ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক উপায়

আরো পড়ুনঃ টমেটোর স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং অপকারিতা

''ডায়াবেটিস''! নামটি শুনলেই কেমনযেন, প্রায় মানুষের চলে আসা দীর্ঘশ্বাস। কারণ আমাদের প্রতিদিনের ব্যবহার করা শব্দগুলির মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত শব্দ এখন ''ডায়াবেটিস''। কেননা ''ডায়াবেটিস'' এখন একটি কমন রোগে পরিণত হয়েছে। আপনি যদি আপনার আশপাশের দশজন মানুষের সঙ্গে কথা বলেন, তাহলে দেখবেন ৮ জনই এই রোগে আক্রান্ত।

বর্তমান সময়ে ''ডায়াবেটিস'' এমনি মাহামারি আকার ধারণ করেছে যে, প্রাপ্ত বয়স্ক থেকে শুরু করে বাদ যাচ্ছে না তরুণরা পর্যন্ত। আর এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে হৃদরোগের ঝুকি। ডায়াবেটিসের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে হৃদরোগের। কথায় আছে যার ডায়াবেটিস হয়, তার খাবারের বারণ শুনতে শুনতে জীবন কেটে যায়।

কিন্তু গতানুগতিক ওষুধ ছাড়াও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভাব "ডায়াবেটিস''কে। আর আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো "ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক উপায়'' সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। তাহলে আর দেরি কেন, চলুন দেখে নেওয়া যাক- 

আজকের পাঠ্যক্রম- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক উপায়

  • ডায়াবেটিস কি?
  • ডায়াবেটস হওয়ার কারণ
  • ডায়াবেটিসের ধরণ বা প্রকার
  • ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে বোঝার উপায়
  • প্রাকৃতিকভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের উপায়
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শরীর চর্চার গুরুত্ব
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ঘরোয়া উপায়, শেষকথা

ডায়াবেটিস কি?

ডায়াবেটিস হলো আমাদের শরীরের একটি কঠিন রোগ, যার ফলে আমাদের শরীর আর তৈরি করতে পারে না, কোন ইনসুলিন বা তৈরি করলেও তা সঠিকভাবে এবং দক্ষতার সঙ্গে শরীরে ব্যবহার করতে পারে না। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিকের থেকে বেশি হয়। কারণ ইনসুলিন আমাদের শরীরের বিভিন্ন কোষে গ্লুকোজ বা শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।

অর্থাৎ ইনসুলিন কাজ করে একটি চাবি হিসাবে। এর দ্বারা মানুষের খাবার থেকে যে, গ্লুকোজ, চিনি বা শর্করা পাওয়া যায়, তা রক্তের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে প্রবেশ করতে পারে শরীরের বিভিন্ন কোষের মধ্যে। ফলে কোষে শরীরের জন্য যতটুকু প্রয়োজন, শক্তির জন্য গ্লুকোজ বা শর্করার ব্যবহার করে থাকে। 

আর ইনসুলিন তৈরি হয় আমাদের শরীরের অগ্নাশয়ে থাকা বিশেষ এক ধরণের কোষ দ্বারা হরমোন তৈরি হয়ে থাকে  আই- লেটস বা আইলেটস থেকে। আর আমাদের রক্তে শর্করা বা গ্লুকোজের তারতম্য ঘটে ডায়াবেটিস জনিত ইনসুলিন এর পার্থক্যের কারণে। ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন অস্বাভাবিকতা দেখা দিয়ে থাকে।

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ

যে কোন কারণেই মানুষের বিভিন্ন ধরণের রোগ হতে পারে। তবে আমাদের কিছু অসাবধানতার করণে অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে। যেমন প্রতিদিন আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে ফস্টফুড, চিনিযুক্ত বিভিন্ন খাবার, জদ্দা, ধূমপান এমনকি মদ পান ইত্যাদি খাবার,  যা ডায়াবেটিস রোগের অন্যতম কারণ। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আগেই আমাদের সাবধান হওয়া জরুরী।

ডায়াবেটিসের ধরণ বা প্রকার

ডায়াবেটিস সাধারণত দুই প্রকার বা ধরণের হয়ে থাকে। যেমন,  ডায়াবেটিস টাইপ ১ এবং টাইপ ২। টাইপ ১ ডায়াবেটিসে আক্রন্ত রোগীর ক্ষেত্রে সাধারণত শরীরে উতপন্ন হয় না কোন ইনসুলিন। অপর দিকে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রন্ত রোগীর ক্ষেত্রে সাধারণত শরীরে প্রয়োজনীয় ইনসুলিন উতপন্ন হয় না বা হলেও সেটি সঠিকভাবে কাজ করে না।

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে বোঝার উপায়

যদি কোন ব্যাক্তি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তাহলে সাধারণত নিম্নের লক্ষণগুলি মাধ্যমে বোঝা যায়। যেমন, একটুতেই ক্লান্তিভাব, অনেক তেষ্টা পাওয়া, প্রসাবের প্রবনতা বেড়ে যাওয়া, ওজন কমে যাওয়া, ক্ষত বা কাটা স্থান খুব সহজে না শুকানো এবং চোখে ঝাপসা দেখা ইত্যাদি। ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা পেতে বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক ঘরো উপায় আমরা অবলম্বন করতে পারি।

প্রাকৃতিকভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের উপায়

ডায়াবেটিস যদিও একটি জটিল রোগ, তবুও কোন গতানুগতি ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবে শুধুমাত্র নিয়মিত ব্যায়াম এবং বিশেষ কিছু খাদ্যাভাসের মাধ্যমে এই রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভাব। চলুন তাহলে নিম্নের আলোচনার মাধ্যমে দেখে নেই প্রাকৃতিকভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের উপায়- 

** পেঁয়াজের নির্যাস- ব্রিটিশের এক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ডায়াবেটিস সংক্রান্ত বিশেষ একটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে দাবি করছে যে, রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে ক্ষেত্রে পেঁয়াজ সর্বাধিক কার্যকর এবং সবচেয়ে সস্তা খাবার। কারণ পেঁয়াজের নির্যাস রক্তে থাকা শর্করা বা গ্লুকোজের পরিমাণ কমাতে পারে প্রায় ৫০ শতাংশ।

আরো পড়ুনঃ পালং শাঁকের উপকারিতা ও অপকারিতা

পেঁয়াজের নির্যাস, মেটফরমিন এবং অ্যালিয়াম সিপা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে সক্ষম ডায়াবেটিসকে। মার্কিন একটি গবেষণার মাধ্যমে এই তথ্যটি উঠে এসেছে যে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে মেটফরমিন অত্যান্ত বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে এই অসুধটি। উক্ত গবেষণার গবেষক জানিয়েছেন যে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে সহজলোভ্য আর সস্তা খাবার পেঁয়াজ।

** নয়ন তারা উদ্ভিদ- ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি বা নিয়ন্ত্রণের জন্য নয়ন রাতা ফুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে যেভাবে নয় তারার মূল বা ফুল ব্যবহার করবেন। যদি নয়ন তারার মূল বা ফুল শুকনো হয়ে থাকে, তবে ১ গ্রাম এবং ভিজে হলে ২ গ্রাম এককাপ পানিতে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন।

নয়ন তারা ভিজিয়ে রাখা পানি ছেকে ফুটিয়ে অর্ধেক কাপের মতো হলে, উক্ত পানি পান করুন সকালে এবং রাতে। এইভাবে আপনি নিয়মিত ১০/১২ পান করার পর আপনার রক্ত পরীক্ষার পর ডাক্তারের পরামর্শ নিন। তবে এভাবে কয়েকদিন সেবনের করলে আপনার ডায়াবেটিসের উপসর্গগুলো অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

** পনির ফুল- পনির ফুল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কাজ করে অব্যর্থ উপাদান হিসাবে। প্রাকৃতিক উপায়ে চিকিৎসকদের মতে, পনির ফুল হলো বনজ প্রজাতির একটি ফুল। আর ফুলটি সম্পর্কিত সোলান পরিবারের সঙ্গে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পনির ফুল ইনসুলিনের ব্যবহারের ফলে অগ্ন্যাশয়ের বিভিন্ন বিটা কোষকে সারিয়ে তুলতে অনেক সাহায্য করে।

যেভাবে আপনি পনির ফুল ডায়াবেটিসের জন্য সেবন করবেন, সন্ধ্যার সময় ১০/১২ টি পনির ফুল এনটি গ্লাসে পানি দিয়ে ভিজিয়ে রেখে দিন এবং সকাল বেলা সেই পানি ভালোকরে ছেকে খালি পেটে পান করুন। আপনি এইভাবে প্রতিদিন অল্প পরিমাণ করে সেবন করলে, এটি আপনার শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করবে ইনসুলিনের মাত্রা। তাছাড়া এটি ব্যবহার করা অনেটাই সহজ।

ডুমুর- ডায়াবেটিস রোগীদের উপর ডুমুর অনেক প্রভাব ফেলে বলে মনে করেন পুষ্টিবিদগণ। কারণ ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা সাহায্য করে রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে। একটি গবেষণার মাধ্যমে উঠে এসেছে যে, হাইপো গ্লাইসোমিক উপাদান রয়েছে ডুমুরে, যা প্রতিরোধ করতে পারে ডায়াবেটিসকে। তাছাড়া ডুমুরের পাতা অনেক উপকারি ইনসুলিন প্রতিরোধের উন্নতিতে।

অধিক চর্বিযুক্ত মাছ- স্যালমন, হেরিং, সারডিন ইত্যাদি মাছ অধিক চর্বিযুক্তের তালিকায় রয়েছে। তাছাড়া যেসকল মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে পূর্ণ থাকে এবং যে সকল মাছ ইপিএ ও ডিএইচএর অনেক উৎস রয়েছে, সেইসকল মাছ পারে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে। তাছাড়া এই সকল মাছে খাওয়ার ফলে অনেক কমে হৃদরোগের ঝুকি। যা আমাদের শরীরের জন্য এগুলো অনেক উপকারি।

মেথির বীজ- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে মেথি হলো সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক উপাদান। কারণ মেথির বীজে থাকা জৈব উদ্দীপিত করে ইনসুলিন উৎপাদনে। এর জন্য মেথির বীজ ২ টবিল চামচ ১ গ্লাস পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রেখে, সকালে মেথি বীজসহ পানি পান করুন। এছাড়া মেথিতে রয়েছে অধিক মানের ফাইবার। যা স্টার্চকে গ্লুকোজে পরিনত করার প্রক্রিয়াকে ধীরে ধীরে সাহায্য করে আক্রান্তদের।

** অ্যালোভেরার জেল- অ্যালোভেরার জেলে রয়েছে শক্তিশালী উপাদান ফাইটোস্ট্যারলস, যা সাহায্য করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে। গবেষণার মাধ্যমে জানা জায় যে, ফাইটোস্ট্যারলসের অ্যান্টিহাইপারে গ্লাইসেমিক রয়েছে, যা ডায়াবেটিস টাইপ ২ আক্রান্তদের জন্য অনেক উপকারি। তাছাড়া অ্যালোভেরার জেলের সঙ্গে তেজপাতা ও হলুদ মিশিয়ে দুধের সঙ্গে পান করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। 

** করলার রস- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে করলা একটি কার্যকরী উপাদান। কারণ রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে করলার জুড়ি মেলাভার। তাছাড়া শরীরের ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে অনেক সাহায্য করে করলা। আর এর জন্য পরিমাণ মত করলার বীজ ফেলে দিয়ে, করলা থেকে রস বের করে, পানির সঙ্গে মিশিয়ে খালিপেটে সকাল বেলে পান করুন।

** আমপাতার রস- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য আমপাতার রস অনেক উপকারি। এর জন্য ৩/৪ টি আমপাতা পানিতে ফুটিয়ে প্রতিদিন সকালে এই পানিটি পান করলে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ বা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে। এছাড়াও শুকনো আমপাতা গুড়ো করে রেখে দিনের মধ্যে দুই/তিনবার আধা চামচ করে পানির সঙ্গে খাওয়া যায়।

** দারচিনি- যারা ডায়াবেটিস টাইপ ২ তে আক্রান্ত তাদের জন্য দারচিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে। কারণ দারচিনি ইনসুলিন উৎপাদন প্রক্রিয়াকে আরো উদ্দীপ্ত করার পাশাপাশি সুগার লেভেল কমাতে সাহায্য করে। আর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য দারচিনি গুড়ো করে পানির সঙ্গে মিশিয়ে আপনি পান করতে পারেন।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শরীর চর্চার গুরুত্ব

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে শরীর চর্চার গুরুত্ব অপরিসীম। একমাত্র ডায়াবেটিস রোগেই ব্যায়াম বা শরীর চর্চাকে অসুধ হিসাবে মনে করা হয়ে থাকে। কারণ একজন ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগী যখন ব্যায়াম বা হাটা শুরু করেন, তখন উক্ত ব্যক্তির শরীরের কমতে থাকে ইনসুলিনের কার্যকরীতা। কারণ তখন তার শরীরের ইনসুলিন কাজ করতে শুরু করে, তার নিজের দেহে বেশি করে।

তাছাড়া সেই সময় ইনসুলিনের প্রতি সবচেয়ে বেশি সেনসেটিভ হয়ে উঠে শরীরের প্রতিটি কোষ। ফলে ডায়াবেটিস রোগির সেই সময় আর পূর্বের মতো প্রতিনিয়ত ইনসুলিন নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের করার জন্য কিংবা ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আমাদের সকলের নিয়মিত ব্যায়াম বা হাটা উচিত।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ঘরোয়া উপায়, শেষকথা

আশাকরি আপনারা যদি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই জেনে গেছেন "ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক উপায়'' সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে সকল তথ্য। যা আমরা আর্টিকেলের মধ্যে ইতিপূর্বেই আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করেছি। আমাদের সকলের উচিৎ গতানুগতি ওষুধ ছাড়া প্রাক্রিতিক উপায়ে রোগ নিয়ন্ত্রণ করার চেস্টা করা।

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন ফলের উপকারিতা এবং অপকারিতা

আমরা অনেক আশাবাদী যে, আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, বিশেষ করে যারা প্রাক্রিতিক উপায়ে সয়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাদের ক্ষেত্রে। আর্টিকেলটি যদি ভালোলাগে ও উপকারি বলে মনে হয়, তবে এটি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৫

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৬

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৭