আরো পড়ুনঃ শীতে ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে ঘরোয়া উপায়
রান্নার স্বাদ বাড়াতে বহুল ব্যবহৃত অন্যতম একটি মসল্লা হলুদ। কিন্তু হলুদ শুধু রান্নার স্বাদ বাড়ানোর জন্য নয়, ত্বকের যত্নে হলুদের ব্যবহার যুগের পর যুগ জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। হলুদকে বলা হয় "গোল্ডেন স্পাইস অফ লাইফ"। কারণ হলুদে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি সেফটিক, অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরির মত বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান, যা ত্বকের ইনফেকশন দূর করে।
তাছাড়া হলুদের মধ্যে থাকা বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান ত্বকের ভিতর থেকে করে তোলে উজ্জল। আর এই উজ্জলতা পাওয়ার জন্য মানুষ যুগের পর যুগ ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়ে তৈরি বিভিন্ন ধরণের ফেস প্যাক ব্যবহার করে আসছে। আর আপনিও যদি ত্বকের যত্নে ঘরোয়াভাবে ফেস প্যাক ব্যবহার করতে চান, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
কারণ আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো "ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে কাঁচা হলুদের ঘরোয়া ফেস প্যাক" সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তাই আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই পড়ুন মনোযোগের সঙ্গে এবং জানুন হলুদের ঘরোয়া ফেস প্যাক সম্পর্কে। চলুন তাহলে আমরা পরিচিত হই হলুদের ফেস প্যাকের সঙ্গে-
আজকের পাঠ্যক্রম- ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে কাঁচা হলুদের ঘরোয়া ফেস প্যাক সম্পর্কে তথ্য
- কাঁচা হলুদে কি কি উপাদান থাকে
- ত্বকের যত্নে কাঁচা হলুদ কেন উপকারি
- ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে কাঁচা হলুদের ঘরোয়া ফেস প্যাক
- হলুদ, দুধ এবং মধুর ফেস প্যাক
- হলুদ, মধু ও লেবুর রসের ফেস পেক
- হলুদ, টমেটো এবং টকদইয়ের ফেস প্যাক
- হলুদ, টকদই এবং অ্যাভোকাডোর ফেস প্যাক
- হলুদ, গোলাপজল ও বেসনের ফেস প্যাক
- হলুদ ও আঙ্গুরের রসের ফেস প্যাক
- ত্বকে কাঁচা হলুদ ব্যবহারে সতর্কতা
- ত্বকের যত্নে কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা শেষকথা
কাঁচা হলুদে কি কি উপাদান থাকে
হলুদে রয়েছে প্রচুর পরিমণে ভিটামিন "সি", ভিটামিন "বি ৬", ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও কারকিউমিন নামক বিশেষ একধরণের রাসায়নিক, যা আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ধরণের রোগের হাত থেকে বাঁচায়। যদি আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে কাঁচা হলুদ খান, তবে ত্বকের উজ্জলতা বাড়ে এবং খাবার ঠিকমত হজম হয়। আজকের আলোচনায় আমরা কাঁচা হলুদের বিভিন্নগুণ জানবো।
ত্বকের যত্নে কাঁচা হলুদ কেন উপকারি
কাঁচা হলুদে বিভিন্ন ধরণের উপাদানের মধ্যে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান "কারকিউমিন" রয়েছে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের এবং ত্বকের জন্য খুবই উপকারি। এই উপাদানটি ত্বকের ক্ষত নিরাময় করতে এবং সাহায্য করে ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে। তাই কাঁচা হলুদ ত্বকের জন্য খুবই উপকারি স্কিন এবং সবাস্থ্যে জন্য। তাই উজ্জল ত্বক পাওয়ার জন্য কাঁচা হলুদের ঘরোয়া ফেস প্যাক অনেক সাহায্য করে।
ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে কাঁচা হলুদের ঘরোয়া ফেস প্যাক
আদিযুগ থেকেই মানুষ ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে কাঁচা হলুদ ব্যবহার করা জাচ্ছে। এরজন্য তাঁরা কাঁচা হলুদের বিভিন্ন ফেস প্যাক ব্যবহার করেন। আর আপনি যদি পেতে চান কোমল উজ্জ্বল দাগহীন ফর্সা ত্বক তাহলে আপনিও ব্যবহার করুন এই ফেস প্যাক। চলুন আমরা দেখে নেই ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে বিভিন্ন ফেস প্যাক তৈরি এবং ব্যবহার সম্পর্কে-
হলুদ, দুধ এবং মধুর ফেস প্যাক
হাইড্রেট ত্বক নরম কোমল করে তুলতে হলুদ, দুধ এবং মধুর ফেস প্যাক অত্যান্ত কার্যকর। আর এই ফেস প্যাক তৈরি ও ব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো-
- হলুদের গুড়ো ১/৪ টেবিল চামচ।
- কাঁচা দুধ ১ টেবিল চামচ।
- মধু ১ টেবিল চামচ।
উপরের উপকরণগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করুন ফেস প্যাক। আপনার তৈরি প্যাকটি ব্যবহার করার আগে আপনার ত্বক পরিস্কার করুন ক্লেনজার দিয়ে। হালকা গরম পানি দিয়ে পরিস্কার করে প্যাকটি ব্যবহার করুন। ১৫ মিনিটের মত রেখে শুকিয়ে গেলে স্বাভাবিক পানি দিয়ে পরিস্কার করুন। উপকার পেতে এই প্যাকটি প্রতি সপ্তাহে ১ বার ব্যবহার করুন।
মধু আপনার ত্বক করে হাইড্রেট নরম ও কোমল। কারণ এর অ্যান্টি সেপটিক আর অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান দূর করে ত্বকের ব্যাকটেরিয়া ও হ্রাস করে ব্রণ হওয়ার প্রবনতা। আর দুধে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল, যা ত্বকের মৃত কোষকে দূর করার মাধ্যম্, কোমল করে তোলে ত্বক। এছাড়াও ত্বকের মৃত কোষ এবং রিংকেল দূর করতে সাহায্য করে।
হলুদ, মধু ও লেবুর রসের ফেস পেক
ত্বকের কালো দাগ ও ব্রণ দূর করতে হলুদ, মধু ও লেবুর রসের ফেস প্যাক অত্যান্ত কার্যকর। আর এই ফেস প্যাক তৈরি ও ব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো-
- হলুদের গুড়ো ১/৪ টেবিল চামচ।
- লেবুর রস ১/২ টেবিল চামচ।
- মধু ১ টেবিল চামচ।
উপরের উপকরণগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করুন ফেস প্যাক। এবার আপনার তৈরি ফেস প্যাকটি ত্বকে ব্যবহার করুন। ১০ মিনিটের মত রেখে শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে পরিস্কার করুন। ভালো ফলাফল পেতে এই প্যাকটি প্রতি সপ্তাহে ১ বার ব্যবহার করুন।
ত্বকের উজ্জলতা বাড়ানোর জন্য এই ফেস প্যাকটি নিয়মিত ব্যবহার করুন। কারণ লেবুর রস সাহায্য করে ত্বকের কালো দাগ এবং ব্রণের সমস্যা দূর করতে। তাছাড়াও এই প্যাক ব্যবহারের ফলে সংকুচিত হয় ত্বকের লোমকুম এবং মধুতে রয়েছে প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার, তাই মধু রোধ করে ব্রণ হওয়ার প্রবনতাকে।
হলুদ, টমেটো এবং টকদইয়ের ফেস প্যাক
ত্বকের সানবার্ন দূর করার ক্ষেত্রে হলুদ, টমেটো এবং টকদইয়ের ফেস প্যাক অত্যান্ত কার্যকর। আর এই ফেস প্যাক তৈরি ও ব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো-
- হলুদের গুড়ো ১/৪ টেবিল চামচ।
- টকদই ১ টেবিল চামচ।
- টমেটো ১ টেবিল চামচ।
উপরের উপকরণগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করুন ফেস প্যাক। এবার আপনার তৈরি ফেস প্যাকটি ত্বকে ব্যবহার করুন। ১০/১৫ মিনিটের মত রেখে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে পরিস্কার করুন। ভালো ফলাফল পেতে এই প্যাকটি প্রতি সপ্তাহে ২ বার ব্যবহার করুন।
ত্বকের সানবার্ন দূর করতে এই ফেস প্যাকটি নিয়মিত ব্যবহার করুন। এই প্যাক ব্যবহারের ফলে ত্বকের সানবার্ন দূর করার পাশাপাশি ত্বক করে তোলে উজ্জল, কোমল এবং মসৃণ।
হলুদ, টকদই এবং অ্যাভোকাডোর ফেস প্যাক
আপনার ত্বকের তারুণ্য বজায় রাখতে হলুদ, টকদই এবং অ্যাভোকাডোর ফেস প্যাকটি কার্যকরী ভুমিকা পালন করে। আর এই ফেস প্যাক তৈরি ও ব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো-
- হলুদের গুড়ো ১/৪ টেবিল চামচ।
- অ্যাভোকাডো ১ টেবিল চামচ।
- টকদয় ১ চা চামচ।
উপরের উপকরণগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করুন ফেস প্যাক। এবার আপনার তৈরি ফেস প্যাকটি ত্বকে ব্যবহার করুন। ১০ মিনিটের মত রেখে শুকিয়ে গেলে হালকা ঠান্ডা পানি দিয়ে পরিস্কার করুন।
অ্যাভোকাডতে রয়েছে ভিটামিন "ই" ফ্যাটি এসিড এবং ন্যাচারাল অয়েল যা আপনার ত্বককে করে তোলে হাইড্রেট। আর এতে থাকা অ্যান্টি এজিং এবং অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ধরে রাখতে সাহায্য করে ত্বকের তারুণ্যভাব।
হলুদ, গোলাপজল ও বেসনের ফেস প্যাক
ত্বকে ব্রণ হওয়ার প্রবণতাকে দূর করতে হলুদ, গোলাপজল ও বেসনের ফেস প্যাকট একটি কার্যকরী উপাদান। আর এই ফেস প্যাক তৈরি ও ব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো-
- হলুদের গুড়ো ১ টেবিল চামচ।
- গোলাপজল পরিমাণ মত।
- বেসন ২ টেবিল চামচ।
উপরের উপকরণগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করুন ফেস প্যাক। আপনার তৈরি প্যাকটি ব্যবহার করার আগে আপনার ত্বক পরিস্কার করুন ক্লেনজার দিয়ে। এবার আপনার তৈরি ফেস প্যাকটি ত্বকে ব্যবহার করুন। ১০/১৫ মিনিটের মত রেখে শুকিয়ে গেলে স্বাভাবিক পানি দিয়ে পরিস্কার করুন।
নিয়মিতভাবে এই ফেস প্যাকটি ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকে ব্রণ হওয়ার প্রবনতা অনেটাই হ্রাস পাবে। কারণ বেসন আপনার ত্বকে থাকা অতিরিক্ত তেল শোষণ করার মাধ্যমে ত্বককে করে ব্যাকটেরিয়ামুক্ত, ফলে হ্রাস পায় ব্রণ হওয়ার প্রবণতা। আবার বেসন কাজ করে প্রাকৃতিক এক্সফলিয়েট হিসাবে।
হলুদ ও আঙ্গুরের রসের ফেস প্যাক
দাগহীন উজ্জল ত্বক পাওয়ার জন্য হলুদ ও আঙ্গুরের রসের ফেস প্যাক খুবই কার্যকর। আর এই ফেস প্যাক তৈরি ও ব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো-
- হলুদের গুড়ো ১ টেবিল চামচ।
- গোলাপজল পরিমাণ মত।
- আঙ্গুরের রস ২ টেবিল চামচ।
কয়েকটি আঙ্গুর একটি পাত্রে নিয়ে সুন্দর করে ম্যাশড করে নিন। এবার এর সঙ্গে হলুদের গুড়ো এবং গোলাপজল মিশিয়ে তৈরি করুন ঘন একটি ফেস প্যাক। এবার আপনার তৈরি ফেস প্যাকটি ত্বকে ব্যবহার করুন। ১০/১৫ মিনিটের মত রেখে শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে পরিস্কার করুন।
এই ফেস প্যাকটি ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে দাগহীন, উজ্জল এবং কোমল মসৃণ। আর এর ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য এই প্যাকটি সপ্তাহে এক বা দুইবার ব্যবহার করুন।
ত্বকে কাঁচা হলুদ ব্যবহারে সতর্কতা
ত্বকের উজ্জলতা বাড়ানোসহ ত্বকের বিভিন্ন উপকারিতা কাঁচা হলুদের থাকলেও, এটি ব্যবহারে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে ব্যবহার করা উচিত। বিশেষ করে নিম্নের ভুলগুলো কখনোই করা যাবে না। সতর্কতা সমুহ নিম্নে আলোচনা করা হলো-
** হলুদে তৈরি কোন ফেস প্যাক ব্যবহার করে দীর্ঘ সময় ত্বকে রাখা জাবেনা। কারণ দীর্ঘ সময় ত্বকে রাখলে ভ্লো কাজ করবে এটা ভুল ধারণা। এতে উপকারের চেয়ে ক্ষতির আশঙ্কা বেশি থাকে। যেমন ত্বক শুস্ক এবং ত্বকের উজ্জলতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই ২০ মিনিটের বেশি রাখা থেকে বিরত থাকুন।
** নিয়মিত কাঁচা হলুদ ব্যবহারে ত্বকের জেল্লা বাড়ে, এমন ধারণা থেকে অনেকে প্রতিদিন বা একদিন পর পর এটি ব্যবহার করে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ যে, কাঁচা হলুদ প্রতিদিন ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ এতে বলিরেখা বাড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই কাঁচা হলুদ সপ্তাহে দুইবারের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়।
** অনেকেই আছেন যারা কাঁচা হলুদ বেটে সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করেন, এটি কখনোই করা যাবে না। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ যে, এর সঙ্গে অন্য উপাদান মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে। অন্যথায় কালচে হয়ে যেতে পারে ত্বক। কাঁচা হলুদের সঙ্গে লেবুর রস, টকদই, দুধ, মধু কিংবা বেসন মিশিয়ে ব্যবহার করলে, ফলাফল অনেক বেশি পাওয়া যায়।
তাছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে প্রচুর পরিমাণে কাঁচা হলুদ ব্যবহারের ফলে কিডনিতে পাথরের ঝুকি থাকে। কারণ এটি অক্সালেটের মাত্রা বাড়ায় প্রস্রাবে। এছাড়া হলুদ ব্যবহারের ফলে গুরুতর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। তবে, যাদের ত্বক সংবেদনশীল তাদের ক্ষেত্রে মুখে হতে পারে পিম্পল।
ত্বকের যত্নে কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা শেষকথা
পাঠক পাঠিকাগন আমরা আশাকরি আপনারা যদি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই যেনে গেছেন "ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে কাঁচা হলুদের ঘরোয়া ফেস প্যাক'' সম্পর্কে অনেক তথ্য। যা আমরা আর্টিকেলে ইতিমধ্যেই আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করেছি।
আশাকরি আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, বিশেষ করে যারা ত্বকের যত্নে কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে ইচ্ছুক, তাদের ক্ষেত্রে। আর্টিকেলটি যদি ভালো লাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url