্ধিতে ভিটামিন সির ভূমিকা
রূপচর্চায় ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ভিটামিন "সি"র অবদানের কথা আমাদের সকলের জানা। পাশাপাশি চুলের যত্নে এর ভুমিকা অপরিসীম। বর্তমানে বেশ পরিচিতি লাভ করেছে "স্কিনিফিকেশন" শব্দটি। আর এই শব্দটির মাধ্যমে বুঝানো হয়, ত্বক যত্নে এবং চুলের যত্নে একই উপাদান ব্যবহার প্রয়োজন। কারণ মাথার ত্বক মুখের ত্বকের বাড়তি একটি অংশ।
চুলে ভিটামিন সি ব্যবহারের উপকারিতা
ত্বকের মতো চুলের ক্ষেত্রেও ভিটামিন "সি"র অনেক উপকারিতা রয়েছে। কারণ ভিটামিন "সি" বিশুদ্ধ একটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি ফ্রি রেডিকেল সমৃদ্ধ হওয়ায় কোষের ক্ষয় কমায়। বিভিন্ন কারণে হওয়া আমাদের অক্সিডেটিভ ক্ষয় হয়। যেমন- অতি বেগুনি রশ্মির বিকিরণ এবং বায়ু দূষণ, চুল এবং ত্বক উভয়ের জন্য ক্ষতিকর। কোলাজন উৎপাদনে ভিটামিন "সি" যেমন সাহায্য করে।
ত্বকে কোলাজন উৎপাদনে তেমনিভাবে সাহায্য করে। ফলে চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায় চুল। আর চুল হয় চকচকে ও মসৃণ। তাছাড়া ভিটামিন "সি" চুলকে চকচকে করার পাশাপাশি চুলের গোড়াকে করে শক্তিশালি এবং চুল থাকে আদ্র এবং উজ্জল। চুলে কোন তাপীয় যন্ত্র ব্যবহারের ফলে, চুলের ক্ষতি হওয়া থেকে চুলকে রক্ষা করে, ভিটামিন "সি"।
চুলের যত্নে কার্যকরী ২০টি ট্রিপস
চুলের যত্নে আমরা বিভিন্ন ধরণের প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি। এতে কোনটি কার্যকর হয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন ভাল ফলাফল পাওয়া থেকে আমরা বঞ্চিত হই। আবার অনেক সময় উপকারের চেয়ে ক্ষতি সাধিত হয়। তাই ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নিম্নের টিপস গুলো অবলম্বন করুন-
চুলকে রাখুন সুরক্ষিত- সবসময় অতরিক্ত রোদ, ধুলোবালি, বৃষ্টি ইত্যাদি থেকে চুলকে রাখুন সুরক্ষিত। কারণ এগুলোর ফলে চুলের দুর্দশা অনেক বেড়ে যায়। এতে চুলের গোড়াতে ধীরে ধীরে জমাট বাধা শুরু হয় ও ফলে চুল পাড়া শুরু হয়। এই সকল ঝামেলা এড়িয়ে চলার জন্য বাইরে গেলে ছাতা, ক্যাপ কিংবা মাথায় ওড়না বা কাপড় দিয়ে ঢেকে অনেক সুরক্ষা করা সম্ভাব।
আরো পড়ুনঃ চুল পড়া রোধে ঘরোয়া ১৫ টি উপায়
কন্ডিশনার ব্যবহার- চুল ভালো রাখতে ভালো মানের কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। কারণ চুলকে মসৃণ করাই হলো কন্ডিশনারের কাজ, তবে চুলের গোড়ায় এর কোন কাজ নেই। তাই কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিত, গোড়া থেকে একটু দূরে কন্ডিশনার ব্যবহার করা। আবার অতিরিক্ত কন্ডিশনার ব্যবহার করলে চুল তৈলাক্ত হয়, তাই পরিমাণ মত কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
সঠিক শ্যাম্পুর ব্যবহার- বাইরে বের হলে অনেক ধুলোবালু ও ময়লা পড়ে চুলে। তাই এগুলো পরিস্কার করার জন্য শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। তবে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার হবে চুলের ধরণ অনুযায়ী। শ্যাম্পু করার সময় ভালো করে মাথায় ম্যাসেজ করতে হবে। প্রথমবার ময়লা পরিস্কার না হলে পুনরায় শ্যাম্পু করতে হবে এবং সপ্তাহে ৩/৪ বার শ্যাম্পু করা ভালো।
ভেজা চুল সাবধানে ট্রিট করা- ভেজা চুল কিন্তু ভঙ্গুর অবস্থায় থাকে। ভেজা চুল খুব সহজেই ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেটাই বেশি থাকে। তাই আপনার চুলে শ্যাম্প বা কন্ডিশনার ব্যবহার করার সময় সব সময় খেয়াল রাখতে হবে এবং হালকাভাবে চুলে চাপ দিতে হবে। তাছাড়া গোসলের পর কখোনই চুলে চিরুনি করা যাবে না বা চিরুনি করা থেকে বিরত থাকুন।
তোয়েলের ব্যবহার- অনেকেই আছেন যারা গোসলের পর, চুল মোছার সময় অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করে চুল মোছার চেস্টা করেন। আর এতে করে বার বার ঘর্ষণে এবং অতিরিক্ত চাপের কারণে চুলের সুস্থ্যতা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি এবং চুল ভেঙ্গে যাওয়ার অশংকা বেশি থাকে। তাই চুল সবসময় আলতোভাবে তোয়েলের মাধ্যমে মোছার চেস্টা করুন।
হিট দেওয়া থেকে সাবধান- চুলকে ভেঙ্গে যেতে সাহায্য করে হিট। তাই চুলে যে কোন ধরণের হিট দেওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো। চুলে অতিরিক্ত হিট দেওয়ার ফলে, হিটের কারণে চুল জ্বলে যেতে পারে। তাই ব্লোয়ার, চুল স্ট্রেটনার কিংবা আয়রন করার যদি অভ্যাস থাকে বা করতেই হয়, সেক্ষেত্রে সাবধানতার সঙ্গে ব্যবহার করার চেস্টা করুন।
মিক্স অয়েল ব্যবহার- চুলের পুষ্টির জন্য চুলে অয়েল বা তেলের ম্যাসেজের বিকল্প কিছু নেই। আগের দিনে শুধু কোকোনাট অয়েল ব্যবহার করলেও বর্তমান সময়ে চুলের জন্য অনেক পুস্টিকর অয়েল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। যেমন- আমলা অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, আমন্ড অয়েল, অলিভ অয়েল ইত্যাদি পাওয়া যায়। তাই আপনি চাইলে এগুলো মিক্স করে ব্যবহার করতে পারেন।
স্বাস্থ্য সম্মত খাবার- আপনি যদি স্বাস্থ্য সম্মত খাবার খান, তার প্রভাব পড়ে আপনার চুলে। আপনি যদি সুস্থ্য থাকেন, আপনার চুল থাকবে সুস্থ্য। তাই চুল সুন্দর রাখার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার খাওয়া জরুরী। সে কারণে চুলের বৃদ্ধিসহ স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য পুষ্টিকর খাবার যেমন- ভিটামিন, প্রোটিন এবং লোহা এর মতো খাবার প্রতিদিন খাওয়া উচিত।
হেয়ার প্যাকের ব্যবহার- চুল ভালো রাখার জন্য প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি হেয়ার প্যাক ব্যবহার করা প্রয়োজন। হেয়ার প্যাক গুলো শুস্ক চুলের জন্য মাসে তিন বার এবং তৈলাক্ত চুলের জন্য মাসে দুইবার ব্যবহার করুন। ঘরোয়াভাবে তৈরি করা হেয়ার প্যাক সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হয়ে থাকে।
প্রোটিন জাতীয় খাবার- চুল ভালো রাখার ক্ষেত্রে প্রোটিন জাতীয় খাবার শাক সবজির পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা জরুরি। আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, সুন্দর চুলের জন্য, আমাদের অধিক ব্যায়বহুল প্রোডাক্টস ব্যবহার করতে হবে, এমন ধারণা ভুল। আপনার প্রয়োজন শুধু সঠিক পুষ্টি ও নিয়মিত পরিচর্যা করার।
পরিষ্কার কভারযুক্ত বালিশ ব্যবহার- মোটা কাপড় বেশি ক্ষয় হয়, আর মোটা কাপড়ের তৈরি বালিশের কভারে নিয়মিত ভাবে ঘুমানোর কারণে, আপনার মাথার চুল ভেঙ্গে যাওয়ার প্রবোনতা অনেটাই বেড়ে যায়। তাই মোটা কাপড় পরিহার করে বালিশের কভারের কাপড় পাতলা ব্যবহার করা উচিৎ।
চুল পরিস্কার করুন ঠান্ডা পানি দিয়ে- গরম পানি চুল এবং ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতি করে, তাই চুল পরিস্কার করার সময় আমাদের সব সময় ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা উচিৎ। শীতের মৌসুমে আমরা অনেকেই গরম পানি ব্যবহার করি, এটি মোটেও ঠিক নয়, গরম পানি বাডিয়ে দেয় হেয়ার ড্যামেজের আশংখ্যা।
নিয়মিত চুলে ব্রাশ বা চিরুনি করুন- নিয়মিত চুলে ব্রাশ বা চিরুনি করা খুবই জরুরি। কারণ চুলে ব্রাশ বা চিরুনি করলে মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং সাহায্য করে চুলের বৃদ্ধিতে। তাই প্রতিদিন ২/৩ বার চুলে ব্রাশ বা চিরুনি করার পাশাপাশি রাতে ঘুমানো আগে চুলে ব্রাশ বা চিরুনি করুন।
হেয়ার প্রোডাক্ট পরিবর্তন না করা- চুলের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে সবসময় একই কোম্পানির একই বা অনুরূপ হেয়ার প্রোডাক্ট সবসময় ব্যবহার করা উচিৎ। এতে আপনার চুলের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে পার্শ্ব প্রিতিক্রিয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে।
চুলে নিয়মিতভাবে তেল ব্যবহার- চুলের যত্ন নিতে এবং চুল ভালো রাখার ক্ষেত্রে তেল অনেটাই সাহায্য করে। কারণ নিয়মিত চুলে তেল ব্যবহার করলে চুলের গোড়া শক্ত হয়। আবার অতিরিক্ত তেল ব্যবহারে কিন্তু চুলের ক্ষতি হতে পারে। অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করলে, আপনাকে ব্যবহার করতে হয় অতিরিক্ত শ্যাম্পু, যা চুলের জন্য ভালো নয়।
কন্ডিশনারের ব্যবহার- প্রতিদিন গোসল কিংবা চুল পরিস্কার করার পর চুলে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এতে আপনার চুল হয়ে উঠবে সিল্কি এবং মসৃণ। ফলে চুলে ব্রাশ বা চিরুনি করার সময় ঝরে বা ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় অনেকাংশে।
হালকাভাবে চুলের বেনী করুন- বিভিন্ন কাজকর্ম কিংবা ঘুমানোর আগে আপনার চুল হালকাভাবে বেনী করুন, আঁটসাঁট করে চুল বাধবেন না। এতে করে আপনার চুল থাকবে একসঙ্গে, কিন্তু টানটান থাকবেনা। ফলে চুল ভাঙ্গার সমস্যাও থাকবেনা।
অতিরিক্ত হেয়ার প্রোডাক্ট পরিহার করুন- চুলে অতিরিক্ত হেয়ার প্রোডাক্টের ব্যবহার কখনই ভালো ফল বহন করে আনতে পারে না। এটি তাৎক্ষনিক দেখতে সুন্দর লাগলেও অতিরিক্ত হেয়ার প্রোডাক্টের ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিৎ।
চুলে টিজিং করা পরিহার করুন- টিজিং করার মাধ্যমে চুলের আয়তন বৃদ্ধি করা গেলেও, চুলের জন্য এটি খুবই খারাপ ফল বহন করে আনে। তাই চুল ভালো রাখতে টিজিং করার মতো অভ্যাস পরিহার করা খুবই জরুরি।
সুইমিং পুলে সাঁতার করলে- অনেকে আছেন যাদের সুইমিং পুলে ব্যায়াম বা সাঁতার করার অভ্যাস আছে, তারা নিয়মিত শ্যাম্পু করবেন। আর এর জন্য আপনি বেচে নিন আপনার চুলের উপযোগী শ্যাম্পু। যা চুলকে ভালো করে করিস্কার ও ময়েশ্চারাইজার করে। শ্যাম্পু ব্যবহার করার পর হালকা মানের কোন কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
চুলের উজ্জলতা বাড়ানোর সহজ উপায়। শেষকথা
আশাকরি আপনারা যদি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চই জেনে গেছেন "চুলের যত্নে কার্যকরী ২০টি ট্রিপস'' সহ চুলের উজ্জলতা বাড়ানোর সহজ উপায় এবং চুলের যত্নে ভিটামিন "সি" অবদান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন তথ্য। যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে বলে আমরা আশাবাদী।
বিশেষ করে যারা প্রাকৃতিক উপায়ে চুলের বিভিন্ন উপকার পেতে আগ্রহী, তাদের ক্ষেত্রে এটি অনেক উপকারি। আমাদের সকলের উচিৎ, চুলের যত্নে বিভিন্ন নামীদামী প্রসাধনী/ প্রোডাক্টস ব্যবহারের পাশাপাশি, হাতের কাছে রান্নাঘরে পাওয়া সহজ ও প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া পণ্যদিয়ে ঘরোয়াভাবে তৈরি হেয়ার প্যাক ব্যবহার করা।
আরো পড়ুনঃ ত্বকের উজ্জলতা দ্রুত বাড়াতে ১০ ফেস প্যাক
কারণ ঘরোয়াভাবে তৈরি হেয়ার প্যাক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লাগে এবং উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url