ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা
আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক উপায়
ডিম, একটি পুষ্টিকর খাবার। আমরা প্রতিনিয়ত যত পুষ্টিকর খাবার খাই, তার মধ্যে অন্যতম প্রধান পুষ্টিকর খাবার হল ডিম। ডিম যে মানুষের শরীরের জন্য অনেক উপকারি, তা প্রায় সকলেই জানে। শরীর দুর্বল হলে ডিম, শক্তি যোগাতে ডিম এমনকি প্রেসার কমে গেলেও ডিম। ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়স্ক পর্যন্ত সকলেই ডিম খেয়ে থাকে।
শিশুর দৈহিক এবং মেধা বিকাশের ক্ষেত্রে ডিমের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে, যারা জানে না ডিম খাওয়ার নিয়ম এবং ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো "ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা'' সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে সকল তথ্য।
গবেষকদের মতে ডিম ভেজে খাওয়ার চেয়ে এটি সিদ্ধ বা হাফ বয়েলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। যাইহোক, ডিম যে একটি পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি খাবার একথা সকলের কাছেই প্রমাণিত। সকলের পছন্দের একটি খাবার ডিম। কিন্তু ডিমের কিছু অপকারিতা বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। আমরা জানবো ডিমের উপকারিতা, অপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। চলুন দেখে নেই-
আজকের পাঠ্যক্রম- ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা
- ডিমের পুষ্টিগুণ
- ডিমের উপকারিতা
- হাঁসের ডিমের উপকারিতা
- মুরগির ডিমের উপকারিতা
- কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা
- মাছের ডিমের উপকারিতা
- প্রতিদিন ডিম খাওয়ার উপকারিতা
- কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা
- খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা
- ডিম খাওয়ার অপকারিতা
- শেষকথা
ডিমের পুষ্টিগুণ
আপনি জানলে অবাক হবেন যে, একটি ডিমে কি পরিমাণে বিভিন্ন প্রকারের উপাদান থাকে। কারণ একটি ডিমে অনেক ধরণের পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে দেখে নেই একটি ডিমে থাকা পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে।
পুষ্টি উপাদানের নাম পুষ্টির পরিমাণ
- প্রোটিন ১২.৫৬ গ্রাম।
- ফ্যাট ৯.৫১ গ্রাম।
- কার্বোহাইড্রেট ০.৭২ গ্রাম।
- ফসফরাস ১৯৮ মিলিগ্রাম।
- এনার্জি ১৪৩ ক্যালোরি।
- পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম।
- জিঙ্ক ১.২৯ মিলিগ্রাম।
ডিমের উপকারিতা
চলুন দেখে নেওয়া যাক নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে সকল প্রকার তথ্য-
প্রোটিনের উৎস ডিম- আমাদের শরীরের প্রোটিনের অভাব দূর করার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখে ডিম। কারণ ডিমে যে প্রোটিন রয়েছে তা আমাদের শরীরের ক্যালসিয়ামের অভাব দূর করার মাধ্যমে, মজবুত করে আমাদের হাড়কে। তাছাড়া ডিম আমাদের শরীরের শক্তি যোগাতে অবদান রাখে। তাই প্রোটিনে উৎস হিসাবে প্রতিদিন ডিম খাওয়া জরুরি।
ওজন কমাতে ডিম- আমাদের একটা ধারনা আছে যে, ডিম খেলে ওজন বৃদ্ধি পায়। কিন্তু শুনতে আপনার অবাক লাগলেও এটি সত্য যে, ডিমের সাদা অংশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, যাতে কোন প্রকারের ফ্যাট নেই। আর ফ্যাটের কারণেই মানুষের শরীর মোটা হয়, ফ্যাট যুক্ত খাবারের কারণে। তাই কোন চিন্তা ছাড়াই আপনি নিয়মিত ডিম খেতে পারেন।
শরীরের শক্তি যোগাতে ডিম- আমাদের প্রতিনিয়ত চলার ক্ষেত্রে অনেক কাজকর্ম করতে হয়। আর এই সকল কাজ করতে প্রয়োজন পড়ে শক্তির। ডিমের মধ্যে থাকা বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান আমাদের শরীরে শক্তি যোগাতে অনেক সাহায্য করে। আর এই কারণেই সকল ডাক্তারেরা প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ডিম- আমাদের সকলের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে চোখের দৃষ্টিশক্তি। তাছাড়া বর্তমানে বিভিন্ন কারণে অনেকের দৃষ্টিশক্তির সমস্য বেড়ে যায়। ডিমের মধ্যে থাকা বিভিন্ন প্রকার পুষ্টিগুণ আমাদের চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। তাই চোখের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে প্রতিদিন ডিম খাওয়া উচিত।
কোলেস্টেরল ঠিক রাখতে ডিম- আমাদের শরীরে কোলেস্টেরল থাকে দুই ধরণের, যেমন ভালো এবং খারাপ। তাই নিয়মিতভাবে প্রতিদিন ডিম খেলে আমাদের শরীরে থাকা খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের পরিমান বৃদ্ধি করার মাধ্যমে, আমাদের শরীরের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ডিম- মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভুমিকা পালন করে ডিম। কারণ ডিমের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ধরণের পুষ্টি উপাদানগুলো মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ বাড়িয়ে তোলার কারণে আমরা অনেক অসুস্থতার হাত থেকে রক্ষা পাই। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে প্রতিদিন আমাদের ডিম খাওয়া উচিত।
আরো পড়ুনঃ টমেটোর স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং অপকারিতা
ত্বক ও মস্তিস্ক ভালো রাখতে ডিম- ত্বক ও মস্তিস্ক ভালো রাখতে ডিম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারণ প্রতিদিন ডিম খাওয়ার ফলে, মস্তিস্ক ভালো থাকার পাশাপাশি শরীর সুস্থ্য ও সবল থাকে। তাছাড়া ডিমের মধ্যে থাকা বিভিন্ন পুষ্টিগুণ ত্বক ভালো রাখতে ভূমিকা পালন করে। তাই আমাদের নিয়মিত ডিম খাওয়া প্রয়োজন।
গর্ভকালীন সময়ে ডিম- গর্ভকালীন সময়ে মা- বোনদের সঠিক পুষ্টি খাওয়া খুবই জরুরী। আর যে কোন মানুষের পুষ্টির যোগান দিতে ডিম অত্যান্ত কার্যকর। তাই শিশু জন্ম গ্রহণের পর মা- বোনদের সুস্থ্য রাখতে এবং শিশুকে দুগ্ধ প্রদান করার ক্ষেত্রে ডিম অনেকটাই সাহায্য করে থাকে। সে কারণে গর্ভকালীন সময়ে ডিমের গুরুত্ব অপরিসীম।
হাড় শক্ত এবং মজবুত করতে ডিম- পুষ্টি বিশেষজ্ঞ এবং ডাক্তারদের মতে নিয়মিত ডিম খেলে শক্ত এবং মজবুত থাকে। কারণ ডিমের মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান হাড়কে শক্তশালী এবং মজবুত রাখে। তাই আমাদের সকলের উচিত আমাদের শরীরের হাড়কে শক্ত এবং মজবুত করার জন্য, প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া।
ক্যান্সার প্রতিরোধে ডিম- মরণ ব্যাধি ক্যান্সার। এটি সকলের কাছেই পরিচিত একটি রোগ। ডিম ক্যান্সার পতিরোধ করতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারণ ডিমে রয়েছে ভিটামিন এবং লিকোটিন নামক বিশেষ এক ধরণের উপাদান, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাছাড়াও ডিম আমাদের শরীরের নতুন কোষ গঠনে অনেক ভূমিকা রাখে।
হার্ট ভালো রাখতে ডিম- মানুষের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হার্ট। তাই হার্ট ভালো রাখা আমাদের সকলের জরুরী। আর এই ভালো রাখার ক্ষেত্রে ডিমের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। কারণ ডিম খেলে আমাদের হার্টে রক্ত জমাট বাধে না, ফলে শরীরের রক্ত চলাচল থাকে স্বাভাবিক। তাই হার্ট ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন ডিম খাওয়া উচিত।
হাঁসের ডিমের উপকারিতা
হাঁসের ডিম ও মুরগির ডিম, পুষ্টিগুণের মান বিবেচনা করলে প্রায় একই। তবে একই বললে কিছুটা ভূল হবে। কারণ, মুরগির ডিমের তুলনায় হাঁসের ডিমে একটু বেশি পুষ্টি উপাদান রয়েছে। নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে যেনে নেওয়া যাক, হাঁসের হাসের ডিম খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতার কথা।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে, কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে এছাড়াও আমরা উপরের আলোচনা থেকে যেনে নেওয়া সকল প্রকার উপকারিতা হাঁসের ডিমে রয়েছে।
মুরগির ডিমের উপকারিতা
দেশি মুরগি এবং ফার্মের মুরগির ডিমের মধ্যে গুনাগুণ অনেটা একই রকমের হয়ে থাকে। তবে মুরগির বা হাঁসের ডিমের উপকারিতা অনেক। তাই ডিমকে একটি ভিটামিন বললেও কোন ভুল হবে না। হাঁস ও মুসগির ডিমের উপকারিতা প্রায় একই ধরণের হয়ে থাকে। আমরা নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে দেখে নেওয়া যাক ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে, কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে এছাড়াও আমরা উপরের আলোচনা থেকে আমরা যেনে নেওয়া সকল প্রকার উপকারিতা মুরগি বা হাঁসের ডিমে রয়েছে।
কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা
আমাদের দেশে অনেক ধরণের পাখির ডিম রয়েছে। অন্যসকল ডিমের ন্যায় অনেক উপকারিতা রয়েছে, কোয়েল পাখির ডিমেও। বর্তমানে আমাদের দেশের প্রায় সকল স্থানেই পাওয়া যাচ্ছে, কোয়েল পাখির ডিম। কোয়েল পাখির ডিম আকারে অনেক ছোট হলেও এই ডিমে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। তবে চলুন দেখে নেওয়া যাক কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কোয়েল পাখির ডিমের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। যেমন, দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, রক্তে হিমোগ্লাবিনের পরিমাণ বাড়ায়, সাহায্য করে শরীরকে সুস্থ্য রাখার ক্ষেত্রে। এ ছাড়াও গ্যাসের সমস্যা সমাধানের গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে কোয়েল পাখির ডিম।
মাছের ডিমের উপকারিতা
হাঁস, মুসগি ও কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতার মতো মাছের ডিমেরও রয়েছে অনেক ধরণের উপকারিতা। তাছাড়া আমরা ইতিপূরবেই আলোচনা করেছি অন্য ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে। তবুও নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে যেনে নেওয়া যাক, মাছের ডিমে থাকা উপাদান এবং উপকারিতা সম্পর্কে-
ভালো রাখে মস্তিস্কের স্বাস্থ্য, রক্ত পরিস্কার করে, চোখ ভালো রাখে, হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাডায়, শক্ত করে হাড়, দাঁতকে করে তোলে মোজবুত, বাধা দেয় রক্ত জমাট বাঁধতে এবং আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাডায়।
প্রতিদিন ডিম খাওয়ার উপকারিতা
সুস্থ্য- সবল মানুষের জন্য প্রতিদিন একটি করে ডিম খেলেও কোন সমস্যা হবে না। একজন সুস্থ্য মানুষ প্রতিদিন প্রায় তিনশত গ্রাম কোলেস্টেরল গ্রহন করেন। আর সেক্ষেত্রে একটি করে ডিম প্রতিদিন খেলে কোন সমস্যা হবে না। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন মধ্য বয়স্কদের প্রতিদিন তিনটি করে ডিম খাওয়া উচিত। এতে আপনার মনে সন্দেহ হলে কুসুম ছাড়াই ডিম খেতে পারেন।
কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা
একথা প্রায় সকলেই জানেন যে, ডিম সিদ্ধ করলে ডিমের মধ্যে থাকা খনিজ উপাদান এবং ভিটামিন অনেকটা নষ্ট হয়। কাচা ডিমে থাকে ভিটামিন "ই" ভিটামিব "বি ৬", ফোলেট, খনিজ, পুষ্টি উপাদান চোলিন, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং যেএক্সাথিন অনেকটা বেশি থাকেও রান্না করা ডিমে প্রোটিনের পরিমাণ কিছুটা বেশি থাকে।
কাঁচা ও সিদ্ধ ডিম থেকে পাওয়া আমাদের দেহের জন্য গ্রহনযোগ্য বিভিন্ন উপাদানের কয়েকটির তুলনা মূলকভাবে পার্থক্য নিম্নরূপ-
পুষ্টি উপাদানের নাম |
কাঁচা ডিমে |
সিদ্ধ ডিমে |
প্রোটিন |
৩ গ্রাম। |
৬ গ্রাম। |
ভিটামিন বি |
.০৮৫ মাইক্রোগ্রাম। |
০.৭২ মাইক্রগ্রাম। |
চোলিন |
১৪৬.৯ মিলিগ্রাম |
১১৭ মিলিগ্রাম |
খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খেলে দূর করে প্রোটিনের ঘাটতি, এনার্জি বৃদ্ধি করে এবং চুল পড়া হ্রাস করার পাশাপাশি আমাদের শরীরের অভ্যান্তরিন শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়া খুবই উপকারি। তাই উপরের সমস্যা সমাধানের লক্ষে খালি পেটে ডিম খাওয়া শুরু করতে পারেন। তবে খালি পেটে ডিম খাওয়ার উপকারিতা কিছুটা বেশি হলেও, ডিম উভয় ভাবেই খাওয়া অনেক উপকারি।
ডিম খাওয়ার অপকারিতা
প্রতিটি খাবার বা পদার্থের ভালো- মন্দ উভয় দিক রয়েছে। আর ডিমের ক্ষেত্রেও এর কোন ব্যতিক্রম নয়, এর উপকারিতা ও অপকারিতা উভয় দিক রয়েছে। যাইহোক ডিমের উপকারিতার তুলনায় অপকারিতা একেবারেই নগন্য। তাই নিয়ম মেনে ডিম খেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। দেখে নেই নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে এর অপকারিতা-
- অধিক মাত্রায় ডিম খাওয়ার কারণে শরীরে বেড়ে যেতে পারে কোলেস্টেরলের মাত্রা।
- তাছাড়াও ডিমের কুসুম ডায়াবেটিস রোগিদের জন্য অনেক সময় ক্ষতি করে।
- অধিক পরিমাণে ডিম খাওয়ার কারণে আপনার শরীরের ক্ষতি হতে পারে।
- অতিরিক্ত পরিমাণে ডিম খাওয়ার ফলে আপনার ওজন বেড়ে যায়।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url